বাসস, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে তুলার গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। দীর্ঘ ৬ ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানিয়েছেন সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের ইনচার্জ নুরুল আলম দুলাল।
নুরুল আলম বলেন, তুলার গুদাম হওয়ায় তুষের আগুনের মতো ভেতরে ভেতরে এখনো জ্বলছে। তবে দাউ দাউ করে লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা নেই।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ছোট কুমিরা এলাকায় নেমসান কনটেইনার লিমিটেড নামক একটি কনটেইনার ডিপোর উল্টো দিকে অবস্থিত এই তুলার গুদামে আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে আগুন লাগে। এ সময় গুদামে কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছিলেন। যেকোনো কারণে এ সময় আকস্মিকভাবে গুদামে রাখা তুলায় আগুন ধরে যায়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ফায়ার স্টেশন থেকে চারটি ইউনিট সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পরে আগ্রাবাদ ও বায়েজিদ ফায়ার স্টেশনের আরও চারটি টিম আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়। অবশেষে আটটি ফায়ার সার্ভিস টিমের একটানা সাড়ে ৫ ঘণ্টার চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।
নুরুল আলম দুলাল বলেন, তুলার গুদামের আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় এবং কাছাকাছি পানির উৎস না থাকায় আমাদের টিমগুলোকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শুকনো মৌসুমের শেষ দিক হওয়ায় পার্শ্ববর্তী খাল একেবারে শুকিয়ে গেছে। পাশে পুকুর বা পানির আর কোনো উৎস নেই। ফলে বেশ দূর থেকে পানি এনে আমাদের কাজ করতে হয়েছে। এতে সময় বেশি লেগেছে। এখনো ছাইভস্মের মধ্যে কিছু আগুন রয়েছে, তবে আর কোনো বিপদের আশঙ্কা নেই। এটি পুরোপুরি নিভে যেতে আরও কিছু সময় লাগবে।
দুলাল আরও বলেন, আমরা সবকিছু দেখেশুনে ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে বলতে পারব। তবে অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহত নেই।
স্থানীয়দের তথ্যমতে, গোডাউনটি এসএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মো. লোকমানের কাছ থেকে ভাড়া নিয়ে নিজেদের কাজে ব্যবহার করছে শিল্প প্রতিষ্ঠান ইউনিট্যাক্স লিমিটেড। কোম্পানিটি সুতা তৈরির কাজে ব্যবহৃত তুলা রাখার জন্য এ গুদাম ব্যবহার করে আসছিল।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে তুলার গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। দীর্ঘ ৬ ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানিয়েছেন সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের ইনচার্জ নুরুল আলম দুলাল।
নুরুল আলম বলেন, তুলার গুদাম হওয়ায় তুষের আগুনের মতো ভেতরে ভেতরে এখনো জ্বলছে। তবে দাউ দাউ করে লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা নেই।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ছোট কুমিরা এলাকায় নেমসান কনটেইনার লিমিটেড নামক একটি কনটেইনার ডিপোর উল্টো দিকে অবস্থিত এই তুলার গুদামে আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে আগুন লাগে। এ সময় গুদামে কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছিলেন। যেকোনো কারণে এ সময় আকস্মিকভাবে গুদামে রাখা তুলায় আগুন ধরে যায়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ফায়ার স্টেশন থেকে চারটি ইউনিট সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পরে আগ্রাবাদ ও বায়েজিদ ফায়ার স্টেশনের আরও চারটি টিম আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়। অবশেষে আটটি ফায়ার সার্ভিস টিমের একটানা সাড়ে ৫ ঘণ্টার চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।
নুরুল আলম দুলাল বলেন, তুলার গুদামের আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় এবং কাছাকাছি পানির উৎস না থাকায় আমাদের টিমগুলোকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শুকনো মৌসুমের শেষ দিক হওয়ায় পার্শ্ববর্তী খাল একেবারে শুকিয়ে গেছে। পাশে পুকুর বা পানির আর কোনো উৎস নেই। ফলে বেশ দূর থেকে পানি এনে আমাদের কাজ করতে হয়েছে। এতে সময় বেশি লেগেছে। এখনো ছাইভস্মের মধ্যে কিছু আগুন রয়েছে, তবে আর কোনো বিপদের আশঙ্কা নেই। এটি পুরোপুরি নিভে যেতে আরও কিছু সময় লাগবে।
দুলাল আরও বলেন, আমরা সবকিছু দেখেশুনে ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে বলতে পারব। তবে অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহত নেই।
স্থানীয়দের তথ্যমতে, গোডাউনটি এসএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মো. লোকমানের কাছ থেকে ভাড়া নিয়ে নিজেদের কাজে ব্যবহার করছে শিল্প প্রতিষ্ঠান ইউনিট্যাক্স লিমিটেড। কোম্পানিটি সুতা তৈরির কাজে ব্যবহৃত তুলা রাখার জন্য এ গুদাম ব্যবহার করে আসছিল।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১০ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩০ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে