খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বৈসাবি ঘিরে পাহাড়ে উৎসবের আমেজ শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের নারানখাইয়া এলাকায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের মাঠে ফিতা কেটে চার দিনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
পাহাড়িদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু, বিহু, সাংলান, পাতা, সাংক্রাই, সাংগ্রাইং, চাংক্রান এবং বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে এবার থাকছে বর্ণিল আয়োজন। উৎসবের উদ্বোধনী পর্ব শেষের পরপরই ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী গরিয়া নৃত্য পরিবেশনা, মারমাদের ঐতিহ্যবাহী জলকেলি উৎসব, চিত্রাঙ্কন প্রদর্শন, পিনোন-কাদি ও বাঁশের হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
চার দিনের উৎসব উপলক্ষে মেলায় ১৭টি স্টলে স্থান পেয়েছে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা গোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী কৃষ্টি, সংস্কৃতি, খাবার ও বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী। মেলায় অংশ নেওয়া ক্ষুদ্র জাতিসত্তার উদ্যোক্তারা জানান, চার দিন মেলায় বেচাবিক্রি ভালো হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
মেলায় আসা দর্শনার্থী তাপস ত্রিপুরা বলেন, ‘মেলায় এসে আমাদের সংস্কৃতির সব এক জায়গায় দেখতে পারছি।’ মেলা চলবে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে পাহাড়িদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাসচর্চার সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক ঞ্যোহ্লা মং। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুমানা আক্তার, মং সার্কেল রানি উখেংচিং মারমা, জেলা পরিষদের সদস্য ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক নস্টিটিউটের আহ্বায়ক জয়া ত্রিপুরা, বাংলা একাডেমির পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক ও গবেষক প্রভাংশু ত্রিপুরা, লেখক অংসুই মারমা, খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক শ্রীলা তালুকদার, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক জিতেন চাকমা প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে ঐতিহ্যবাহী পাহাড়ি নৃত্য পরিবেশন করেন চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা শিল্পীরা। বর্ণাঢ্য আয়োজন উপভোগ করেন জেলা সদরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বৈসাবি ঘিরে পাহাড়ে উৎসবের আমেজ শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের নারানখাইয়া এলাকায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের মাঠে ফিতা কেটে চার দিনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
পাহাড়িদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু, বিহু, সাংলান, পাতা, সাংক্রাই, সাংগ্রাইং, চাংক্রান এবং বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে এবার থাকছে বর্ণিল আয়োজন। উৎসবের উদ্বোধনী পর্ব শেষের পরপরই ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী গরিয়া নৃত্য পরিবেশনা, মারমাদের ঐতিহ্যবাহী জলকেলি উৎসব, চিত্রাঙ্কন প্রদর্শন, পিনোন-কাদি ও বাঁশের হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
চার দিনের উৎসব উপলক্ষে মেলায় ১৭টি স্টলে স্থান পেয়েছে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা গোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী কৃষ্টি, সংস্কৃতি, খাবার ও বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী। মেলায় অংশ নেওয়া ক্ষুদ্র জাতিসত্তার উদ্যোক্তারা জানান, চার দিন মেলায় বেচাবিক্রি ভালো হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
মেলায় আসা দর্শনার্থী তাপস ত্রিপুরা বলেন, ‘মেলায় এসে আমাদের সংস্কৃতির সব এক জায়গায় দেখতে পারছি।’ মেলা চলবে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে পাহাড়িদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাসচর্চার সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক ঞ্যোহ্লা মং। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুমানা আক্তার, মং সার্কেল রানি উখেংচিং মারমা, জেলা পরিষদের সদস্য ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক নস্টিটিউটের আহ্বায়ক জয়া ত্রিপুরা, বাংলা একাডেমির পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক ও গবেষক প্রভাংশু ত্রিপুরা, লেখক অংসুই মারমা, খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক শ্রীলা তালুকদার, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক জিতেন চাকমা প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে ঐতিহ্যবাহী পাহাড়ি নৃত্য পরিবেশন করেন চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা শিল্পীরা। বর্ণাঢ্য আয়োজন উপভোগ করেন জেলা সদরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে