প্রতিনিধি, উখিয়া (কক্সবাজার)
চলমান লকডাউনে জনমানবশূন্য কক্সবাজারের উখিয়ার নয়নাভিরাম ইনানী সৈকত। কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন বিচ ফটোগ্রাফার, বিচ বাইকচালক, ভাসমান ব্যবসায়ীসহ এখানকার দুই শতাধিক পর্যটনসেবী। আর প্রধানমন্ত্রীর উপহারের খাদ্যসামগ্রী নিয়ে তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে উখিয়া উপজেলা প্রশাসন।
আজ শনিবার সকালে উপজেলার ইনানী এলাকার মেরিনড্রাইভ–সংলগ্ন হেলিপ্যাডে পর্যটননির্ভর এসব মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা বিতরণ করেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) মো. নাসিম আহমেদ।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলাব্যাপী বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কঠোরতার পাশাপাশি ২১ শ্রেণি-পেশার কর্মহীন মানুষদের জরুরি সহায়তা প্রদান করছে জেলা প্রশাসন, যার মধ্যে পর্যটনসেবীরাও আছেন। পর্যটন একটি সম্ভাবনাময় শিল্প, যার বিকাশে সরকারের কর্মপ্রয়াস অব্যাহত থাকবে।
উখিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় তালিকাভিত্তিক কর্মহীনদের পাশাপাশি ৩৩৩–এ কল করেও ইতিমধ্যে তিন শতাধিক মানুষ পেয়েছেন খাদ্যসহায়তা। একদিকে বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন, অন্যদিকে কর্মহীন মানুষের অন্নের ব্যবস্থা করতেও আমরা সব সময় প্রস্তুত।’
দুরবস্থায় সরকারি সহায়তা পেয়ে খুশি ইনানী সৈকতের পর্যটনসেবীরা। বিচ ফটোগ্রাফার শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পর্যটক না আসার কারণে দীর্ঘদিন ধরে আমাদের আয়ের পথ বন্ধ, খুব খারাপ সময় যাচ্ছে। এ অবস্থায় সহায়তার প্রয়োজন ছিল, প্রশাসন আমাদের মনে রেখেছে, তার জন্য কৃতজ্ঞতা।’
বিচ বাইকচালক নুরুল আমিন বলেন, ‘বিচে মানুষ এলে আমাদের পেটে খাবার জোটে, লকডাউনে খুব কষ্টে আছি। সাহায্য করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’
এ সময় উখিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল মামুনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি সিদ্ধান্তে ১ এপ্রিল থেকে তিন মাস ধরে বন্ধ রয়েছে কক্সবাজার জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র।
চলমান লকডাউনে জনমানবশূন্য কক্সবাজারের উখিয়ার নয়নাভিরাম ইনানী সৈকত। কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন বিচ ফটোগ্রাফার, বিচ বাইকচালক, ভাসমান ব্যবসায়ীসহ এখানকার দুই শতাধিক পর্যটনসেবী। আর প্রধানমন্ত্রীর উপহারের খাদ্যসামগ্রী নিয়ে তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে উখিয়া উপজেলা প্রশাসন।
আজ শনিবার সকালে উপজেলার ইনানী এলাকার মেরিনড্রাইভ–সংলগ্ন হেলিপ্যাডে পর্যটননির্ভর এসব মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা বিতরণ করেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) মো. নাসিম আহমেদ।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলাব্যাপী বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কঠোরতার পাশাপাশি ২১ শ্রেণি-পেশার কর্মহীন মানুষদের জরুরি সহায়তা প্রদান করছে জেলা প্রশাসন, যার মধ্যে পর্যটনসেবীরাও আছেন। পর্যটন একটি সম্ভাবনাময় শিল্প, যার বিকাশে সরকারের কর্মপ্রয়াস অব্যাহত থাকবে।
উখিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় তালিকাভিত্তিক কর্মহীনদের পাশাপাশি ৩৩৩–এ কল করেও ইতিমধ্যে তিন শতাধিক মানুষ পেয়েছেন খাদ্যসহায়তা। একদিকে বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন, অন্যদিকে কর্মহীন মানুষের অন্নের ব্যবস্থা করতেও আমরা সব সময় প্রস্তুত।’
দুরবস্থায় সরকারি সহায়তা পেয়ে খুশি ইনানী সৈকতের পর্যটনসেবীরা। বিচ ফটোগ্রাফার শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পর্যটক না আসার কারণে দীর্ঘদিন ধরে আমাদের আয়ের পথ বন্ধ, খুব খারাপ সময় যাচ্ছে। এ অবস্থায় সহায়তার প্রয়োজন ছিল, প্রশাসন আমাদের মনে রেখেছে, তার জন্য কৃতজ্ঞতা।’
বিচ বাইকচালক নুরুল আমিন বলেন, ‘বিচে মানুষ এলে আমাদের পেটে খাবার জোটে, লকডাউনে খুব কষ্টে আছি। সাহায্য করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’
এ সময় উখিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল মামুনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি সিদ্ধান্তে ১ এপ্রিল থেকে তিন মাস ধরে বন্ধ রয়েছে কক্সবাজার জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে