কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে শিশু গৃহকর্মী মরিয়ম হত্যার দায়ে স্বামী-স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এর সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম এই রায় ঘোষণা করেন।
অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. রফিকুল ইসলাম রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার ভাদুঘর পূর্বপাড়া এলাকার মো. এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) ও তাঁর স্ত্রী নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২)। নিহত শিশু মরিয়ম বেগম (৭) কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার বীর পাইকসা গ্রামের মো. সিরাজুল ইসলামের মেয়ে।
মামলা থেকে জানা গেছে, শুভ ও নাদরাতুল দম্পতি সন্তানদের সঙ্গ দেওয়ার কথা বলে শিশু মরিয়মকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে গৃহকাজ করাতে বাধ্য করান। ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর রাত ২টার সময় মরিয়মকে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করেন ওই দম্পতি। হত্যার পর মরিয়মের লাশ চাদর দিয়ে পেঁচিয়ে পরদিন প্রাইভেটকারে করে নিহতের বাড়িতে নিয়ে আসেন তাঁরা। পরে চাদর খুলে মরিয়মে শরীরের বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য ছিদ্র, চামড়া ছোলা ও কালচে জখম দেখে হোসেনপুর থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ওই দম্পতিকে আটক করে। এ বিষয়ে নিহত মরিয়মের বাবা মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দম্পতির বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন।
পিপি রফিকুল ইসলাম জানান, মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য নেওয়া শেষে ও আসামি মো. এনামুল এলাহী শুভর স্বীকারোক্তিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ ও ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে শিশু গৃহকর্মী মরিয়ম হত্যার দায়ে স্বামী-স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এর সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম এই রায় ঘোষণা করেন।
অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. রফিকুল ইসলাম রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার ভাদুঘর পূর্বপাড়া এলাকার মো. এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) ও তাঁর স্ত্রী নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২)। নিহত শিশু মরিয়ম বেগম (৭) কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার বীর পাইকসা গ্রামের মো. সিরাজুল ইসলামের মেয়ে।
মামলা থেকে জানা গেছে, শুভ ও নাদরাতুল দম্পতি সন্তানদের সঙ্গ দেওয়ার কথা বলে শিশু মরিয়মকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে গৃহকাজ করাতে বাধ্য করান। ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর রাত ২টার সময় মরিয়মকে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করেন ওই দম্পতি। হত্যার পর মরিয়মের লাশ চাদর দিয়ে পেঁচিয়ে পরদিন প্রাইভেটকারে করে নিহতের বাড়িতে নিয়ে আসেন তাঁরা। পরে চাদর খুলে মরিয়মে শরীরের বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য ছিদ্র, চামড়া ছোলা ও কালচে জখম দেখে হোসেনপুর থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ওই দম্পতিকে আটক করে। এ বিষয়ে নিহত মরিয়মের বাবা মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দম্পতির বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন।
পিপি রফিকুল ইসলাম জানান, মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য নেওয়া শেষে ও আসামি মো. এনামুল এলাহী শুভর স্বীকারোক্তিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ ও ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১৬ মিনিট আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
১ ঘণ্টা আগে