নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর আর্থিক সহযোগিতায় কক্সবাজারের ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালের নতুন বহির্বিভাগ (আউটপেশেন্ট ডিপার্টমেন্ট/ওপিডি) কমপ্লেক্স চালু হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের উপস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এই বহির্বিভাগ হস্তান্তর করা হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, নবনির্মিত এই বহি: বিভাগে আধুনিক সার্জারি, অর্থোপেডিক, কার্ডিওলজি, ডেন্টাল, মা ও শিশু সেবাসহ নানাবিধ আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে, যা কক্সবাজারের জনসাধারণের আধুনিক চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘আধুনিক চিকিৎসাসেবার এই ভবন নির্মাণে সহায়তার জন্য আমি ইউএনএইচসিআর-কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই। ইউএনএইচসিআর এই কমপ্লেক্সের নির্মাণ, যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও যাবতীয় ফার্নিশিং-এর কাজ সম্পন্ন করেছে, যেন কক্সবাজারে বসবাসরত বাংলাদেশি জনগণ ও রোহিঙ্গা শরণার্থীরা সময়োপযোগী জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা এবং উন্নত সেবা পেতে পারেন। এখানে থাকবে চক্ষু ও দন্ত বিভাগের সর্বোপরি সেবা এবং বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা ও শল্য চিকিৎসার পরামর্শ নেওয়ার সুযোগ।’
আধুনিক লিফট, অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা এবং অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামের মাধ্যমে এই কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ আরও ব্যাপকভাবে পাওয়া যাবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
ইউএনএইচসিআর-এর কক্সবাজার কার্যালয়ের প্রধান ইয়োকো আকাসাকা বলেন, ‘এই সদর হাসপাতাল কক্সবাজার জেলা ও এর নিকটবর্তী বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থী রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। নতুন এই কমপ্লেক্সের মাধ্যমে কক্সবাজারের স্বাস্থ্যসেবা আরও জোরদার ও পরিশীলিত হবে; এর পাশাপাশি বিদ্যমান স্থাপনার ওপর থেকে চাপ কমবে অনেকাংশে। তিনতলা বিশিষ্ট ৭৮টি রুমের এই বহির্বিভাগ বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআর-এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর সঙ্গে এটি কক্সবাজারের মানুষের–স্থানীয় বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের–জীবন ও জীবনমান উন্নয়নে আমাদের চলমান কাজের উদাহরণ।’
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে, ২০২০ সালে ইউএনএইচসিআর এই সদর হাসপাতালের প্রথম আইসিইউ (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) নির্মাণ করেছে, যার সকল সরঞ্জাম ইউএনএইচসিআর-এর আর্থিক সহায়তায় স্থাপিত হয়। ইনটেনসিভ কেয়ার ও হাই ডিপেন্ডেন্সি বেড মিলিয়ে মোট ১৮ শয্যার এই আইসিইউতে পুরো জেলা থেকে আগত গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়েছিল এবং এতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের রেফারেলের মাধ্যমে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ইউএনএইচসিআর আইসিইউ-টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর আর্থিক সহযোগিতায় কক্সবাজারের ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালের নতুন বহির্বিভাগ (আউটপেশেন্ট ডিপার্টমেন্ট/ওপিডি) কমপ্লেক্স চালু হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের উপস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এই বহির্বিভাগ হস্তান্তর করা হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, নবনির্মিত এই বহি: বিভাগে আধুনিক সার্জারি, অর্থোপেডিক, কার্ডিওলজি, ডেন্টাল, মা ও শিশু সেবাসহ নানাবিধ আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে, যা কক্সবাজারের জনসাধারণের আধুনিক চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘আধুনিক চিকিৎসাসেবার এই ভবন নির্মাণে সহায়তার জন্য আমি ইউএনএইচসিআর-কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই। ইউএনএইচসিআর এই কমপ্লেক্সের নির্মাণ, যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও যাবতীয় ফার্নিশিং-এর কাজ সম্পন্ন করেছে, যেন কক্সবাজারে বসবাসরত বাংলাদেশি জনগণ ও রোহিঙ্গা শরণার্থীরা সময়োপযোগী জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা এবং উন্নত সেবা পেতে পারেন। এখানে থাকবে চক্ষু ও দন্ত বিভাগের সর্বোপরি সেবা এবং বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা ও শল্য চিকিৎসার পরামর্শ নেওয়ার সুযোগ।’
আধুনিক লিফট, অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা এবং অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামের মাধ্যমে এই কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ আরও ব্যাপকভাবে পাওয়া যাবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
ইউএনএইচসিআর-এর কক্সবাজার কার্যালয়ের প্রধান ইয়োকো আকাসাকা বলেন, ‘এই সদর হাসপাতাল কক্সবাজার জেলা ও এর নিকটবর্তী বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থী রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। নতুন এই কমপ্লেক্সের মাধ্যমে কক্সবাজারের স্বাস্থ্যসেবা আরও জোরদার ও পরিশীলিত হবে; এর পাশাপাশি বিদ্যমান স্থাপনার ওপর থেকে চাপ কমবে অনেকাংশে। তিনতলা বিশিষ্ট ৭৮টি রুমের এই বহির্বিভাগ বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআর-এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর সঙ্গে এটি কক্সবাজারের মানুষের–স্থানীয় বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের–জীবন ও জীবনমান উন্নয়নে আমাদের চলমান কাজের উদাহরণ।’
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে, ২০২০ সালে ইউএনএইচসিআর এই সদর হাসপাতালের প্রথম আইসিইউ (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) নির্মাণ করেছে, যার সকল সরঞ্জাম ইউএনএইচসিআর-এর আর্থিক সহায়তায় স্থাপিত হয়। ইনটেনসিভ কেয়ার ও হাই ডিপেন্ডেন্সি বেড মিলিয়ে মোট ১৮ শয্যার এই আইসিইউতে পুরো জেলা থেকে আগত গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়েছিল এবং এতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের রেফারেলের মাধ্যমে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ইউএনএইচসিআর আইসিইউ-টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে।
তামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
২ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
১৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বোরহানউদ্দিন উপজেলা শাখার সিদ্ধান্ত মোতাবেক, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে দেউলা ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মো: রাকিব ব্যাপারি ও একই উপজেলার টবগী ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: তুহিন ফরাজীকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সাংগঠন
১৮ মিনিট আগেশনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
৩৪ মিনিট আগে