কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘এলাকার মানুষদের সঙ্গে যারা জুলুমবাজ ও চাঁদাবাজি করবে তাঁদের বেঁধে রাখবেন। যদি আমার দলে কেউও কোনো অন্যায় কাজ করে তাঁকেও বেঁধে রাখবেন। কারও কোনো অপকর্ম ও অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য আমি মন্ত্রী হইনি। আমার নাম বিক্রি করে কেউ যদি কোনো অন্যায় কাজ করে, তাহলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়নের মধ্যম শিকলবাহা হাঁড়ি মিয়া চৌধুরী জামে মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘কর্ণফুলী থানার লোকজন পটিয়া উপজেলা থেকে বরাদ্দ পেত। পটিয়ায় ২২টি ইউনিয়নে বরাদ্দ ভাগাভাগি হতো। সুষম বণ্টন থেকে বঞ্চিত করা হতো কর্ণফুলীকে। পটিয়া উপজেলার অধীন হওয়ার কারণে আনোয়ারা থেকে নির্বাচিত এমপি উন্নয়ন করতে গেলে প্রশাসনিক কারণে বাধাগ্রস্ত হতে হতো। ফলে কর্ণফুলী থানার বাসিন্দাদের অবস্থা ছিল না ঘরকা না ঘাটকা।’
‘বিপুল সম্ভাবনা সত্ত্বেও অবহেলিত জনপদে পরিণত হয়েছিল কর্ণফুলী। বিষয়টি অনুধাবন করে আমার বাবা এ এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কর্ণফুলী উপজেলা গঠনের উদ্যোগ নেন। কিন্তু তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। আমার হাত ধরে আমার বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে। উপজেলা এখন স্বপ্ন নয়, বাস্তবে রূপ নিয়েছে। কর্ণফুলীতে এখন নানা প্রশাসনিক জটিলতার অবসান হয়েছে।’ যুক্ত করেন মন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মামুনুর রশিদ, দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. দিদারুল ইসলাম চৌধুরী, কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী রণি, ভূমিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী ইমরান হোসাইন বাবু, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দুলাল মাহমুদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমির আহমদ, যুবলীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন হায়দার, ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মহসিনসহ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ আরও বলেছেন, কর্ণফুলী উপজেলা নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন আছে। কর্ণফুলীকে আমি পরিকল্পিতভাবে সাজাতে চাই। ত্রিমুখী শাসনের জাঁতাকল পড়ে পিছিয়ে ছিল এ জনপদ। এ উপজেলায় সম্প্রতি একযোগে শত কোটি টাকার উন্নয়নকাজ উদ্বোধন করতে পেরেছি একমাত্র শেখ হাসিনা সরকারের কারণে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সারা দেশে উন্নয়নের মহোৎসব চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আনোয়ারা ও কর্ণফুলীতে উন্নয়ন হয়েছে। বঙ্গবন্ধু টানেলের কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আওয়ামী লীগের উন্নয়নের সুফল এখন বাংলার মানুষ ভোগ করছে। উন্নয়নের দায়িত্ব আমি নিলাম। তাই শেখ হাসিনা সরকারকে নৌকা র্মাকায় ভোট দিয়ে আগামীতে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে। চলমান মেগা প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হলে কর্ণফুলী হবে দেশের সবচেয়ে আধুনিক উপজেলা।’
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘এলাকার মানুষদের সঙ্গে যারা জুলুমবাজ ও চাঁদাবাজি করবে তাঁদের বেঁধে রাখবেন। যদি আমার দলে কেউও কোনো অন্যায় কাজ করে তাঁকেও বেঁধে রাখবেন। কারও কোনো অপকর্ম ও অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য আমি মন্ত্রী হইনি। আমার নাম বিক্রি করে কেউ যদি কোনো অন্যায় কাজ করে, তাহলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়নের মধ্যম শিকলবাহা হাঁড়ি মিয়া চৌধুরী জামে মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘কর্ণফুলী থানার লোকজন পটিয়া উপজেলা থেকে বরাদ্দ পেত। পটিয়ায় ২২টি ইউনিয়নে বরাদ্দ ভাগাভাগি হতো। সুষম বণ্টন থেকে বঞ্চিত করা হতো কর্ণফুলীকে। পটিয়া উপজেলার অধীন হওয়ার কারণে আনোয়ারা থেকে নির্বাচিত এমপি উন্নয়ন করতে গেলে প্রশাসনিক কারণে বাধাগ্রস্ত হতে হতো। ফলে কর্ণফুলী থানার বাসিন্দাদের অবস্থা ছিল না ঘরকা না ঘাটকা।’
‘বিপুল সম্ভাবনা সত্ত্বেও অবহেলিত জনপদে পরিণত হয়েছিল কর্ণফুলী। বিষয়টি অনুধাবন করে আমার বাবা এ এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কর্ণফুলী উপজেলা গঠনের উদ্যোগ নেন। কিন্তু তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। আমার হাত ধরে আমার বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে। উপজেলা এখন স্বপ্ন নয়, বাস্তবে রূপ নিয়েছে। কর্ণফুলীতে এখন নানা প্রশাসনিক জটিলতার অবসান হয়েছে।’ যুক্ত করেন মন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মামুনুর রশিদ, দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. দিদারুল ইসলাম চৌধুরী, কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী রণি, ভূমিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী ইমরান হোসাইন বাবু, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দুলাল মাহমুদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমির আহমদ, যুবলীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন হায়দার, ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মহসিনসহ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ আরও বলেছেন, কর্ণফুলী উপজেলা নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন আছে। কর্ণফুলীকে আমি পরিকল্পিতভাবে সাজাতে চাই। ত্রিমুখী শাসনের জাঁতাকল পড়ে পিছিয়ে ছিল এ জনপদ। এ উপজেলায় সম্প্রতি একযোগে শত কোটি টাকার উন্নয়নকাজ উদ্বোধন করতে পেরেছি একমাত্র শেখ হাসিনা সরকারের কারণে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সারা দেশে উন্নয়নের মহোৎসব চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আনোয়ারা ও কর্ণফুলীতে উন্নয়ন হয়েছে। বঙ্গবন্ধু টানেলের কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আওয়ামী লীগের উন্নয়নের সুফল এখন বাংলার মানুষ ভোগ করছে। উন্নয়নের দায়িত্ব আমি নিলাম। তাই শেখ হাসিনা সরকারকে নৌকা র্মাকায় ভোট দিয়ে আগামীতে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে। চলমান মেগা প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হলে কর্ণফুলী হবে দেশের সবচেয়ে আধুনিক উপজেলা।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৯ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৬ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২১ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৫ মিনিট আগে