আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ ২১ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ)। আটক ব্যক্তিরা বাংলাদেশি নাগরিক বলে বিজিবি নিশ্চিত করেছে। গতকাল সোমবার সকালে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকা দিয়ে তাদের পুশ ইন করা হয়। এদিন খাগড়াছড়ির পানছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার সীমান্ত দিয়েও ২৬ এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ।
মৌলভীবাজারের ঘটনায় বিজিবি-৪৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এ এস এম জাকারিয়া জানান, গতকাল সকালে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকা দিয়ে নারী-শিশুসহ ২১ জনকে পুশ ইন করে বিএসএফ। পরিচয় যাচাই-বাছাই শেষে জানা যায়, তারা সবাই কুড়িগ্রামের বাসিন্দা। তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ এস এম জাকারিয়া জানান, এ নিয়ে জেলার কমলগঞ্জ, বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তের বিভিন্ন রুট দিয়ে মোট ২৯০ জনকে পুশ ইন করা হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল আলম ও পানছড়ি থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন জানান, পুশ ইন হওয়া ব্যক্তিরা ২০১২ সালে কাজের সন্ধানে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে যান। সেখান থেকে তাঁদের আটক করে বিমানযোগে চোখ-হাত বেঁধে ত্রিপুরা রাজ্যে নিয়ে আসা হয়। গত রোববার রাতের শেষ দিকে ১০৮ বিএসএফ পানছড়ির ডাইন চন্দ্রপাড়া এলাকার সীমান্ত দিয়ে ৭ ও মাটিরাঙ্গার আচালং ডিপিপাড়া এলাকার সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাটিরাঙ্গা উপজেলায় পুশ ইন হওয়া ১৯ জন বিজিবির কৃষ্ণ দয়াল বিওপির আওতাধীন ডিপিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এবং পানছড়ি উপজেলার ৭ জন থানা-পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ১১৬ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ।
চুনারুঘাটের ঘটনায় ৫৫ বিজিবির সহকারী পরিচালক হাবিবুর রহমান ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুব আলম জানান, রোববার গভীর রাতে কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ। তাদের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ও নাগেশ্বরী উপজেলায়। মাহবুব আলম বলেন, আটক ১৯ বাংলাদেশি বিজিবির হেফাজতে আছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ ২১ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ)। আটক ব্যক্তিরা বাংলাদেশি নাগরিক বলে বিজিবি নিশ্চিত করেছে। গতকাল সোমবার সকালে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকা দিয়ে তাদের পুশ ইন করা হয়। এদিন খাগড়াছড়ির পানছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার সীমান্ত দিয়েও ২৬ এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ।
মৌলভীবাজারের ঘটনায় বিজিবি-৪৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এ এস এম জাকারিয়া জানান, গতকাল সকালে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকা দিয়ে নারী-শিশুসহ ২১ জনকে পুশ ইন করে বিএসএফ। পরিচয় যাচাই-বাছাই শেষে জানা যায়, তারা সবাই কুড়িগ্রামের বাসিন্দা। তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ এস এম জাকারিয়া জানান, এ নিয়ে জেলার কমলগঞ্জ, বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তের বিভিন্ন রুট দিয়ে মোট ২৯০ জনকে পুশ ইন করা হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল আলম ও পানছড়ি থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন জানান, পুশ ইন হওয়া ব্যক্তিরা ২০১২ সালে কাজের সন্ধানে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে যান। সেখান থেকে তাঁদের আটক করে বিমানযোগে চোখ-হাত বেঁধে ত্রিপুরা রাজ্যে নিয়ে আসা হয়। গত রোববার রাতের শেষ দিকে ১০৮ বিএসএফ পানছড়ির ডাইন চন্দ্রপাড়া এলাকার সীমান্ত দিয়ে ৭ ও মাটিরাঙ্গার আচালং ডিপিপাড়া এলাকার সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাটিরাঙ্গা উপজেলায় পুশ ইন হওয়া ১৯ জন বিজিবির কৃষ্ণ দয়াল বিওপির আওতাধীন ডিপিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এবং পানছড়ি উপজেলার ৭ জন থানা-পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ১১৬ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ।
চুনারুঘাটের ঘটনায় ৫৫ বিজিবির সহকারী পরিচালক হাবিবুর রহমান ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুব আলম জানান, রোববার গভীর রাতে কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ। তাদের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ও নাগেশ্বরী উপজেলায়। মাহবুব আলম বলেন, আটক ১৯ বাংলাদেশি বিজিবির হেফাজতে আছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২১ মিনিট আগে