ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত কাটাখালি সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন যান ও পথচারীরা। ভারী যানবাহন পারাপার বন্ধ থাকায় হালকা গাড়ি উঠলেও কেঁপে ওঠে সেতু। স্থানীয়রা সেতুটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। তবে কর্তৃপক্ষ নতুন করে সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ফরিদগঞ্জ-রামপুর সড়কের কাটাখালি এলাকায় ডাকাতিয়া নদীর ওপর কয়েক দশক আগে সেতুটি নির্মিত হয়। ফরিদগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নকে সংযুক্ত করা সেতুটি ওই সময়ে শুধুমাত্র হালকা পরিবহন উপযোগী করে নির্মাণ করা হয়। কিন্তু উপজেলা সদরের সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দ্রুত যোগাযোগের অন্যতম সড়ক হিসেবে সেতুটি এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, কাটাখালি সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। হালকা কোনো যানবাহন চলার সময়ে সেতুটি কেঁপে ওঠে। ইতিমধ্যে সেতুর বিভিন্ন স্থানে গর্ত ও ফাটল দেখা দিয়েছে। সেতুটি দিয়ে আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়ন থেকে প্রতিদিন প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মমিন ও হোসেন বলেন, ছোট ছোট যানবাহন পারাপার হলেও সেতুটি কেঁপে ওঠে। দুর্ঘটনা এড়াতে সেতু দিয়ে পণ্যবাহী ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। ফলে এসব যানবাহনকে ২০ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে। সেতুটি সংস্কার করা হলে দুর্ভোগ লাঘব হতো।
স্থানীয় বাসিন্দা আল আমিন ও আলমগীর বলেন, ইতিমধ্যে সেতুর মাঝখানে বড় গর্ত, বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। রেলিংয়ের আস্তর খুলে রড বেরিয়ে এসেছে এ ছাড়া সেতুর কলামের রডগুলোতে মরিচা ধরে খসে পড়েছে। জরুরি সেতুটি নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী আবরার আহাম্মদ বলেন, ‘এটি অনেক পুরোনো সেতু ও ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা একই জায়গায় নকশা করে নতুন সেতু নির্মাণ করব। আশা করছি দ্রুত টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারব।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত কাটাখালি সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন যান ও পথচারীরা। ভারী যানবাহন পারাপার বন্ধ থাকায় হালকা গাড়ি উঠলেও কেঁপে ওঠে সেতু। স্থানীয়রা সেতুটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। তবে কর্তৃপক্ষ নতুন করে সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ফরিদগঞ্জ-রামপুর সড়কের কাটাখালি এলাকায় ডাকাতিয়া নদীর ওপর কয়েক দশক আগে সেতুটি নির্মিত হয়। ফরিদগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নকে সংযুক্ত করা সেতুটি ওই সময়ে শুধুমাত্র হালকা পরিবহন উপযোগী করে নির্মাণ করা হয়। কিন্তু উপজেলা সদরের সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দ্রুত যোগাযোগের অন্যতম সড়ক হিসেবে সেতুটি এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, কাটাখালি সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। হালকা কোনো যানবাহন চলার সময়ে সেতুটি কেঁপে ওঠে। ইতিমধ্যে সেতুর বিভিন্ন স্থানে গর্ত ও ফাটল দেখা দিয়েছে। সেতুটি দিয়ে আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়ন থেকে প্রতিদিন প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মমিন ও হোসেন বলেন, ছোট ছোট যানবাহন পারাপার হলেও সেতুটি কেঁপে ওঠে। দুর্ঘটনা এড়াতে সেতু দিয়ে পণ্যবাহী ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। ফলে এসব যানবাহনকে ২০ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে। সেতুটি সংস্কার করা হলে দুর্ভোগ লাঘব হতো।
স্থানীয় বাসিন্দা আল আমিন ও আলমগীর বলেন, ইতিমধ্যে সেতুর মাঝখানে বড় গর্ত, বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। রেলিংয়ের আস্তর খুলে রড বেরিয়ে এসেছে এ ছাড়া সেতুর কলামের রডগুলোতে মরিচা ধরে খসে পড়েছে। জরুরি সেতুটি নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী আবরার আহাম্মদ বলেন, ‘এটি অনেক পুরোনো সেতু ও ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা একই জায়গায় নকশা করে নতুন সেতু নির্মাণ করব। আশা করছি দ্রুত টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে