রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটিতে চার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলেছে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় এটি ভেঙে ফেলা হয়। ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার পর উল্লাস করেন ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা ও স্থানীয়রা।
ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার সময় শত শত মানুষ দাঁড়িয়ে ভাঙার দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেন। রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ওসি শাহেদ উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত নই।’
ভাস্কর্যটির নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান রাঙামাটি জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম বলেন, ‘আমি বিষয়টি জানি না।’
উল্লেখ্য, ১৩ মে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে রাঙামাটিতে এক বিক্ষোভ মিছিল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য অপসারণের জন্য প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। তা না হলে শুক্রবার ছাত্র-জনতা নিজেরাই শেখ মুজিবের ভাস্কর্য ভাঙবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।
৪৮ ঘণ্টা শেষ হলে শুক্রবার বিকেলে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে শহরের ভেদভেদী বাজার থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়ে সদর উপজেলা প্রশাসনে সামনে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের এক পাশে তারা অবস্থান নেয়। পরে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা।
একপর্যায়ে স্থানীয় ১০ থেকে ১৫ জনের শ্রমিক দিয়ে ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাবে ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা সম্ভব হয়নি।
পরে চট্টগ্রাম থেকে একটি এক্সকাভেটর এনে ভাস্কর্যটি ভাঙার চেষ্টা হয়। অবশেষে ৩১ ফুট দৈর্ঘ্যের ও ১২ ফুট প্রস্থের ভাস্কর্যটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভেঙে ফেলা হয়। এ সময় ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার দৃশ্য দেখতে শত শত মানুষ জড়ো হন। ভাঙার দৃশ্য অনেকে মোবাইলেও ধারণ করেন।
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার সমন্বয়ক ইমাম হোসেন ইমু জানান, চার থেকে পাঁচ দিন ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়। আজ শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে ২০১০-১১ অর্থবছরে ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে জেলা নির্বাচন কার্যালয়, সদর উপজেলা পরিষদ ও সেনা জোন সদর কার্যালয়ের মাঝখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়। ভাস্কর্যটি নির্মাণে প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিল। তবে ৫ আগস্টের পর ভাস্কর্যটি মুড়িয়ে রাখা হয়েছিল।
রাঙামাটিতে চার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলেছে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় এটি ভেঙে ফেলা হয়। ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার পর উল্লাস করেন ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা ও স্থানীয়রা।
ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার সময় শত শত মানুষ দাঁড়িয়ে ভাঙার দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেন। রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ওসি শাহেদ উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত নই।’
ভাস্কর্যটির নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান রাঙামাটি জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম বলেন, ‘আমি বিষয়টি জানি না।’
উল্লেখ্য, ১৩ মে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে রাঙামাটিতে এক বিক্ষোভ মিছিল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য অপসারণের জন্য প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। তা না হলে শুক্রবার ছাত্র-জনতা নিজেরাই শেখ মুজিবের ভাস্কর্য ভাঙবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।
৪৮ ঘণ্টা শেষ হলে শুক্রবার বিকেলে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে শহরের ভেদভেদী বাজার থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়ে সদর উপজেলা প্রশাসনে সামনে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের এক পাশে তারা অবস্থান নেয়। পরে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা।
একপর্যায়ে স্থানীয় ১০ থেকে ১৫ জনের শ্রমিক দিয়ে ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাবে ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা সম্ভব হয়নি।
পরে চট্টগ্রাম থেকে একটি এক্সকাভেটর এনে ভাস্কর্যটি ভাঙার চেষ্টা হয়। অবশেষে ৩১ ফুট দৈর্ঘ্যের ও ১২ ফুট প্রস্থের ভাস্কর্যটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভেঙে ফেলা হয়। এ সময় ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার দৃশ্য দেখতে শত শত মানুষ জড়ো হন। ভাঙার দৃশ্য অনেকে মোবাইলেও ধারণ করেন।
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার সমন্বয়ক ইমাম হোসেন ইমু জানান, চার থেকে পাঁচ দিন ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়। আজ শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে ২০১০-১১ অর্থবছরে ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে জেলা নির্বাচন কার্যালয়, সদর উপজেলা পরিষদ ও সেনা জোন সদর কার্যালয়ের মাঝখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়। ভাস্কর্যটি নির্মাণে প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিল। তবে ৫ আগস্টের পর ভাস্কর্যটি মুড়িয়ে রাখা হয়েছিল।
রাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৩ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল মিত্র (৫০) গুরুতর আহত হয়েছেন। মুখোশধারী হামলাকারীরা তাঁর দুই পা ও ডান হাত ভেঙে দেয় বলে জানা গেছে। তাঁর সঙ্গে থাকা সহকারী শিক্ষক অসীম কুমারও (৪৬) আহত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে