টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
নানা নাটকীয়তা শেষে তিন মাসের মাথায় অবশেষে কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। ফলে পর্যটকদের স্বস্তির পাশাপাশি পর্যটন সংশ্লিষ্টদের মুখে হাসি ফুটেছে।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৬১০ জন পর্যটক নিয়ে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট ছেড়ে যায় এমভি পারিজাত ও এমভি রাজহংস নামের দুই যাত্রীবাহী জাহাজ। সবকিছু ঠিক থাকলে বেলা ১২টার দিকে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাবে জাহাজ দুটি।
সেন্টমার্টিন বিচ ইকো রিসোর্ট ও সেন্টমার্টিন কচ্ছপ বিচ রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী জসিম উদ্দিন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ দিন পরে এ রুট দিয়ে আসা পর্যটকদের বরণ করতে আমরা প্রস্তুত।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রশাসনের সব সেক্টর ও পর্যটন সংশ্লিষ্টদের এক বৈঠকে আলোচনা শেষে জাহাজ চলাচলের অনুমতি মিলে বলে নিশ্চিত করেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান।
মো. কামরুজ্জামান বলেন, সব কাগজপত্র উপস্থাপন করতে পারায় প্রথম দিন এমভি পারিজাত ও এমভি রাজহংস নামে দুটি জাহাজ চলাচলের অনুমতি পায়। শনিবার থেকে কেয়ারি সিন্দবাদ ও কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইনিংসহ পর্যায়ক্রমে অন্য জাহাজগুলো চলাচল করতেও পারে।
জাহাজ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নাফ নদীর নাব্য সংকট ও নদীতে একাধিক বালুচর জেগে ওঠার তথ্য পেয়ে গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারে আয়োজিত এক সেমিনারে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধের ঘোষণা দেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নৌরুটে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। ফলে অক্টোবর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও তিন মাসেও জাহাজ চলাচল শুরু হয়নি। তবে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে একটি জাহাজ চলাচল কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছিল না।
জাহাজ সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, প্রশাসনের দপ্তরে দপ্তরে যোগাযোগ করেও টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় দ্বীপে বসবাসরত স্থানীয় বাসিন্দাসহ হোটেল-রেস্টুরেন্ট মালিক এবং এ রুটে পর্যটকবাহী জাহাজে দায়িত্বরতদের মধ্যে হতাশা ও দুশ্চিন্তা দেখা দেয়। এতে তারা সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনও করেছিলেন। নানা নাটকীয়তা শেষে জাহাজ চলাচল শুরু হওয়ায় তাদের মুখে হাসি ফুটেছে ও পর্যটকদের ভোগান্তি কমবে বলে আশা।
নানা নাটকীয়তা শেষে তিন মাসের মাথায় অবশেষে কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। ফলে পর্যটকদের স্বস্তির পাশাপাশি পর্যটন সংশ্লিষ্টদের মুখে হাসি ফুটেছে।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৬১০ জন পর্যটক নিয়ে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট ছেড়ে যায় এমভি পারিজাত ও এমভি রাজহংস নামের দুই যাত্রীবাহী জাহাজ। সবকিছু ঠিক থাকলে বেলা ১২টার দিকে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাবে জাহাজ দুটি।
সেন্টমার্টিন বিচ ইকো রিসোর্ট ও সেন্টমার্টিন কচ্ছপ বিচ রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী জসিম উদ্দিন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ দিন পরে এ রুট দিয়ে আসা পর্যটকদের বরণ করতে আমরা প্রস্তুত।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রশাসনের সব সেক্টর ও পর্যটন সংশ্লিষ্টদের এক বৈঠকে আলোচনা শেষে জাহাজ চলাচলের অনুমতি মিলে বলে নিশ্চিত করেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান।
মো. কামরুজ্জামান বলেন, সব কাগজপত্র উপস্থাপন করতে পারায় প্রথম দিন এমভি পারিজাত ও এমভি রাজহংস নামে দুটি জাহাজ চলাচলের অনুমতি পায়। শনিবার থেকে কেয়ারি সিন্দবাদ ও কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইনিংসহ পর্যায়ক্রমে অন্য জাহাজগুলো চলাচল করতেও পারে।
জাহাজ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নাফ নদীর নাব্য সংকট ও নদীতে একাধিক বালুচর জেগে ওঠার তথ্য পেয়ে গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারে আয়োজিত এক সেমিনারে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধের ঘোষণা দেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নৌরুটে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। ফলে অক্টোবর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও তিন মাসেও জাহাজ চলাচল শুরু হয়নি। তবে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে একটি জাহাজ চলাচল কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছিল না।
জাহাজ সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, প্রশাসনের দপ্তরে দপ্তরে যোগাযোগ করেও টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় দ্বীপে বসবাসরত স্থানীয় বাসিন্দাসহ হোটেল-রেস্টুরেন্ট মালিক এবং এ রুটে পর্যটকবাহী জাহাজে দায়িত্বরতদের মধ্যে হতাশা ও দুশ্চিন্তা দেখা দেয়। এতে তারা সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনও করেছিলেন। নানা নাটকীয়তা শেষে জাহাজ চলাচল শুরু হওয়ায় তাদের মুখে হাসি ফুটেছে ও পর্যটকদের ভোগান্তি কমবে বলে আশা।
আলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৩ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে