শাহীন শাহ, টেকনাফ (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের টেকনাফে টানা ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার রোহিঙ্গা শিবিরসহ বেশ কিছু এলাকায় পাহাড়ধসে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত প্রাণহানির কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় হাজারো মানুষের বসতি থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অতিবৃষ্টিতে গত কয়েক দিনে টেকনাফ পৌরসভা, হোয়াইক্যং, হ্নীলা ও বাহারছড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে বেশ কয়েকটি পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। রোহিঙ্গা শিবিরেও পাহাড় ধসে পড়েছে। বর্ষণে নিম্নাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা প্লাবিতও হয়েছে।
হোয়াইক্যংয়ের কেরুনতলী, কাটাখালী, লম্বাবিল, আমতলী, দৈংগ্যাকটা, হ্নীলার আলী আকবরপাড়া, পানখালী, রঙ্গিখালী, পৌরসভার পল্লানপাড়া ও বাহারছড়ার পাহাড়ি এলাকায় মানুষ ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। এ ছাড়া চাকমারকুল ২১ নম্বর ও উনচিপ্রাং পুটিবনিয়া ২২ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরসহ কয়েকটি শিবির ঝুঁকিতে রয়েছে।
আমতলীর জয়নাল উদ্দিন বলেন, শনিবার ভোরের ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় তাঁর পরিবারের লোকজন।
লম্বাবিল বাঘঘোনা এলাকায় মাটির ঘরের দেয়াল ধসে গত শুক্রবার জিয়াউর রহমান (৫) নামের এক শিশু আহত হয়।
গত কয়েক দিনের অতিবৃষ্টির কারণে রোহিঙ্গা শিবিরে কাঁটাতারের বেষ্টনীর পিলার ধসে যাওয়া ও কয়েকটি ব্লক প্লাবিত হয়েছে।
১৬ আর্মড পুলিশের অধিনায়ক (এপিবিএন) এসপি তারিকুল ইসলাম তারিক জানান, গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উনচিপ্রাংয়ের ২২ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের বি/১ ব্লক এলাকার কয়েকটি পিলার মাটি সরে গিয়ে পার্শ্ববর্তী খালে পড়েছে। পানিতে এই শিবিরের ব্লক-এ/ ১ ও বি/ ১ এলাকায় ১০–১২টি ঘর পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়।
উপজেলার ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানান, এবার ভারী বর্ষণের সময় ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় মাইকিং করে সচেতনতা চালিয়ে যাচ্ছে সিপিপির ওয়ার্ড পর্যায়ের দলগুলো।
ইউএনও মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা থেকে মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে।
কক্সবাজারের টেকনাফে টানা ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার রোহিঙ্গা শিবিরসহ বেশ কিছু এলাকায় পাহাড়ধসে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত প্রাণহানির কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় হাজারো মানুষের বসতি থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অতিবৃষ্টিতে গত কয়েক দিনে টেকনাফ পৌরসভা, হোয়াইক্যং, হ্নীলা ও বাহারছড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে বেশ কয়েকটি পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। রোহিঙ্গা শিবিরেও পাহাড় ধসে পড়েছে। বর্ষণে নিম্নাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা প্লাবিতও হয়েছে।
হোয়াইক্যংয়ের কেরুনতলী, কাটাখালী, লম্বাবিল, আমতলী, দৈংগ্যাকটা, হ্নীলার আলী আকবরপাড়া, পানখালী, রঙ্গিখালী, পৌরসভার পল্লানপাড়া ও বাহারছড়ার পাহাড়ি এলাকায় মানুষ ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। এ ছাড়া চাকমারকুল ২১ নম্বর ও উনচিপ্রাং পুটিবনিয়া ২২ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরসহ কয়েকটি শিবির ঝুঁকিতে রয়েছে।
আমতলীর জয়নাল উদ্দিন বলেন, শনিবার ভোরের ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় তাঁর পরিবারের লোকজন।
লম্বাবিল বাঘঘোনা এলাকায় মাটির ঘরের দেয়াল ধসে গত শুক্রবার জিয়াউর রহমান (৫) নামের এক শিশু আহত হয়।
গত কয়েক দিনের অতিবৃষ্টির কারণে রোহিঙ্গা শিবিরে কাঁটাতারের বেষ্টনীর পিলার ধসে যাওয়া ও কয়েকটি ব্লক প্লাবিত হয়েছে।
১৬ আর্মড পুলিশের অধিনায়ক (এপিবিএন) এসপি তারিকুল ইসলাম তারিক জানান, গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উনচিপ্রাংয়ের ২২ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের বি/১ ব্লক এলাকার কয়েকটি পিলার মাটি সরে গিয়ে পার্শ্ববর্তী খালে পড়েছে। পানিতে এই শিবিরের ব্লক-এ/ ১ ও বি/ ১ এলাকায় ১০–১২টি ঘর পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়।
উপজেলার ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানান, এবার ভারী বর্ষণের সময় ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় মাইকিং করে সচেতনতা চালিয়ে যাচ্ছে সিপিপির ওয়ার্ড পর্যায়ের দলগুলো।
ইউএনও মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা থেকে মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১ ঘণ্টা আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে