নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সারা দেশের মতো চট্টগ্রামেও আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত হয়েছে। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের আব্দুল খালেক মিলনায়তনে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন অতিথিরা। এরপর অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। সভা সঞ্চালনা করেন দৈনিক আজকের পত্রিকার ব্যুরো প্রধান সবুর শুভ।
দৈনিক আজকের পত্রিকাকে শুভেচ্ছা জানাতে এসে অতিথিরা বলেন, অল্প সময়ে আজকের পত্রিকা পাঠকের আস্থা অর্জন করেছে। পত্রিকাটির বেশ কিছু আলোচিত রিপোর্ট মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। মাত্র দুই বছরেই এই পত্রিকা শক্তি ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে গেছে।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সম্পাদক ড. গোলাম রহমান স্যারের নিখুঁত সম্পাদনায় আজকের পত্রিকার কনটেন্ট পড়ার মতো। পত্রিকার গেটআপ, দ্রুত অনলাইনে নিউজ দেওয়া সব মিলিয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদমাধ্যমে পরিণত হয়েছে এই পত্রিকা। মাত্র দুই বছরে এই পত্রিকা যেভাবে আস্থা অর্জন করেছে, এতে মনে হয় যেন যুগ যুগ ধরে এই পত্রিকা মাঠে রয়েছে।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সভাপতি সালাউদ্দিন মো. রেজা বলেন, শুরু থেকে চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকরে পত্রিকা মানুষের কাছে গেছে। দুই বছরে অনেক আলোচিত রিপোর্ট করেছে। এই পত্রিকা সবার কথা বলছে। কনটেন্টগুলো পড়ার মতো। এই পত্রিকার সম্পাদক সাংবাদিকতার শিক্ষক হওয়ায়, তিনি জানেন কী করে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হয়। সেটির বাস্তবায়ন ঘটিয়ে আজকের পত্রিকা নজির গড়েছে।
প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আলী আব্বাস বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা দিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজকের পত্রিকা অন্যতম প্রধান সংবাদমাধ্যমে পরিণত হয়েছে। এখন বাংলাদেশে অনেক পত্রিকা, সেগুলোর মধ্যে জনগণের মাঝে স্থান করে নিয়েছে আজকের পত্রিকা।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মো. ফয়সল মাহমুদ বলেন, প্রথম থেকেই আজকের পত্রিকা ভালোভাবে শুরু করেছে। আমি আশাবাদী, বস্তুনিষ্ঠতা, সৃজনশীলতার মধ্য দিয়ে পত্রিকাটি আরও এগিয়ে যাবে।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি তপন চক্রবর্তী বলেন, মাত্র দুই বছরের মধ্যে এই পত্রিকা বেশ সমাদৃত হয়েছে। এই পত্রিকার সম্পাদক সাংবাদিকতার শিক্ষক। সুতরাং তিনি জানেন, পত্রিকা কীভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছাতে হয়। এই শিক্ষক পত্রিকাকে সাজিয়েছেন। যা মানুষের মনে আস্থা অর্জন করেছে। এই পত্রিকা সবার কথা বলছে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সহকর্মীরা ভালো কাজ করছেন।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেব দুলাল ভৌমিক বলেন, আজাদী পত্রিকায় কোনো রিপোর্টার নিউজ করলে কম সময়ে রিপোর্টারের নাম সবাই জেনে যেত। কারণ তখন পত্রিকা ছিল কম। এখন প্রচুর মিডিয়া এসেছে। সাংবাদিকতার গুণগত মানও অনেক বেড়েছে। তাই প্রচুর সাংবাদিকের ভিড়ে নিজের নামটি প্রতিষ্ঠা করা খুব কঠিন। তবে নৈতিকভাবে সর্বোচ্চ আসনে সাংবাদিকেরা যেতে পারেননি। কারণ এখন সাংবাদিকেরা কেউ সরকারের পক্ষে, কেউ বিপক্ষে। এটি ঠিক নয়। সাংবাদিকেরা থাকবেন নিরপেক্ষ। এখনই সাংবাদিক সমাজ এক হয়ে, সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলা উচিত।
প্রেস ক্লাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট চৌধুরী ফরিদ বলেন, বর্তমানে ভুঁইফোড় সাংবাদিক বেড়েছে। বেড়েছে ভুয়া মিডিয়াও। যাঁদের সাংবাদিকতায় কোনো যোগ্যতা নেই। তাঁরাও মোবাইল হাতে নিয়ে সাংবাদিকতা করছেন। এর ফলে প্রকৃত সাংবাদিকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আজকের পত্রিকা সুনামের সঙ্গে মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। এই পত্রিকার সাফল্য কামনা করছি।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে প্রিন্ট মিডিয়া কঠিন পরিস্থিতি পার করছে। অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিযোগিতায় প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকা বেশ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যেও গত কয়েক বছরের মধ্যে পত্রিকা বাজারে আনার দুঃসাহস যাঁরা দেখিয়েছেন, তার মধ্যে দায়িত্বশীল আজকের পত্রিকা অন্যতম।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমেদ বলেন, এখন অনলাইন মিডিয়ার যুগ। প্রতিটি মুহূর্তেই পাঠকেরা সংবাদ অনলাইনের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছেন। এরপরও পরদিন সেটি পাঠককে নতুন আঙ্গিকে পড়ানোর চ্যালেঞ্জটা বড়। সেই চ্যালেঞ্জটা ভালো করে নিতে পেরেছে আজকের পত্রিকা। তরুণেরা সাংবাদিকতায় ভালো করছেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক বিদ্যুৎ বড়ুয়া, পেশাজীবী নেতা সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সহসভাপতি মঞ্জুর কাদের মঞ্জু, অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ ও ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল সরওয়ার, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সম্পাদক দৈনিক সাইদুল ইসলাম ও অর্থ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আদাদের সময়ের ব্যুরো প্রধান হামিদ উল্লাহ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ব্যুরো প্রধান শামসুদ্দিন ইলিয়াস, বণিক বার্তার ব্যুরো প্রধান রাশেদ এইচ চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের পক্ষে নাইমুদ্দিন মাহফুজ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক নুরুল আজিম রনির পক্ষে নগর ছাত্রলীগের উপসম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবদুল্লাহ আল তানিম ও সরকারি হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মায়মুন উদ্দীন মামুন।
সারা দেশের মতো চট্টগ্রামেও আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত হয়েছে। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের আব্দুল খালেক মিলনায়তনে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন অতিথিরা। এরপর অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। সভা সঞ্চালনা করেন দৈনিক আজকের পত্রিকার ব্যুরো প্রধান সবুর শুভ।
দৈনিক আজকের পত্রিকাকে শুভেচ্ছা জানাতে এসে অতিথিরা বলেন, অল্প সময়ে আজকের পত্রিকা পাঠকের আস্থা অর্জন করেছে। পত্রিকাটির বেশ কিছু আলোচিত রিপোর্ট মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। মাত্র দুই বছরেই এই পত্রিকা শক্তি ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে গেছে।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সম্পাদক ড. গোলাম রহমান স্যারের নিখুঁত সম্পাদনায় আজকের পত্রিকার কনটেন্ট পড়ার মতো। পত্রিকার গেটআপ, দ্রুত অনলাইনে নিউজ দেওয়া সব মিলিয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদমাধ্যমে পরিণত হয়েছে এই পত্রিকা। মাত্র দুই বছরে এই পত্রিকা যেভাবে আস্থা অর্জন করেছে, এতে মনে হয় যেন যুগ যুগ ধরে এই পত্রিকা মাঠে রয়েছে।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সভাপতি সালাউদ্দিন মো. রেজা বলেন, শুরু থেকে চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকরে পত্রিকা মানুষের কাছে গেছে। দুই বছরে অনেক আলোচিত রিপোর্ট করেছে। এই পত্রিকা সবার কথা বলছে। কনটেন্টগুলো পড়ার মতো। এই পত্রিকার সম্পাদক সাংবাদিকতার শিক্ষক হওয়ায়, তিনি জানেন কী করে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হয়। সেটির বাস্তবায়ন ঘটিয়ে আজকের পত্রিকা নজির গড়েছে।
প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আলী আব্বাস বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা দিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজকের পত্রিকা অন্যতম প্রধান সংবাদমাধ্যমে পরিণত হয়েছে। এখন বাংলাদেশে অনেক পত্রিকা, সেগুলোর মধ্যে জনগণের মাঝে স্থান করে নিয়েছে আজকের পত্রিকা।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মো. ফয়সল মাহমুদ বলেন, প্রথম থেকেই আজকের পত্রিকা ভালোভাবে শুরু করেছে। আমি আশাবাদী, বস্তুনিষ্ঠতা, সৃজনশীলতার মধ্য দিয়ে পত্রিকাটি আরও এগিয়ে যাবে।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি তপন চক্রবর্তী বলেন, মাত্র দুই বছরের মধ্যে এই পত্রিকা বেশ সমাদৃত হয়েছে। এই পত্রিকার সম্পাদক সাংবাদিকতার শিক্ষক। সুতরাং তিনি জানেন, পত্রিকা কীভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছাতে হয়। এই শিক্ষক পত্রিকাকে সাজিয়েছেন। যা মানুষের মনে আস্থা অর্জন করেছে। এই পত্রিকা সবার কথা বলছে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সহকর্মীরা ভালো কাজ করছেন।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেব দুলাল ভৌমিক বলেন, আজাদী পত্রিকায় কোনো রিপোর্টার নিউজ করলে কম সময়ে রিপোর্টারের নাম সবাই জেনে যেত। কারণ তখন পত্রিকা ছিল কম। এখন প্রচুর মিডিয়া এসেছে। সাংবাদিকতার গুণগত মানও অনেক বেড়েছে। তাই প্রচুর সাংবাদিকের ভিড়ে নিজের নামটি প্রতিষ্ঠা করা খুব কঠিন। তবে নৈতিকভাবে সর্বোচ্চ আসনে সাংবাদিকেরা যেতে পারেননি। কারণ এখন সাংবাদিকেরা কেউ সরকারের পক্ষে, কেউ বিপক্ষে। এটি ঠিক নয়। সাংবাদিকেরা থাকবেন নিরপেক্ষ। এখনই সাংবাদিক সমাজ এক হয়ে, সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলা উচিত।
প্রেস ক্লাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট চৌধুরী ফরিদ বলেন, বর্তমানে ভুঁইফোড় সাংবাদিক বেড়েছে। বেড়েছে ভুয়া মিডিয়াও। যাঁদের সাংবাদিকতায় কোনো যোগ্যতা নেই। তাঁরাও মোবাইল হাতে নিয়ে সাংবাদিকতা করছেন। এর ফলে প্রকৃত সাংবাদিকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আজকের পত্রিকা সুনামের সঙ্গে মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। এই পত্রিকার সাফল্য কামনা করছি।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে প্রিন্ট মিডিয়া কঠিন পরিস্থিতি পার করছে। অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিযোগিতায় প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকা বেশ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যেও গত কয়েক বছরের মধ্যে পত্রিকা বাজারে আনার দুঃসাহস যাঁরা দেখিয়েছেন, তার মধ্যে দায়িত্বশীল আজকের পত্রিকা অন্যতম।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমেদ বলেন, এখন অনলাইন মিডিয়ার যুগ। প্রতিটি মুহূর্তেই পাঠকেরা সংবাদ অনলাইনের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছেন। এরপরও পরদিন সেটি পাঠককে নতুন আঙ্গিকে পড়ানোর চ্যালেঞ্জটা বড়। সেই চ্যালেঞ্জটা ভালো করে নিতে পেরেছে আজকের পত্রিকা। তরুণেরা সাংবাদিকতায় ভালো করছেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক বিদ্যুৎ বড়ুয়া, পেশাজীবী নেতা সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সহসভাপতি মঞ্জুর কাদের মঞ্জু, অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ ও ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল সরওয়ার, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সম্পাদক দৈনিক সাইদুল ইসলাম ও অর্থ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আদাদের সময়ের ব্যুরো প্রধান হামিদ উল্লাহ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ব্যুরো প্রধান শামসুদ্দিন ইলিয়াস, বণিক বার্তার ব্যুরো প্রধান রাশেদ এইচ চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের পক্ষে নাইমুদ্দিন মাহফুজ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক নুরুল আজিম রনির পক্ষে নগর ছাত্রলীগের উপসম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবদুল্লাহ আল তানিম ও সরকারি হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মায়মুন উদ্দীন মামুন।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৩ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে