রাঙামাটি প্রতিনিধি
১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তির অন্যতম বিষয় ছিল পাহাড়ের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি করা। এ আলোকে ২০০১ সালে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন তৈরি করে সরকার। এ আইনটি ২০১৬ সালে সংশোধন করা হয়। কিন্তু আইন সংশোধনের পর কমিশনের বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়নি। এ অবস্থা থমকে আছে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ। আইনটি সংশোধনের পর কমিশন কাজ শুরু করে। বিরোধপূর্ণ জমির মালিকদের কাছে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। কিন্তু কমিশনের বিধিমালা প্রণয়ন না হওয়ায় কাজে হাত দিতে পারেনি কমিশন। এরপর করোনার কারণে স্থবির হয়ে যায় পার্বত্য ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ। এমন অবস্থায় চুক্তির ২৪ বছর পেরোলেও পাহাড়ের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি একটিরও।
খাগড়াছড়ি ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে আইন সংশোধন হওয়ার পর কমিশনের কাজের গতি পায়। এরপর একাধিক সভা করে কমিশন। এতে কমিশনের সব প্রতিনিধির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। একপর্যায়ে কমিশন পাহাড়ে বিরোধপূর্ণ জমি মালিকদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনের কাছে ২৩ হাজার আবেদন জমা পড়ে। এ আবেদনগুলো নিয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু করোনা আসায় এ কাজ থমকে যায়।
বর্তমানে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ পুরোপুরি স্থবির অবস্থায় পড়ে আছে। বর্তমানে কার্যালয়ের তিনজন স্টাফ দৈনন্দিন কাজ করছেন।
কমিশনের কার্যালয়ের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনায় কমিশনের কোনো কাজই হয়নি। হয়নি কোনো সভা। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো জুম অ্যাপে সভা করলেও এ কমিশন কোনো কিছুই করতে পারেনি। গত এক বছরে একবার অফিস করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান আনোয়ার উল হক। সেটিও গত ৯ নভেম্বর।
কমিশনের সচিব নিজাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমিশনের সর্বশেষ সভা হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে। মার্চের সভা আহ্বান করা হলে করোনার কারণে সেটি স্থগিত হয়ে যায়। এভাবে পুরো ২০২০ সালটি কর্মহীনভাবে চলে গেছে। এর ভেতরে কমিশনে চেয়ারম্যানের মেয়াদও চলে যায়। তাঁকে আবার নতুন করে নিয়োগ দেয় সরকার। তিনি গত বছর ৩১ মে কমিশনে যোগদান করেন। কিন্তু করোনার কারণে কোনো কাজ করা হয়নি।
সচিব আরও বলেন, ‘বিরোধপূর্ণ জমির ২৩ হাজার আবেদন আমাদের কাছে জমা পড়ে। কিন্তু এগুলোর শুনানি হয়নি। কমিশনের কার্যবিধিমালা প্রণয়ন হলে আমাদের কাজ করতে সুবিধা হবে। না হওয়ায় আমরা আটকে যাচ্ছি।’
১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তির অন্যতম বিষয় ছিল পাহাড়ের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি করা। এ আলোকে ২০০১ সালে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন তৈরি করে সরকার। এ আইনটি ২০১৬ সালে সংশোধন করা হয়। কিন্তু আইন সংশোধনের পর কমিশনের বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়নি। এ অবস্থা থমকে আছে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ। আইনটি সংশোধনের পর কমিশন কাজ শুরু করে। বিরোধপূর্ণ জমির মালিকদের কাছে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। কিন্তু কমিশনের বিধিমালা প্রণয়ন না হওয়ায় কাজে হাত দিতে পারেনি কমিশন। এরপর করোনার কারণে স্থবির হয়ে যায় পার্বত্য ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ। এমন অবস্থায় চুক্তির ২৪ বছর পেরোলেও পাহাড়ের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি একটিরও।
খাগড়াছড়ি ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে আইন সংশোধন হওয়ার পর কমিশনের কাজের গতি পায়। এরপর একাধিক সভা করে কমিশন। এতে কমিশনের সব প্রতিনিধির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। একপর্যায়ে কমিশন পাহাড়ে বিরোধপূর্ণ জমি মালিকদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনের কাছে ২৩ হাজার আবেদন জমা পড়ে। এ আবেদনগুলো নিয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু করোনা আসায় এ কাজ থমকে যায়।
বর্তমানে ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তির কাজ পুরোপুরি স্থবির অবস্থায় পড়ে আছে। বর্তমানে কার্যালয়ের তিনজন স্টাফ দৈনন্দিন কাজ করছেন।
কমিশনের কার্যালয়ের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনায় কমিশনের কোনো কাজই হয়নি। হয়নি কোনো সভা। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো জুম অ্যাপে সভা করলেও এ কমিশন কোনো কিছুই করতে পারেনি। গত এক বছরে একবার অফিস করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান আনোয়ার উল হক। সেটিও গত ৯ নভেম্বর।
কমিশনের সচিব নিজাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমিশনের সর্বশেষ সভা হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে। মার্চের সভা আহ্বান করা হলে করোনার কারণে সেটি স্থগিত হয়ে যায়। এভাবে পুরো ২০২০ সালটি কর্মহীনভাবে চলে গেছে। এর ভেতরে কমিশনে চেয়ারম্যানের মেয়াদও চলে যায়। তাঁকে আবার নতুন করে নিয়োগ দেয় সরকার। তিনি গত বছর ৩১ মে কমিশনে যোগদান করেন। কিন্তু করোনার কারণে কোনো কাজ করা হয়নি।
সচিব আরও বলেন, ‘বিরোধপূর্ণ জমির ২৩ হাজার আবেদন আমাদের কাছে জমা পড়ে। কিন্তু এগুলোর শুনানি হয়নি। কমিশনের কার্যবিধিমালা প্রণয়ন হলে আমাদের কাজ করতে সুবিধা হবে। না হওয়ায় আমরা আটকে যাচ্ছি।’
সিলেটের জকিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় শাকের আহমদ (২৪) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন র্যাব-৯-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) কে এম শহিদুল ইসলাম সোহাগ।
১০ মিনিট আগেযশোরের ঝিকরগাছা থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। দোকান থেকে ভারতীয় চোরাই মোবাইল ফোন জব্দের পর অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যাহার হওয়া কর্মকর্তারা হলেন ঝিকরগাছা থানার উপপরিদর্শক
১৯ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে শ্বশুর-জামাই হত্যাকাণ্ডের এজাহার ঘিরে নতুন প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও মামলার কাগজে তার প্রতিফলন নেই। নিহত ব্যক্তির পরিবারের অভিযোগ, ‘পুলিশ ইচ্ছে করেই মনগড়া তথ্য যুক্ত করে মামলা সাজিয়েছে, যাতে প্রকৃত দায়ীদের আড়াল করা যায়।’
৩৭ মিনিট আগেসিলেট মহানগর আমির আরও বলেন, দুদকের বরাতে প্রকাশিত একটি দৈনিকের সংবাদে দুই জামায়াত নেতাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। দুদকের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম আছে—এর কোনো সত্যতা কোনো গণমাধ্যম পায়নি, কেবল ওই পত্রিকাই পেয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে