আদালত প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
স্ত্রী মাহমুদা খাতুন মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের হাতের লেখা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল হালিমের খাস কামরায় বাবুলের হাতের লেখা সংগ্রহ করেন বিচারক।
এর আগে, গত ৭ মার্চ মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বাবুল আক্তারের হাতের লেখা পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বাবুল আক্তার কক্সবাজারে কর্মরত থাকাকালে ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমরসিং নামের এক নারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত ছিলেন। পরে দুজন পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সে সময় বাবুলকে তালেবান নামে একটি বই উপহার দেন। বইটির প্রথম পাতায় গায়ত্রীর নিজ হাতের লেখা আর শেষের দিকে বাবুল আক্তারের হাতের লেখা রয়েছে। মিতু হত্যা মামলায় বইটি পিবিআই জব্দ করেছিলেন। ওই লেখার সঙ্গে বাবুল আক্তারের হাতের লেখা মিলিয়ে দেখে পরকীয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্যই তদন্ত সংস্থা বাবুলের হাতের লেখার নমুনার জন্য আবেদনটি করেছিল।
এদিকে, বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে না রেখে পুনরায় ফেনী কারাগারে পাঠানোর আবেদন করা হয়।
বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম কারাগারে বাবুল নিরাপদ বোধ করছেন না। তিনি সিএমপির ডিবিতে থাকাকালে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করেছিলেন। তাঁদের অনেকেই চট্টগ্রাম কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আদালত কারা কর্তৃপক্ষকে কারাবিধি মতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) অহিদ উল্লাহ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকাল ১১টার দিকে বাবুলকে আদালতে হাজির করা হয়। পিবিআইয়ের দেওয়া দরখাস্তের শুনানি শেষে আদালত আসামির হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহের অনুমতি দেন। এরপর তাঁর কাছ থেকে আদালত হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহ করেন। বাবুল আক্তারের হাতের লেখা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হস্তলিপি বিশারদের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে সন্তানকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় মিতু খুন হন। পরদিন বাবুল নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তাঁর মামলায় গত বছরের ১২ মে পিবিআই আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। একই দিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় বাবুলসহ ৮ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলা করেন।
পরে বাবুলের করা মামলায় ফাইনাল রিপোর্টের বিরুদ্ধে গত বছর ১৪ অক্টোবর আদালতে নারাজি দেওয়া হয়। ফাইনাল রিপোর্ট গ্রহণ না করে আদালত ৩ নভেম্বর মামলাটি আবারও তদন্তের আদেশ দেন। পুনরায় এ বছরের ২৫ জানুয়ারি বাবুলের শ্বশুরের করা মামলায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেয় তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
স্ত্রী মাহমুদা খাতুন মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের হাতের লেখা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল হালিমের খাস কামরায় বাবুলের হাতের লেখা সংগ্রহ করেন বিচারক।
এর আগে, গত ৭ মার্চ মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বাবুল আক্তারের হাতের লেখা পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বাবুল আক্তার কক্সবাজারে কর্মরত থাকাকালে ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমরসিং নামের এক নারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত ছিলেন। পরে দুজন পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সে সময় বাবুলকে তালেবান নামে একটি বই উপহার দেন। বইটির প্রথম পাতায় গায়ত্রীর নিজ হাতের লেখা আর শেষের দিকে বাবুল আক্তারের হাতের লেখা রয়েছে। মিতু হত্যা মামলায় বইটি পিবিআই জব্দ করেছিলেন। ওই লেখার সঙ্গে বাবুল আক্তারের হাতের লেখা মিলিয়ে দেখে পরকীয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্যই তদন্ত সংস্থা বাবুলের হাতের লেখার নমুনার জন্য আবেদনটি করেছিল।
এদিকে, বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে না রেখে পুনরায় ফেনী কারাগারে পাঠানোর আবেদন করা হয়।
বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম কারাগারে বাবুল নিরাপদ বোধ করছেন না। তিনি সিএমপির ডিবিতে থাকাকালে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করেছিলেন। তাঁদের অনেকেই চট্টগ্রাম কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আদালত কারা কর্তৃপক্ষকে কারাবিধি মতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) অহিদ উল্লাহ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকাল ১১টার দিকে বাবুলকে আদালতে হাজির করা হয়। পিবিআইয়ের দেওয়া দরখাস্তের শুনানি শেষে আদালত আসামির হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহের অনুমতি দেন। এরপর তাঁর কাছ থেকে আদালত হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহ করেন। বাবুল আক্তারের হাতের লেখা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হস্তলিপি বিশারদের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে সন্তানকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় মিতু খুন হন। পরদিন বাবুল নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তাঁর মামলায় গত বছরের ১২ মে পিবিআই আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। একই দিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় বাবুলসহ ৮ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলা করেন।
পরে বাবুলের করা মামলায় ফাইনাল রিপোর্টের বিরুদ্ধে গত বছর ১৪ অক্টোবর আদালতে নারাজি দেওয়া হয়। ফাইনাল রিপোর্ট গ্রহণ না করে আদালত ৩ নভেম্বর মামলাটি আবারও তদন্তের আদেশ দেন। পুনরায় এ বছরের ২৫ জানুয়ারি বাবুলের শ্বশুরের করা মামলায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেয় তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৪ ঘণ্টা আগে