প্রতিনিধি, হাতিয়া, (নোয়াখালী)
করোনার টিকা গ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেন আহাম্মদ উল্যাহ (৬০)। দীর্ঘদিন পর টিকা গ্রহণের জন্য মোবাইলের এসএমএসে আসা নম্বর অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রিন্ট করেন তিনি। পরে দেখেন তাঁর টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। আছে টিকা গ্রহণের তারিখ ও টিকা কোম্পানির নামও। অনেকটা অবাক হয়ে আসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। তা দেখে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েন টিকা প্রদানের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারাও।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এমন ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। এখন তাঁকে একই রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে টিকা দিয়ে দেওয়ার জন্য বলেছি।
টিকা না দিয়ে সার্টিফিকেট পাওয়া ওই ব্যক্তি হাতিয়ার তমরদ্দি ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের পূর্ব জোড়খালী গ্রামের আনোয়ার আহাম্মদের ছেলে। তাঁর টিকা গ্রহণের রেজিস্ট্রেশন নম্বর হলো ২০৭৫০৪৬০৪২৬১৩৩১১২৩। আর টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেটের নম্বর হলো নফ ৭৫০৩৭২৬৯২৭৯৬।
বৃহস্পতিবার সকালে কলেজ পড়ুয়া ছেলে হৃদয়কে নিয়ে টিকা দিতে আসেন আহাম্মদ উল্যাহ। টিকা গ্রহণের জন্য পূর্বের করা রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে হাসপাতালে টিকা প্রদানের নির্ধারিত বুথে এসে বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। আলাপকালে আহম্মেদ উল্যার ছেলে হৃদয় জানান, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে টিকা গ্রহণের জন্য তাঁর বাবা–মা দুজনের রেজিস্ট্রেশন করেন অনলাইনে। তারপর মোবাইলে ম্যাসেজও আসে। কিন্তু পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে তাদের টিকা নেওয়া হয়নি। গত শনিবার সকালে টিকা গ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রিন্ট দিয়ে দেখেন মায়ের কার্ড ঠিক আছে। কিন্তু তার পিতার কার্ডটিতে টিকা গ্রহণের দিন তারিখ উল্লেখ রয়েছে। পরে একই কার্ডের নম্বর নিয়ে অনলাইনে সার্চ করলে টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেটও পাওয়া যায়। তাঁরা বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিনকে জানান। তারপর ওই স্বাস্থ্য কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে রেজিস্ট্রেশন কার্ডটি হাতে লিখে সংশোধন করে তাঁর বাবাকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয় বলে জানান তিনি।
এই বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিন বলেন, এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটেছে। এ আগে জসিম উদ্দিন নামের এক ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তার সঙ্গেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পরে তাঁর রেজিস্ট্রেশন কার্ডটিও হাতে লেখে সংশোধন করে টিকা দিয়েছিলাম। এটি ওয়েবসাইটের সমস্যা। এতে আমাদের কিছুই করার নেই।
করোনার টিকা গ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেন আহাম্মদ উল্যাহ (৬০)। দীর্ঘদিন পর টিকা গ্রহণের জন্য মোবাইলের এসএমএসে আসা নম্বর অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রিন্ট করেন তিনি। পরে দেখেন তাঁর টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। আছে টিকা গ্রহণের তারিখ ও টিকা কোম্পানির নামও। অনেকটা অবাক হয়ে আসেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। তা দেখে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েন টিকা প্রদানের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারাও।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এমন ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। এখন তাঁকে একই রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে টিকা দিয়ে দেওয়ার জন্য বলেছি।
টিকা না দিয়ে সার্টিফিকেট পাওয়া ওই ব্যক্তি হাতিয়ার তমরদ্দি ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের পূর্ব জোড়খালী গ্রামের আনোয়ার আহাম্মদের ছেলে। তাঁর টিকা গ্রহণের রেজিস্ট্রেশন নম্বর হলো ২০৭৫০৪৬০৪২৬১৩৩১১২৩। আর টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেটের নম্বর হলো নফ ৭৫০৩৭২৬৯২৭৯৬।
বৃহস্পতিবার সকালে কলেজ পড়ুয়া ছেলে হৃদয়কে নিয়ে টিকা দিতে আসেন আহাম্মদ উল্যাহ। টিকা গ্রহণের জন্য পূর্বের করা রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে হাসপাতালে টিকা প্রদানের নির্ধারিত বুথে এসে বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। আলাপকালে আহম্মেদ উল্যার ছেলে হৃদয় জানান, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে টিকা গ্রহণের জন্য তাঁর বাবা–মা দুজনের রেজিস্ট্রেশন করেন অনলাইনে। তারপর মোবাইলে ম্যাসেজও আসে। কিন্তু পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে তাদের টিকা নেওয়া হয়নি। গত শনিবার সকালে টিকা গ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রিন্ট দিয়ে দেখেন মায়ের কার্ড ঠিক আছে। কিন্তু তার পিতার কার্ডটিতে টিকা গ্রহণের দিন তারিখ উল্লেখ রয়েছে। পরে একই কার্ডের নম্বর নিয়ে অনলাইনে সার্চ করলে টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেটও পাওয়া যায়। তাঁরা বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিনকে জানান। তারপর ওই স্বাস্থ্য কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে রেজিস্ট্রেশন কার্ডটি হাতে লিখে সংশোধন করে তাঁর বাবাকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয় বলে জানান তিনি।
এই বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নাজিম উদ্দিন বলেন, এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটেছে। এ আগে জসিম উদ্দিন নামের এক ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তার সঙ্গেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পরে তাঁর রেজিস্ট্রেশন কার্ডটিও হাতে লেখে সংশোধন করে টিকা দিয়েছিলাম। এটি ওয়েবসাইটের সমস্যা। এতে আমাদের কিছুই করার নেই।
সাবেক মন্ত্রী ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, তাঁর স্ত্রী সৈয়দা আরজুমান বানু ও তাঁদের মেয়ে এস আমরীন রাখির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
২ মিনিট আগেশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল সমাবেশ করেছে সংগঠনটি। বিষয়টিকে প্রশাসনের...
৬ মিনিট আগেনেত্রকোনায় আট বছর বয়সী ছেলেকে হত্যার দায়ে মো. এরশাদ মিয়া (৩৬) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ বুধবার বিকেলে নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৩৮ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানিয়েছে, রক্তিম শর্মার বিরুদ্ধে তাঁর বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আপত্তিকর খুদেবার্তা (মেসেজ) দেওয়া, শ্লীলতাহানিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে এক ছাত্রীর সঙ্গে তাঁকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে আটকে রাখেন স্থানীয় লোকজন। একপর্যায়ে শিক্ষককে...
৪২ মিনিট আগে