প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হলেও টান টান উত্তেজনা ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। উত্তেজনা থেকে যেন সংঘাত সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পাঁচ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল জেলায়। তবে দীর্ঘ ২৮ বছর পর শিরোপা জেতায় বাধভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল আর্জেন্টাইন সমর্থকদের মধ্যে। তাই পুলিশের নির্দেশনা অমান্য করেই আনন্দ মিছিল করেছে আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা।
আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে জেলা শহরের দক্ষিণ মৌড়াইল, পূর্ব পাইকপাড়া ও কাজীপাড়া এলাকায় আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা আনন্দ মিছিল করে। তবে পুলিশের ভয়ে কোনো মিছিলই শহরের প্রধান সড়কে করতে পারেনি সমর্থকেরা। খেলায় হারের পর ব্রাজিলের সমর্থকদের কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি।
এদিকে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মধ্যকার ফাইনাল ম্যাচ ঘিরে সংঘাতের আশঙ্কায় ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ। পুরো জেলায় মোতায়েন করা হয় পাঁচ শতাধিক পুলিশ সদস্য। এ ছাড়া শনিবার সারা জেলায় মাইকিং করে ঘরে বসে খেলা দেখার জন্য সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন এবং খেলার পর আনন্দ মিছিল ও পটকা ফাটিয়ে উল্লাসেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। পুলিশের এই নিষেধাজ্ঞার কারণে এবার জেলার কোথাও বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন করতে পারেনি ফুটবলপ্রেমীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউন কার্যকর করতে পুলিশের বিশেষ টিমগুলো আগে থেকেই মাঠে কাজ করছিল। তবে কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ঘিরে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থকদের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই ম্যাচকে কেন্দ্র করে কেউ যেন বিশৃঙ্খলা করতে না পারে, সে জন্য বিট পুলিশের ১১৬টি টিম এবং ২৫টিরও বেশি বিশেষ টিম পুরো জেলায় মোতায়েন ছিল।
উল্লেখ্য, গত ৬ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের দামচাইল বাজারে নোয়াব মিয়া (৬০) নামে এক ব্যক্তি আর্জেন্টিনার সমর্থক মো. জীবন ও তার সঙ্গীদের দ্বারা হামলার শিকার হন। নোয়াবের ভাতিজা রেজাউল ব্রাজিলের সমর্থক। খেলা নিয়েই রেজাউল ও জীবনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরেই রেজাউলের চাচাকে মারধর করেন জীবন ও তাঁর সঙ্গীরা। এ ঘটনায় পাল্টা হামলা হিসেবে ওই দিন রাতেই জীবনের তিন সঙ্গীকে মারধর করে ব্রাজিল সমর্থকেরা।
কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হলেও টান টান উত্তেজনা ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। উত্তেজনা থেকে যেন সংঘাত সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পাঁচ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল জেলায়। তবে দীর্ঘ ২৮ বছর পর শিরোপা জেতায় বাধভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল আর্জেন্টাইন সমর্থকদের মধ্যে। তাই পুলিশের নির্দেশনা অমান্য করেই আনন্দ মিছিল করেছে আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা।
আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে জেলা শহরের দক্ষিণ মৌড়াইল, পূর্ব পাইকপাড়া ও কাজীপাড়া এলাকায় আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা আনন্দ মিছিল করে। তবে পুলিশের ভয়ে কোনো মিছিলই শহরের প্রধান সড়কে করতে পারেনি সমর্থকেরা। খেলায় হারের পর ব্রাজিলের সমর্থকদের কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি।
এদিকে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মধ্যকার ফাইনাল ম্যাচ ঘিরে সংঘাতের আশঙ্কায় ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ। পুরো জেলায় মোতায়েন করা হয় পাঁচ শতাধিক পুলিশ সদস্য। এ ছাড়া শনিবার সারা জেলায় মাইকিং করে ঘরে বসে খেলা দেখার জন্য সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন এবং খেলার পর আনন্দ মিছিল ও পটকা ফাটিয়ে উল্লাসেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। পুলিশের এই নিষেধাজ্ঞার কারণে এবার জেলার কোথাও বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন করতে পারেনি ফুটবলপ্রেমীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউন কার্যকর করতে পুলিশের বিশেষ টিমগুলো আগে থেকেই মাঠে কাজ করছিল। তবে কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ঘিরে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থকদের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই ম্যাচকে কেন্দ্র করে কেউ যেন বিশৃঙ্খলা করতে না পারে, সে জন্য বিট পুলিশের ১১৬টি টিম এবং ২৫টিরও বেশি বিশেষ টিম পুরো জেলায় মোতায়েন ছিল।
উল্লেখ্য, গত ৬ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের দামচাইল বাজারে নোয়াব মিয়া (৬০) নামে এক ব্যক্তি আর্জেন্টিনার সমর্থক মো. জীবন ও তার সঙ্গীদের দ্বারা হামলার শিকার হন। নোয়াবের ভাতিজা রেজাউল ব্রাজিলের সমর্থক। খেলা নিয়েই রেজাউল ও জীবনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরেই রেজাউলের চাচাকে মারধর করেন জীবন ও তাঁর সঙ্গীরা। এ ঘটনায় পাল্টা হামলা হিসেবে ওই দিন রাতেই জীবনের তিন সঙ্গীকে মারধর করে ব্রাজিল সমর্থকেরা।
বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভূগর্ভস্থ ১৩০৫ পুরোনো কোল ফেইজের (কয়লা উত্তোলন বা নির্গমন মুখ) মজুত শেষ হওয়ায় আজ সোমবার (২৩ জুন) কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৪০৬ নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ শেষ হলে আবারও উত্তোলন শুরু হবে।
২ মিনিট আগে১৯৭১ সালের গণহত্যায় জড়িত পাকিস্তানের ছাত্রসংগঠন জমিয়ত-ই-তলাবা নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
৭ মিনিট আগেমাগুরার মহম্মদপুরে কমিরুল মোল্যা (৩০) নামের এক যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আহমদাবাদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে