কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে মোহাম্মদ নুর (২৫) নামের এক রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতাকে (মাঝি) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোহাম্মদ নুর ২০ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের এম-৩২ ব্লকের বাসিন্দা আবু সৈয়দের ছেলে। তিনি ক্যাম্পটির ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত প্রধান মাঝি (কমিউনিটি নেতা)।
রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ সিরাজুল আমিন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এম-৩২ ব্লকের মোজাম্মেল হকের মুদির দোকান থেকে মোহাম্মদ নুর নিজের ঘরে ফিরছিলেন। পথে তিনি তৈয়বের ঘরের সামনে পৌঁছালে অন্ধকারের মধ্যে চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। তাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
সিরাজুল আমিন আরও বলেন, রাতে তারাবির নামাজ শেষে স্থানীয়রা পথে তাঁকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এপিবিএনএর এই কর্মকর্তা বলেন, গত রমজানেও একদল দুর্বৃত্ত মোহাম্মদ নুরের ওপর হামলা চালিয়েছিল। তখন তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। পূর্বশত্রুতার জেরে হত্যার এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পুলিশ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের পাশাপাশি জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে মোহাম্মদ নুর (২৫) নামের এক রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতাকে (মাঝি) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোহাম্মদ নুর ২০ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের এম-৩২ ব্লকের বাসিন্দা আবু সৈয়দের ছেলে। তিনি ক্যাম্পটির ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত প্রধান মাঝি (কমিউনিটি নেতা)।
রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ সিরাজুল আমিন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এম-৩২ ব্লকের মোজাম্মেল হকের মুদির দোকান থেকে মোহাম্মদ নুর নিজের ঘরে ফিরছিলেন। পথে তিনি তৈয়বের ঘরের সামনে পৌঁছালে অন্ধকারের মধ্যে চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। তাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
সিরাজুল আমিন আরও বলেন, রাতে তারাবির নামাজ শেষে স্থানীয়রা পথে তাঁকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এপিবিএনএর এই কর্মকর্তা বলেন, গত রমজানেও একদল দুর্বৃত্ত মোহাম্মদ নুরের ওপর হামলা চালিয়েছিল। তখন তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। পূর্বশত্রুতার জেরে হত্যার এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পুলিশ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের পাশাপাশি জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১৬ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩৭ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে