নানিয়ারচর (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির নানিয়ারচরে জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের গোলরক্ষক রুপনা চাকমার জন্য তৈরি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ির চাবি ফুটবলার রুপনার মা কালাসোনা চাকমার কাছে হস্তান্তর করেন জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নারী সাফ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন দলের গোলরক্ষক রুপনা চাকমাকে জেলার নানিয়ারচর উপজেলার ঘিলাছড়ি ইউনিয়নে বুয়ো আদাম এলাকায় বাড়িটি নির্মাণ করে দেয় জেলা প্রশাসন।
রুপনা চাকমা ঢাকায় অবস্থান করায় চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ছিলেন না। বাড়ির চাবি হাতে পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রুপনার মা কালাসোনা চাকমা। এ সময় তিনি জেলা প্রশাসককে নতুন বাড়িতে মিষ্টিমুখ করান।
বাড়ি নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে রুপনা চাকমা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকাবাসীর আশীর্বাদে রাঙামাটির দুর্গম অঞ্চল থেকে আমার উঠে আসা। আমাকে যাঁরাই সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের কাছে আমি বরাবর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের গ্রামে আমার একটি ভাঙা ঘর ছিল, সেখানে ঘরের চাল ভেদ করে বৃষ্টির পানি পড়ত। পাকা একটি ঘর পাওয়াতে খুব ভালো হয়েছে, আমি খুবই আনন্দিত।’
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যথাসাধ্য চেষ্টায় রুপনা চাকমার বাড়ি তৈরি শেষ হয়েছে। আজ এই বাড়ির চাবি রুপনা চাকমার মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রধানমন্ত্রী এর উদ্বোধন করবেন।’
এ সময় রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস, নানিয়াচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা সাজেদা নুরিয়া, নানিয়াচর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নুয়েন খীসা, রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহসভাপতি বরুণ দেওয়ান উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক আসার খবরে রুপনা চাকমার বাড়িতে ভিড় করেন এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
রাঙামাটির নানিয়ারচরে জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের গোলরক্ষক রুপনা চাকমার জন্য তৈরি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ির চাবি ফুটবলার রুপনার মা কালাসোনা চাকমার কাছে হস্তান্তর করেন জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নারী সাফ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন দলের গোলরক্ষক রুপনা চাকমাকে জেলার নানিয়ারচর উপজেলার ঘিলাছড়ি ইউনিয়নে বুয়ো আদাম এলাকায় বাড়িটি নির্মাণ করে দেয় জেলা প্রশাসন।
রুপনা চাকমা ঢাকায় অবস্থান করায় চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ছিলেন না। বাড়ির চাবি হাতে পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রুপনার মা কালাসোনা চাকমা। এ সময় তিনি জেলা প্রশাসককে নতুন বাড়িতে মিষ্টিমুখ করান।
বাড়ি নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে রুপনা চাকমা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকাবাসীর আশীর্বাদে রাঙামাটির দুর্গম অঞ্চল থেকে আমার উঠে আসা। আমাকে যাঁরাই সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের কাছে আমি বরাবর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের গ্রামে আমার একটি ভাঙা ঘর ছিল, সেখানে ঘরের চাল ভেদ করে বৃষ্টির পানি পড়ত। পাকা একটি ঘর পাওয়াতে খুব ভালো হয়েছে, আমি খুবই আনন্দিত।’
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যথাসাধ্য চেষ্টায় রুপনা চাকমার বাড়ি তৈরি শেষ হয়েছে। আজ এই বাড়ির চাবি রুপনা চাকমার মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রধানমন্ত্রী এর উদ্বোধন করবেন।’
এ সময় রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস, নানিয়াচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা সাজেদা নুরিয়া, নানিয়াচর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নুয়েন খীসা, রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহসভাপতি বরুণ দেওয়ান উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক আসার খবরে রুপনা চাকমার বাড়িতে ভিড় করেন এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে