প্রতিনিধি, টেকনাফ (কক্সবাজার)
টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌ রুটের সাগরের চড়ে প্রায় ৪০ জন যাত্রী নিয়ে ১১ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সেন্টমার্টিন তীরে ফিরল ট্রলার। উৎকণ্ঠায় থাকলেও সবাই নিরাপদে রয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ বুধবার ভোর ৫টার দিকে তাঁরা সেন্টমার্টিন জেটিতে পৌঁছালে অপেক্ষায় থাকা স্বজনেররা তাঁদের গ্রহণ করে নেন।
ট্রলার ও সেন্টমার্টিনের বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেলা ৫টার দিকে গণ যাত্রীবাহী একটি ট্রলার সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে টেকনাফ ছেড়ে যায়। যেতে যেতেই মিয়ানমার সীমান্ত নাইক্ষংদিয়ার পাশের চড়ে পৌঁছালে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে। ঠিকঠাক করতেই জোয়ারের পানি নেমে ভাটা হয়ে যায়। এতে চড়ে আটকা পড়ে ট্রলারটি। চালক অপর একটি ট্রলারকে উদ্ধারের জন্য খবর দেন।
সেন্টমার্টিন থেকে অপর একটি ট্রলার উদ্ধারে গেলে, সেটিও চড়ে আটকা পড়ে। পরে উপজেলা প্রশাসনের পরামর্শক্রমে উদ্ধারে যায় অপর দুইটি ট্রলার। ট্রলার দুটি জোয়ারের ভাটার কারণে বেশ কিছু সময় উদ্ধারের কাজ চালাতে পারেনি। পরে জোয়ার আসলে উদ্ধার করে ভোর ৫টা সেন্টমার্টিনের জেটিতে ভিড়ে ট্রলারটি।
ট্রলারের যাত্রী আব্দুল্লাহ, মহি উদ্দিন, আরেফা ও ছেনুয়ার বেগমের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হয়। তারা জানান, উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় ঘুমহীন রাত পার করতে হয়েছে তাঁদের। প্রাকৃতিক ডাক সহ নানা সময় এক ধরনের বন্দিশালায় ছিলেন বলে জানান তাঁরা।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ বলেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে একটি যাত্রীবাহী ট্রলার সেন্টমার্টিন যাওয়ার উদ্দেশ্যে টেকনাফ ছেড়ে আসে। নৌপথের নাইক্ষ্যংদিয়ার কাছাকাছি পৌঁছালে ট্রলারটি একটি চড়ের মধ্যে আটকা পড়ে। পরে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।
ট্রলারে ৪০ জন যাত্রীর মধ্যে পুরুষের পাশাপাশি নারী ও শিশু ছিল। দ্রুত তাঁদের উদ্ধারে অপর একটি ট্রলারে গেলে দ্বিতীয় ট্রলারটিও আটকে যায়। পরে আরও দুইটি ট্রলারের মাধ্যমে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। এসব যাত্রীদের অনেকেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকে নিতে গিয়েছিলেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, ট্রলার দুটিকে উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডের সহযোগিতায় আরও দুইটি ট্রলার পাঠিয়ে উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে যাত্রীদের নিয়মিত খোঁজ খবর রেখে নিরাপদের কথা নিশ্চিত করেন ইউএনও।
টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌ রুটের সাগরের চড়ে প্রায় ৪০ জন যাত্রী নিয়ে ১১ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সেন্টমার্টিন তীরে ফিরল ট্রলার। উৎকণ্ঠায় থাকলেও সবাই নিরাপদে রয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ বুধবার ভোর ৫টার দিকে তাঁরা সেন্টমার্টিন জেটিতে পৌঁছালে অপেক্ষায় থাকা স্বজনেররা তাঁদের গ্রহণ করে নেন।
ট্রলার ও সেন্টমার্টিনের বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেলা ৫টার দিকে গণ যাত্রীবাহী একটি ট্রলার সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে টেকনাফ ছেড়ে যায়। যেতে যেতেই মিয়ানমার সীমান্ত নাইক্ষংদিয়ার পাশের চড়ে পৌঁছালে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে। ঠিকঠাক করতেই জোয়ারের পানি নেমে ভাটা হয়ে যায়। এতে চড়ে আটকা পড়ে ট্রলারটি। চালক অপর একটি ট্রলারকে উদ্ধারের জন্য খবর দেন।
সেন্টমার্টিন থেকে অপর একটি ট্রলার উদ্ধারে গেলে, সেটিও চড়ে আটকা পড়ে। পরে উপজেলা প্রশাসনের পরামর্শক্রমে উদ্ধারে যায় অপর দুইটি ট্রলার। ট্রলার দুটি জোয়ারের ভাটার কারণে বেশ কিছু সময় উদ্ধারের কাজ চালাতে পারেনি। পরে জোয়ার আসলে উদ্ধার করে ভোর ৫টা সেন্টমার্টিনের জেটিতে ভিড়ে ট্রলারটি।
ট্রলারের যাত্রী আব্দুল্লাহ, মহি উদ্দিন, আরেফা ও ছেনুয়ার বেগমের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হয়। তারা জানান, উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় ঘুমহীন রাত পার করতে হয়েছে তাঁদের। প্রাকৃতিক ডাক সহ নানা সময় এক ধরনের বন্দিশালায় ছিলেন বলে জানান তাঁরা।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ বলেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে একটি যাত্রীবাহী ট্রলার সেন্টমার্টিন যাওয়ার উদ্দেশ্যে টেকনাফ ছেড়ে আসে। নৌপথের নাইক্ষ্যংদিয়ার কাছাকাছি পৌঁছালে ট্রলারটি একটি চড়ের মধ্যে আটকা পড়ে। পরে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।
ট্রলারে ৪০ জন যাত্রীর মধ্যে পুরুষের পাশাপাশি নারী ও শিশু ছিল। দ্রুত তাঁদের উদ্ধারে অপর একটি ট্রলারে গেলে দ্বিতীয় ট্রলারটিও আটকে যায়। পরে আরও দুইটি ট্রলারের মাধ্যমে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। এসব যাত্রীদের অনেকেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকে নিতে গিয়েছিলেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, ট্রলার দুটিকে উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডের সহযোগিতায় আরও দুইটি ট্রলার পাঠিয়ে উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে যাত্রীদের নিয়মিত খোঁজ খবর রেখে নিরাপদের কথা নিশ্চিত করেন ইউএনও।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে