সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে মনোনয়ন না-পাওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার ও তাঁর সমর্থকেরা হতাশ হয়েছেন। তবে তাঁরা কেউ এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সমর্থক রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হুদা বলেন, ‘গিয়াস কাদের চৌধুরী দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। অনেক নির্যাতন-নিপীড়নের পরও তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক হিসেবে মাঠে ছিলেন। দল তাঁকে মূল্যায়ন করায় আমরা খুশি।’
এদিকে প্রথম দফায় বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণায় বাদ পড়া দলের আরেক নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশী আবু সুফিয়ানও নির্বাচনী লড়াইয়ে ফিরেছেন। চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে নগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানকে প্রার্থী করা হয়েছে। বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নবীন মুখ নাজমুল মোস্তফা আমিনকে বেছে নিয়েছে দলটি। চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশায় আস্থা রেখেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার বিএনপির পক্ষ থেকে ৩৬টি নির্বাচনী আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করা হয়; যেখানে চট্টগ্রামেরও চারটি আসন রয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর প্রথম দফায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। চট্টগ্রামের মোট ১৬ আসনের মধ্যে প্রথম দফায় ১১টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে পরে আবু সুফিয়ানের নাম প্রত্যাহার করা হয়। দ্বিতীয় দফায় প্রত্যাহার হওয়া ওই আসনসহ চারটিতে প্রার্থী ঘোষণা করা হলো। এরপরও আরও দুটি আসনের নেতা-কর্মীদের তাঁদের প্রার্থীর নাম জানতে অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল। আসন দুটি হলো চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) ও চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা)।
ঘোষিত চার আসনের মধ্যে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে মোস্তফা কামাল পাশা এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নাজমুল মোস্তফা আমিনকে প্রার্থী করা হয়েছে। ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে উঠে আসা আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি দক্ষিণ জেলার আহ্বায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে চট্টগ্রামের আরেক আলোচিত আসন রাউজানে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দুই হেভিওয়েট নেতা গোলাম আকবর খোন্দকার ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাউজানে ফেরেন। তবে এলাকায় ফিরে নেতা-কর্মীরা গোলাম আকবর ও গিয়াস কাদের–এই দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয় রাউজান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মাসে রাউজানে অন্তত ১৭ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনই খুন হয়েছেন বিএনপির দুই গ্রুপের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে।
থানা ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই রাউজানে প্রয়াত নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের কবর জিয়ারত করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতির পদ হারান গত ৩০ জুলাই। একই সময় গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়।
রাউজানের পাশের আসন রাঙ্গুনিয়ায় মনোনয়ন পেয়ে ইতিমধ্যে নির্বাচনের মাঠে নেমে পড়েছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর ভাতিজা, প্রয়াত সালাহউদ্দিন কাদেরের ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী। এদিকে সন্দ্বীপ আসনে আবারও মনোনয়ন পেয়েছেন মোস্তফা কামাল পাশা। যিনি আগেও দুই দফায় সেখান থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনে মনোনয়ন পাওয়া নাজমুল মোস্তফা আমিন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সদস্য ও লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক। তিনি নবাগত প্রার্থী। ওই আসনে তাঁকে জামায়াতে ইসলামীর হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীকে নির্বাচনের মাঠে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রথম দফায় চট্টগ্রামের ১০টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা হলেন, চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে সরওয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে কাজী সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং- হালিশহর) আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে সরওয়ার জামাল নিজাম এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
মনোনয়নের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ‘দলের কঠিন সময়ে মাঠে ছিলাম। দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব আমার কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করেছে।’

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে মনোনয়ন না-পাওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার ও তাঁর সমর্থকেরা হতাশ হয়েছেন। তবে তাঁরা কেউ এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সমর্থক রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হুদা বলেন, ‘গিয়াস কাদের চৌধুরী দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। অনেক নির্যাতন-নিপীড়নের পরও তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক হিসেবে মাঠে ছিলেন। দল তাঁকে মূল্যায়ন করায় আমরা খুশি।’
এদিকে প্রথম দফায় বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণায় বাদ পড়া দলের আরেক নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশী আবু সুফিয়ানও নির্বাচনী লড়াইয়ে ফিরেছেন। চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে নগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানকে প্রার্থী করা হয়েছে। বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নবীন মুখ নাজমুল মোস্তফা আমিনকে বেছে নিয়েছে দলটি। চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশায় আস্থা রেখেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার বিএনপির পক্ষ থেকে ৩৬টি নির্বাচনী আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করা হয়; যেখানে চট্টগ্রামেরও চারটি আসন রয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর প্রথম দফায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। চট্টগ্রামের মোট ১৬ আসনের মধ্যে প্রথম দফায় ১১টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে পরে আবু সুফিয়ানের নাম প্রত্যাহার করা হয়। দ্বিতীয় দফায় প্রত্যাহার হওয়া ওই আসনসহ চারটিতে প্রার্থী ঘোষণা করা হলো। এরপরও আরও দুটি আসনের নেতা-কর্মীদের তাঁদের প্রার্থীর নাম জানতে অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল। আসন দুটি হলো চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) ও চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা)।
ঘোষিত চার আসনের মধ্যে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে মোস্তফা কামাল পাশা এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নাজমুল মোস্তফা আমিনকে প্রার্থী করা হয়েছে। ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে উঠে আসা আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি দক্ষিণ জেলার আহ্বায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে চট্টগ্রামের আরেক আলোচিত আসন রাউজানে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দুই হেভিওয়েট নেতা গোলাম আকবর খোন্দকার ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাউজানে ফেরেন। তবে এলাকায় ফিরে নেতা-কর্মীরা গোলাম আকবর ও গিয়াস কাদের–এই দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয় রাউজান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মাসে রাউজানে অন্তত ১৭ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনই খুন হয়েছেন বিএনপির দুই গ্রুপের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে।
থানা ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই রাউজানে প্রয়াত নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের কবর জিয়ারত করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতির পদ হারান গত ৩০ জুলাই। একই সময় গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়।
রাউজানের পাশের আসন রাঙ্গুনিয়ায় মনোনয়ন পেয়ে ইতিমধ্যে নির্বাচনের মাঠে নেমে পড়েছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর ভাতিজা, প্রয়াত সালাহউদ্দিন কাদেরের ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী। এদিকে সন্দ্বীপ আসনে আবারও মনোনয়ন পেয়েছেন মোস্তফা কামাল পাশা। যিনি আগেও দুই দফায় সেখান থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনে মনোনয়ন পাওয়া নাজমুল মোস্তফা আমিন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সদস্য ও লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক। তিনি নবাগত প্রার্থী। ওই আসনে তাঁকে জামায়াতে ইসলামীর হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীকে নির্বাচনের মাঠে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রথম দফায় চট্টগ্রামের ১০টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা হলেন, চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে সরওয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে কাজী সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং- হালিশহর) আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে সরওয়ার জামাল নিজাম এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
মনোনয়নের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ‘দলের কঠিন সময়ে মাঠে ছিলাম। দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব আমার কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করেছে।’
সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে মনোনয়ন না-পাওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার ও তাঁর সমর্থকেরা হতাশ হয়েছেন। তবে তাঁরা কেউ এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সমর্থক রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হুদা বলেন, ‘গিয়াস কাদের চৌধুরী দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। অনেক নির্যাতন-নিপীড়নের পরও তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক হিসেবে মাঠে ছিলেন। দল তাঁকে মূল্যায়ন করায় আমরা খুশি।’
এদিকে প্রথম দফায় বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণায় বাদ পড়া দলের আরেক নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশী আবু সুফিয়ানও নির্বাচনী লড়াইয়ে ফিরেছেন। চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে নগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানকে প্রার্থী করা হয়েছে। বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নবীন মুখ নাজমুল মোস্তফা আমিনকে বেছে নিয়েছে দলটি। চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশায় আস্থা রেখেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার বিএনপির পক্ষ থেকে ৩৬টি নির্বাচনী আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করা হয়; যেখানে চট্টগ্রামেরও চারটি আসন রয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর প্রথম দফায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। চট্টগ্রামের মোট ১৬ আসনের মধ্যে প্রথম দফায় ১১টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে পরে আবু সুফিয়ানের নাম প্রত্যাহার করা হয়। দ্বিতীয় দফায় প্রত্যাহার হওয়া ওই আসনসহ চারটিতে প্রার্থী ঘোষণা করা হলো। এরপরও আরও দুটি আসনের নেতা-কর্মীদের তাঁদের প্রার্থীর নাম জানতে অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল। আসন দুটি হলো চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) ও চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা)।
ঘোষিত চার আসনের মধ্যে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে মোস্তফা কামাল পাশা এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নাজমুল মোস্তফা আমিনকে প্রার্থী করা হয়েছে। ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে উঠে আসা আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি দক্ষিণ জেলার আহ্বায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে চট্টগ্রামের আরেক আলোচিত আসন রাউজানে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দুই হেভিওয়েট নেতা গোলাম আকবর খোন্দকার ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাউজানে ফেরেন। তবে এলাকায় ফিরে নেতা-কর্মীরা গোলাম আকবর ও গিয়াস কাদের–এই দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয় রাউজান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মাসে রাউজানে অন্তত ১৭ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনই খুন হয়েছেন বিএনপির দুই গ্রুপের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে।
থানা ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই রাউজানে প্রয়াত নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের কবর জিয়ারত করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতির পদ হারান গত ৩০ জুলাই। একই সময় গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়।
রাউজানের পাশের আসন রাঙ্গুনিয়ায় মনোনয়ন পেয়ে ইতিমধ্যে নির্বাচনের মাঠে নেমে পড়েছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর ভাতিজা, প্রয়াত সালাহউদ্দিন কাদেরের ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী। এদিকে সন্দ্বীপ আসনে আবারও মনোনয়ন পেয়েছেন মোস্তফা কামাল পাশা। যিনি আগেও দুই দফায় সেখান থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনে মনোনয়ন পাওয়া নাজমুল মোস্তফা আমিন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সদস্য ও লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক। তিনি নবাগত প্রার্থী। ওই আসনে তাঁকে জামায়াতে ইসলামীর হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীকে নির্বাচনের মাঠে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রথম দফায় চট্টগ্রামের ১০টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা হলেন, চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে সরওয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে কাজী সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং- হালিশহর) আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে সরওয়ার জামাল নিজাম এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
মনোনয়নের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ‘দলের কঠিন সময়ে মাঠে ছিলাম। দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব আমার কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করেছে।’

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে মনোনয়ন না-পাওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার ও তাঁর সমর্থকেরা হতাশ হয়েছেন। তবে তাঁরা কেউ এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সমর্থক রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হুদা বলেন, ‘গিয়াস কাদের চৌধুরী দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। অনেক নির্যাতন-নিপীড়নের পরও তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক হিসেবে মাঠে ছিলেন। দল তাঁকে মূল্যায়ন করায় আমরা খুশি।’
এদিকে প্রথম দফায় বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণায় বাদ পড়া দলের আরেক নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশী আবু সুফিয়ানও নির্বাচনী লড়াইয়ে ফিরেছেন। চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে নগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানকে প্রার্থী করা হয়েছে। বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নবীন মুখ নাজমুল মোস্তফা আমিনকে বেছে নিয়েছে দলটি। চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশায় আস্থা রেখেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার বিএনপির পক্ষ থেকে ৩৬টি নির্বাচনী আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করা হয়; যেখানে চট্টগ্রামেরও চারটি আসন রয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর প্রথম দফায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। চট্টগ্রামের মোট ১৬ আসনের মধ্যে প্রথম দফায় ১১টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে পরে আবু সুফিয়ানের নাম প্রত্যাহার করা হয়। দ্বিতীয় দফায় প্রত্যাহার হওয়া ওই আসনসহ চারটিতে প্রার্থী ঘোষণা করা হলো। এরপরও আরও দুটি আসনের নেতা-কর্মীদের তাঁদের প্রার্থীর নাম জানতে অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল। আসন দুটি হলো চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) ও চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা)।
ঘোষিত চার আসনের মধ্যে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) আসনে আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে মোস্তফা কামাল পাশা এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে নাজমুল মোস্তফা আমিনকে প্রার্থী করা হয়েছে। ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে উঠে আসা আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি দক্ষিণ জেলার আহ্বায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে চট্টগ্রামের আরেক আলোচিত আসন রাউজানে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দুই হেভিওয়েট নেতা গোলাম আকবর খোন্দকার ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাউজানে ফেরেন। তবে এলাকায় ফিরে নেতা-কর্মীরা গোলাম আকবর ও গিয়াস কাদের–এই দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয় রাউজান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মাসে রাউজানে অন্তত ১৭ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনই খুন হয়েছেন বিএনপির দুই গ্রুপের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে।
থানা ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই রাউজানে প্রয়াত নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের কবর জিয়ারত করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতির পদ হারান গত ৩০ জুলাই। একই সময় গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়।
রাউজানের পাশের আসন রাঙ্গুনিয়ায় মনোনয়ন পেয়ে ইতিমধ্যে নির্বাচনের মাঠে নেমে পড়েছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর ভাতিজা, প্রয়াত সালাহউদ্দিন কাদেরের ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী। এদিকে সন্দ্বীপ আসনে আবারও মনোনয়ন পেয়েছেন মোস্তফা কামাল পাশা। যিনি আগেও দুই দফায় সেখান থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনে মনোনয়ন পাওয়া নাজমুল মোস্তফা আমিন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সদস্য ও লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক। তিনি নবাগত প্রার্থী। ওই আসনে তাঁকে জামায়াতে ইসলামীর হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীকে নির্বাচনের মাঠে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রথম দফায় চট্টগ্রামের ১০টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা হলেন, চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে সরওয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে কাজী সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং- হালিশহর) আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে সরওয়ার জামাল নিজাম এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
মনোনয়নের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ‘দলের কঠিন সময়ে মাঠে ছিলাম। দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব আমার কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করেছে।’

মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৫ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
৮ দিন আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
৮ দিন আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৫ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
৮ দিন আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৫ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দলীয় অন্তঃকোন্দলে ‘রক্তাক্ত জনপদে’ পরিণত হওয়া চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁকে এই আসনে প্রার্থী করায় দলের একাংশের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
৮ দিন আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৫ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগে