নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় ডাবের চাহিদা বেড়েছে। এই সুযোগে বাড়তি দাম হাঁকাতে দোকানে ডাব মজুত রাখছেন ব্যবসায়ীরা। সংকট দেখিয়ে একেকটি ডাব আকারভেদে ১৫০-২০০ টাকায় বিক্রি করছেন। এমন অভিযোগে ডাবের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর অভিযান চালালে পালিয়ে যান বিক্রেতা ও মজুতদারেরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এলাকায় জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালালে এই দৃশ্য দেখা যায়।
ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর জানায়, হাসপাতাল এলাকায় রাইসা মেডিকেল হল, যিনি ওষুধ বিক্রির পাশাপাশি ডাব বিক্রি করছিলেন। তাঁর দোকানের সামনে মাত্র পাঁচটি ডাব বিক্রির জন্য রাখা ছিল। প্রতিটি ডাবের দাম রাখা হচ্ছিল ১৫০ থেকে ২০০ টাকা করে। বাজারে ডাবের সংকট, এমন দাবি করে ভোক্তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত দাম রাখা হচ্ছিল। অথচ ফার্মেসির পেছনেই রাখা ছিল কয়েকশ ডাব। অধিদপ্তরের হাতে ধরা পড়া পর ওই ফার্মেসিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অন্যদিকে আরেক বিক্রেতা ৬০ টাকায় ডাব কিনে ৯০ টাকা বিক্রির অপরাধে তাঁকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চমেক হাসপাতাল এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক ডাবের দোকান রয়েছে। ফুটপাতে ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতার পাশাপাশি ফার্মেসি দোকানিরাও ডাব মজুত করে বিক্রি করে আসছেন। মঙ্গলবার অভিযানের খবর পেয়ে তখন অনেক ডাব বিক্রেতা ডাব রেখে পালিয়ে যান। এ ছাড়া অনেকে দোকান বন্ধ রেখে গা ঢাকা দেন।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের উপপরিচালক মো. ফয়েজ উল্ল্যাহ বলেন, ‘ডাব মজুত রেখে সংকট দেখিয়ে অতিরিক্ত দামে বিক্রির অভিযোগ অভিযানে এসে আমরা প্রমাণ পেয়েছি। এক ব্যবসায়ী অবৈধভাবে বিক্রির জন্য ৪-৫টা ডাব রেখে পুরোটাই সংরক্ষণ করছেন। এ ডাবগুলো বিক্রি হয়ে গেলে পরে আবার মজুত করা স্থান থেকে আরও ডাব নিয়ে আসে। ওই ডাব বিক্রেতাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অনেকে অভিযানের কথা শুনে ডাব রেখে পালিয়ে গেছেন।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় ডাবের চাহিদা বেড়েছে। এই সুযোগে বাড়তি দাম হাঁকাতে দোকানে ডাব মজুত রাখছেন ব্যবসায়ীরা। সংকট দেখিয়ে একেকটি ডাব আকারভেদে ১৫০-২০০ টাকায় বিক্রি করছেন। এমন অভিযোগে ডাবের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর অভিযান চালালে পালিয়ে যান বিক্রেতা ও মজুতদারেরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এলাকায় জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালালে এই দৃশ্য দেখা যায়।
ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর জানায়, হাসপাতাল এলাকায় রাইসা মেডিকেল হল, যিনি ওষুধ বিক্রির পাশাপাশি ডাব বিক্রি করছিলেন। তাঁর দোকানের সামনে মাত্র পাঁচটি ডাব বিক্রির জন্য রাখা ছিল। প্রতিটি ডাবের দাম রাখা হচ্ছিল ১৫০ থেকে ২০০ টাকা করে। বাজারে ডাবের সংকট, এমন দাবি করে ভোক্তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত দাম রাখা হচ্ছিল। অথচ ফার্মেসির পেছনেই রাখা ছিল কয়েকশ ডাব। অধিদপ্তরের হাতে ধরা পড়া পর ওই ফার্মেসিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অন্যদিকে আরেক বিক্রেতা ৬০ টাকায় ডাব কিনে ৯০ টাকা বিক্রির অপরাধে তাঁকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চমেক হাসপাতাল এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক ডাবের দোকান রয়েছে। ফুটপাতে ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতার পাশাপাশি ফার্মেসি দোকানিরাও ডাব মজুত করে বিক্রি করে আসছেন। মঙ্গলবার অভিযানের খবর পেয়ে তখন অনেক ডাব বিক্রেতা ডাব রেখে পালিয়ে যান। এ ছাড়া অনেকে দোকান বন্ধ রেখে গা ঢাকা দেন।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের উপপরিচালক মো. ফয়েজ উল্ল্যাহ বলেন, ‘ডাব মজুত রেখে সংকট দেখিয়ে অতিরিক্ত দামে বিক্রির অভিযোগ অভিযানে এসে আমরা প্রমাণ পেয়েছি। এক ব্যবসায়ী অবৈধভাবে বিক্রির জন্য ৪-৫টা ডাব রেখে পুরোটাই সংরক্ষণ করছেন। এ ডাবগুলো বিক্রি হয়ে গেলে পরে আবার মজুত করা স্থান থেকে আরও ডাব নিয়ে আসে। ওই ডাব বিক্রেতাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অনেকে অভিযানের কথা শুনে ডাব রেখে পালিয়ে গেছেন।’
পর্যটন শহর কক্সবাজারের নাজিরারটেক থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকতকে ১৯৯৯ সালে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে সরকার। এ-সংক্রান্ত আইন অনুযায়ী, সৈকতের জোয়ার-ভাটার স্থান থেকে ৩০০ মিটার পর্যন্ত যেকোনো স্থাপনা নির্মাণ ও উন্নয়ন নিষিদ্ধ।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। এতে দেখা যায়, সাধুর মতো দেখতে এক বৃদ্ধকে জোর করে ধরে চুল কেটে দিচ্ছেন তিন ব্যক্তি। সাধু মানুষটি প্রাণপণ চেষ্টা করেও নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে ব্যর্থ হন।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার জামালপুর গ্রামে মেঘনা নদীর দুর্গম চরাঞ্চলে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প চালু করা হয় গত ২২ আগস্ট। এর দুই দিন পরই ২৫ আগস্ট ওই ক্যাম্পে হামলা চালায় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা। এ সময় তারা পুলিশের দিকে শতাধিক গুলি ও ককটেল ছোড়ে।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাগমারায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বহিষ্কৃত এবং অব্যাহতিপ্রাপ্ত কয়েকজন নেতা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। তাঁদের অব্যাহত বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে বেসামাল হয়ে পড়েছে স্থানীয় বিএনপির রাজনীতি। নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে প্রচণ্ড ক্ষোভ ও অসন্তোষ।
২ ঘণ্টা আগে