ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর নামে লাইসেন্স করা অস্ত্র এখনো জমা পড়েনি। গতকাল রোববার ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুর রিদোয়ান আরমান শাকিল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেনী জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ১৭৭টি আগ্নেয়াস্ত্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকর্তা (চলমান), সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক ব্যক্তি।
জেলায় ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ব্যক্তি পর্যায়ে বন্দুক, শটগান, পিস্তল ও রাইফেলসহ ১০৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এসব অস্ত্র আওয়ামী লীগ নেতা ও বিশেষ ব্যক্তিদের কাছে ছিল। তারা বিভিন্ন সময় এসব আইনি ও বেআইনি দুইভাবেই ব্যবহার করেছেন। জেলায় এখন পর্যন্ত ৯৩টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েছে। এখনো জমা পড়েনি নিবন্ধিত সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, জমা না পড়া নিবন্ধিত আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর স্ত্রীর নামে তিনটি এবং সোনাগাজী পৌরসভার সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকনের দুটি অস্ত্র রয়েছে।
জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য মতে, জেলায় ব্যক্তি পর্যায়ে অনুমোদন দেওয়া ১০৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ১০০টি কিনেছিল। এর মধ্যে ছয়টি থানায় ৬৬, জেলার বাইরে বিভিন্ন থানায় ২৫ অস্ত্র জমা পড়েছে। এ ছাড়া দুটি অস্ত্র জেলা ট্রেজারিতে আগে থেকেই জমা দেওয়া ছিল। গত কয়েক দিনে সব মিলিয়ে মোট ৯৩ অস্ত্র জমা দেওয়ার তথ্য মেলেছে।
জানা গেছে, গত ১৫ বছরে বেসামরিক জনগণকে দেওয়া বৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) শেষ হয় সব ধরনের অস্ত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা। ওই দিন রাত ১২টা থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধারে মাঠে নামে যৌথ বাহিনী। এ যৌথ অভিযানে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন।
এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ব্যক্তি পর্যায়ে লাইসেন্স দেওয়া অস্ত্রের মধ্যে সাতটি এখনো জমা পড়েনি। ফেনীর ছয়টি থানা ছাড়াও অনেকে দেশের বিভিন্ন থানায় অস্ত্র জমা দিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন থানায় জমা দেওয়া অস্ত্রের তথ্য এখনো আসছে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৯৩ অস্ত্র জমা দেওয়ার তথ্য রয়েছে। বাকি সাতটির কোনো তথ্য মেলেনি।
ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর নামে লাইসেন্স করা অস্ত্র এখনো জমা পড়েনি। গতকাল রোববার ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুর রিদোয়ান আরমান শাকিল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেনী জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ১৭৭টি আগ্নেয়াস্ত্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকর্তা (চলমান), সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক ব্যক্তি।
জেলায় ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ব্যক্তি পর্যায়ে বন্দুক, শটগান, পিস্তল ও রাইফেলসহ ১০৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এসব অস্ত্র আওয়ামী লীগ নেতা ও বিশেষ ব্যক্তিদের কাছে ছিল। তারা বিভিন্ন সময় এসব আইনি ও বেআইনি দুইভাবেই ব্যবহার করেছেন। জেলায় এখন পর্যন্ত ৯৩টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েছে। এখনো জমা পড়েনি নিবন্ধিত সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, জমা না পড়া নিবন্ধিত আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর স্ত্রীর নামে তিনটি এবং সোনাগাজী পৌরসভার সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকনের দুটি অস্ত্র রয়েছে।
জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য মতে, জেলায় ব্যক্তি পর্যায়ে অনুমোদন দেওয়া ১০৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ১০০টি কিনেছিল। এর মধ্যে ছয়টি থানায় ৬৬, জেলার বাইরে বিভিন্ন থানায় ২৫ অস্ত্র জমা পড়েছে। এ ছাড়া দুটি অস্ত্র জেলা ট্রেজারিতে আগে থেকেই জমা দেওয়া ছিল। গত কয়েক দিনে সব মিলিয়ে মোট ৯৩ অস্ত্র জমা দেওয়ার তথ্য মেলেছে।
জানা গেছে, গত ১৫ বছরে বেসামরিক জনগণকে দেওয়া বৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) শেষ হয় সব ধরনের অস্ত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা। ওই দিন রাত ১২টা থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধারে মাঠে নামে যৌথ বাহিনী। এ যৌথ অভিযানে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন।
এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ব্যক্তি পর্যায়ে লাইসেন্স দেওয়া অস্ত্রের মধ্যে সাতটি এখনো জমা পড়েনি। ফেনীর ছয়টি থানা ছাড়াও অনেকে দেশের বিভিন্ন থানায় অস্ত্র জমা দিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন থানায় জমা দেওয়া অস্ত্রের তথ্য এখনো আসছে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৯৩ অস্ত্র জমা দেওয়ার তথ্য রয়েছে। বাকি সাতটির কোনো তথ্য মেলেনি।
সাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
২ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
২ ঘণ্টা আগেউত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
২ ঘণ্টা আগে