সোহেল মারমা ও জমির উদ্দিন চট্টগ্রাম
আওয়ামী লীগের দুই নেতার বিরোধ ও তাঁদের অনুসারী ছাত্রলীগের দুই পক্ষের ক্যাম্পাস নিয়ন্ত্রণ, সিট দখল, আধিপত্য বিস্তার নিয়েই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) অশান্ত হয়ে উঠছে। চলতি বছর চমেকে সংঘর্ষ হয়েছে ১০ বার এবং চবিতে দেড় মাসে ৫ বার সংঘর্ষে জড়িয়েছেন এ দুই নেতার অনুসারীরা। দুই নেতা হলেন সাবেক সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
আকিবের অবস্থা উন্নতির দিকে
চট্টগ্রাম মেডিকেল ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দেড় বছরে ছাত্রলীগের সংঘাতে আহত হয়েছেন দুই পক্ষের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী। সবশেষ গত শুক্রবার চমেকে সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ছাত্রলীগের কর্মী মাহাদি আকিব চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
আকিবের অবস্থা উন্নতির দিকে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহানা। তিনি বলেন, ‘তাকে নিয়ে আমরা একটু ভয়েই ছিলাম। তবে আজ (সোমবার) থেকে তার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল
করোনার কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর কিছুদিন আগে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পাঠ কার্যক্রম শুরু হয়। গত শুক্র ও শনিবার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কলেজ ছাত্রলীগের দুই পক্ষ দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায়। এতে তিনজন আহত হন। এ সময়ই আহত হন মাহাদি আকিব। এ ঘটনার পর চমেক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে, সাবেক সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ছাত্রলীগ দীর্ঘ সময় চমেক নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। নাছির চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিও ছিলেন। গত বছরের ২০ আগস্ট শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ পদে আসেন। এরপর থেকে আধিপত্য বিস্তার ও হলের সিট দখল নিয়ে বিভিন্ন সময় নাছির ও নওফেল অনুসারী ছাত্রলীগ সংঘাতে জড়াচ্ছে।
দুই পক্ষই একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় ২৮ এপ্রিল অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেন শিক্ষানবিশ চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া গত বছরের ১২ জুলাই ও ১৩ আগস্ট দুই দফায় সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, আধিপত্য বিস্তারের পেছনে হাসপাতালকেন্দ্রিক ওষুধ, ঠিকাদারি, দোকানপাটসহ বিভিন্ন অবৈধ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণও ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আর একটি বড় কারণ হিসেবে কাজ করছে।
নাছির অনুসারী চমেক ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিট দখল ও আধিপত্য বিস্তার এখানে কিছুই ছিল না। কারোর ফ্রন্ট লাইনে আসার ইচ্ছা, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন গ্রুপিং সক্রিয় করা, ক্যাম্পাসে নিজেকে জাহির করার কারণেই এখন এ অবস্থা।’
রাজনীতি করলে প্রতিযোগিতা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত চমেক ছাত্রলীগ নেতা ইমন শিকদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্বার্থের বিষয় আমাদের দেখতে হয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ সমানভাবে হলের সিট বণ্টনসহ ক্যাম্পাসে সবকিছু সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে রাখলে এই সংঘাত হতো না।’
তবে কলেজের অধ্যক্ষ সাহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর কলেজ খুলেছে মাত্র দেড় মাস। সবকিছু প্রসেসিংয়ের মধ্যে ছিল। হঠাৎ করেই এই গন্ডগোল। আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত কলেজ খুলে দেওয়ার।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দেড় মাসে অন্তত পাঁচবার মারামারিতে লিপ্ত হয়েছে ছাত্রলীগের এই দুই পক্ষ। মূলত কলা অনুষদের সামনের সড়কে ১৭ লাখ টাকার সংস্কারকাজের টেন্ডার পাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় বিবদমান দুটি পক্ষ। এর বাইরে আবাসিক হলের সিট দখল ও নেতৃত্বের দ্বন্দ্বও আছে।
এসব ঘটনায় গত ১৭ অক্টোবর চবি ছাত্রলীগের ১২ নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের মধ্যে ছয়জন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী। বাকিরা সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী। এর মধ্যে রুবেল নওফেলের অনুসারী ও ইকবাল টিপু নাছিরের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
এ বিষয়ে কথা বলতে সাবেক সিটি মেয়র নাছিরকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। শিক্ষা উপমন্ত্রীকেও ফোনে পাওয়া যায়নি। পরে খুদেবার্তা পাঠানোর পর তিনি জানান, করোনায় তিনি শয্যাশায়ী। এই মুহূর্তে কথা বলতে পারবেন না।
আওয়ামী লীগের দুই নেতার বিরোধ ও তাঁদের অনুসারী ছাত্রলীগের দুই পক্ষের ক্যাম্পাস নিয়ন্ত্রণ, সিট দখল, আধিপত্য বিস্তার নিয়েই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) অশান্ত হয়ে উঠছে। চলতি বছর চমেকে সংঘর্ষ হয়েছে ১০ বার এবং চবিতে দেড় মাসে ৫ বার সংঘর্ষে জড়িয়েছেন এ দুই নেতার অনুসারীরা। দুই নেতা হলেন সাবেক সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
আকিবের অবস্থা উন্নতির দিকে
চট্টগ্রাম মেডিকেল ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দেড় বছরে ছাত্রলীগের সংঘাতে আহত হয়েছেন দুই পক্ষের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী। সবশেষ গত শুক্রবার চমেকে সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ছাত্রলীগের কর্মী মাহাদি আকিব চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
আকিবের অবস্থা উন্নতির দিকে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহানা। তিনি বলেন, ‘তাকে নিয়ে আমরা একটু ভয়েই ছিলাম। তবে আজ (সোমবার) থেকে তার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল
করোনার কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর কিছুদিন আগে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পাঠ কার্যক্রম শুরু হয়। গত শুক্র ও শনিবার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কলেজ ছাত্রলীগের দুই পক্ষ দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায়। এতে তিনজন আহত হন। এ সময়ই আহত হন মাহাদি আকিব। এ ঘটনার পর চমেক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে, সাবেক সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ছাত্রলীগ দীর্ঘ সময় চমেক নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। নাছির চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিও ছিলেন। গত বছরের ২০ আগস্ট শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ পদে আসেন। এরপর থেকে আধিপত্য বিস্তার ও হলের সিট দখল নিয়ে বিভিন্ন সময় নাছির ও নওফেল অনুসারী ছাত্রলীগ সংঘাতে জড়াচ্ছে।
দুই পক্ষই একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় ২৮ এপ্রিল অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেন শিক্ষানবিশ চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া গত বছরের ১২ জুলাই ও ১৩ আগস্ট দুই দফায় সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, আধিপত্য বিস্তারের পেছনে হাসপাতালকেন্দ্রিক ওষুধ, ঠিকাদারি, দোকানপাটসহ বিভিন্ন অবৈধ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণও ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আর একটি বড় কারণ হিসেবে কাজ করছে।
নাছির অনুসারী চমেক ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিট দখল ও আধিপত্য বিস্তার এখানে কিছুই ছিল না। কারোর ফ্রন্ট লাইনে আসার ইচ্ছা, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন গ্রুপিং সক্রিয় করা, ক্যাম্পাসে নিজেকে জাহির করার কারণেই এখন এ অবস্থা।’
রাজনীতি করলে প্রতিযোগিতা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত চমেক ছাত্রলীগ নেতা ইমন শিকদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্বার্থের বিষয় আমাদের দেখতে হয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ সমানভাবে হলের সিট বণ্টনসহ ক্যাম্পাসে সবকিছু সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে রাখলে এই সংঘাত হতো না।’
তবে কলেজের অধ্যক্ষ সাহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর কলেজ খুলেছে মাত্র দেড় মাস। সবকিছু প্রসেসিংয়ের মধ্যে ছিল। হঠাৎ করেই এই গন্ডগোল। আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত কলেজ খুলে দেওয়ার।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দেড় মাসে অন্তত পাঁচবার মারামারিতে লিপ্ত হয়েছে ছাত্রলীগের এই দুই পক্ষ। মূলত কলা অনুষদের সামনের সড়কে ১৭ লাখ টাকার সংস্কারকাজের টেন্ডার পাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় বিবদমান দুটি পক্ষ। এর বাইরে আবাসিক হলের সিট দখল ও নেতৃত্বের দ্বন্দ্বও আছে।
এসব ঘটনায় গত ১৭ অক্টোবর চবি ছাত্রলীগের ১২ নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের মধ্যে ছয়জন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী। বাকিরা সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী। এর মধ্যে রুবেল নওফেলের অনুসারী ও ইকবাল টিপু নাছিরের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
এ বিষয়ে কথা বলতে সাবেক সিটি মেয়র নাছিরকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। শিক্ষা উপমন্ত্রীকেও ফোনে পাওয়া যায়নি। পরে খুদেবার্তা পাঠানোর পর তিনি জানান, করোনায় তিনি শয্যাশায়ী। এই মুহূর্তে কথা বলতে পারবেন না।
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
৩ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১০ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৩৯ মিনিট আগে