নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী নিজেকে ‘রাজনীতির শিকার’ দাবি করে আগামীবার নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট-কোম্পানীগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্বাচনী এলাকা।
আজ শনিবার বিকেলে কবিরহাট উপজেলার নরোত্তমপুর ইউনিয়নের করমবক্স বাজারে ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি একরাম এমন কথা বলেন।
এমপি একরাম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমার ইচ্ছে করে আমার এলাকার লোকজনের সেবা করি। আমরা রাজনীতির শিকার, আমাকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য অনেক পরিকল্পনা করা হয়েছে। আপনারা কাগজ থেকে আমার নাম মুছতে পারবেন, কিন্তু মানুষের হৃদয় থেকে তো আর মুছতে পারবেন না! যদি জননেত্রী শেখ হাসিনার ছায়া থাকে, এমনও হতে পারে আপনাদের (নোয়াখালী-৫ আসনের কবিরহাট উপজেলা) সেবার জন্য আমি আসতে পারি।’
এমপি আরও বলেন, ‘আমরা অবহেলিত, কবিরহাটের লোকজনকে কোম্পানীগঞ্জের নেতারা হেয় করে কথা বলে। আমাদের ভোটের কি দাম নাই? ইনশাল্লাহ, আগামীতে আমাদের ভোটগুলো আমরা দেখে-শুনে দিব। যেমন আর্জেন্টিনা ম্যারাডোনা ও মেসিকে এবং ব্রাজিল পেলে ও নেইমারকে তৈরি করেছে, তেমনি কবিরহাট উপজেলার লোকজন আমাকে তৈরি করেছে। যে যত রকম হিংসাই করুক, আমাকে আপনাদের কাছ থেকে আলাদা করতে পারবে না।’
একরামুল করিম চৌধুরী নোয়াখালী-৪ আসন থেকে টানা তিনবার নির্বাচিত এমপি। এছাড়া ১৭ বছর টানা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
ফুটবলার ব্যবসায়ী একরাম চৌধুরী ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন না পেয়ে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ওবায়দুল কাদের ও বিএনপির ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের বিরুদ্ধে সদর পূর্বাঞ্চল ঐক্য পরিষদের ব্যানারে নির্বাচনে অংশ নেন। ওই সময় তিনি ওবায়দুল কাদেরের কাছাকাছি ৩৪ হাজার ভোট পান। সেই নির্বাচনে বিজয়ী হন মওদুদ আহমদ।
এর আগে গত এপ্রিলেও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের আসন নোয়াখালী-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এমপি একরামুল করিম চৌধুরী।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী নিজেকে ‘রাজনীতির শিকার’ দাবি করে আগামীবার নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট-কোম্পানীগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্বাচনী এলাকা।
আজ শনিবার বিকেলে কবিরহাট উপজেলার নরোত্তমপুর ইউনিয়নের করমবক্স বাজারে ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি একরাম এমন কথা বলেন।
এমপি একরাম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমার ইচ্ছে করে আমার এলাকার লোকজনের সেবা করি। আমরা রাজনীতির শিকার, আমাকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য অনেক পরিকল্পনা করা হয়েছে। আপনারা কাগজ থেকে আমার নাম মুছতে পারবেন, কিন্তু মানুষের হৃদয় থেকে তো আর মুছতে পারবেন না! যদি জননেত্রী শেখ হাসিনার ছায়া থাকে, এমনও হতে পারে আপনাদের (নোয়াখালী-৫ আসনের কবিরহাট উপজেলা) সেবার জন্য আমি আসতে পারি।’
এমপি আরও বলেন, ‘আমরা অবহেলিত, কবিরহাটের লোকজনকে কোম্পানীগঞ্জের নেতারা হেয় করে কথা বলে। আমাদের ভোটের কি দাম নাই? ইনশাল্লাহ, আগামীতে আমাদের ভোটগুলো আমরা দেখে-শুনে দিব। যেমন আর্জেন্টিনা ম্যারাডোনা ও মেসিকে এবং ব্রাজিল পেলে ও নেইমারকে তৈরি করেছে, তেমনি কবিরহাট উপজেলার লোকজন আমাকে তৈরি করেছে। যে যত রকম হিংসাই করুক, আমাকে আপনাদের কাছ থেকে আলাদা করতে পারবে না।’
একরামুল করিম চৌধুরী নোয়াখালী-৪ আসন থেকে টানা তিনবার নির্বাচিত এমপি। এছাড়া ১৭ বছর টানা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
ফুটবলার ব্যবসায়ী একরাম চৌধুরী ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন না পেয়ে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ওবায়দুল কাদের ও বিএনপির ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের বিরুদ্ধে সদর পূর্বাঞ্চল ঐক্য পরিষদের ব্যানারে নির্বাচনে অংশ নেন। ওই সময় তিনি ওবায়দুল কাদেরের কাছাকাছি ৩৪ হাজার ভোট পান। সেই নির্বাচনে বিজয়ী হন মওদুদ আহমদ।
এর আগে গত এপ্রিলেও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের আসন নোয়াখালী-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এমপি একরামুল করিম চৌধুরী।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে