নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও কর্ণফুলী প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ওপর চাপ কমাতে ৫০০ শয্যার আরেকটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রামের পটিয়া, কর্ণফুলী ও হাটহাজারী উপজেলার পাঁচটি স্থান পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
উপদেষ্টা আজ শনিবার দুপুরে কর্ণফুলী উপজেলার ক্রসিং এলাকায় নতুন উপজেলা ভবনের পাশে খলিল মীর কলেজসংলগ্ন জায়গা পরিদর্শন করেন। এ সময় হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা মূল্যায়ন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের কোটি মানুষের চিকিৎসাসেবার কথা মাথায় রেখে এ উদ্যোগ। বর্তমানে চট্টগ্রামের মানুষ চিকিৎসাসেবা পেতে নির্ভর করেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওপর। ২ হাজার ২০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে অন্তত ৩ হাজার ৩০০ জন ভর্তি হওয়া রোগীকে সেবা দেওয়া হয়, যা হাসপাতালের শয্যা সক্ষমতার চেয়ে ১ হাজার ১০০ জন বেশি।
পরিদর্শনের সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা ও অগ্রগতির বিষয়েও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট স্থানে হাসপাতাল নির্মিত হলে শুধু কর্ণফুলী উপজেলা নয়, পাশের অন্তত তিনটি উপজেলার জনগণসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে স্বাস্থ্যসেবায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
এই পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, একান্ত সচিব ডা. মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. অং সুই প্রু মারমা, চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) রয়া ত্রিপুরা, কর্ণফুলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছাম্মৎ জেবুন্নেসা প্রমুখ।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, সরকারি নির্দেশনা মতে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য ১০ একর জায়গা দরকার। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন করেছেন। সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতেই হাসপাতালটি নির্মাণে আগ্রহী। তাই কাজ দ্রুত শুরু করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই হাসপাতাল নির্মিত হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামের লাখো মানুষের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হবে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ওপর চাপ কমাতে ৫০০ শয্যার আরেকটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রামের পটিয়া, কর্ণফুলী ও হাটহাজারী উপজেলার পাঁচটি স্থান পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
উপদেষ্টা আজ শনিবার দুপুরে কর্ণফুলী উপজেলার ক্রসিং এলাকায় নতুন উপজেলা ভবনের পাশে খলিল মীর কলেজসংলগ্ন জায়গা পরিদর্শন করেন। এ সময় হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা মূল্যায়ন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের কোটি মানুষের চিকিৎসাসেবার কথা মাথায় রেখে এ উদ্যোগ। বর্তমানে চট্টগ্রামের মানুষ চিকিৎসাসেবা পেতে নির্ভর করেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওপর। ২ হাজার ২০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে অন্তত ৩ হাজার ৩০০ জন ভর্তি হওয়া রোগীকে সেবা দেওয়া হয়, যা হাসপাতালের শয্যা সক্ষমতার চেয়ে ১ হাজার ১০০ জন বেশি।
পরিদর্শনের সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা ও অগ্রগতির বিষয়েও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট স্থানে হাসপাতাল নির্মিত হলে শুধু কর্ণফুলী উপজেলা নয়, পাশের অন্তত তিনটি উপজেলার জনগণসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে স্বাস্থ্যসেবায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
এই পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, একান্ত সচিব ডা. মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. অং সুই প্রু মারমা, চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) রয়া ত্রিপুরা, কর্ণফুলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছাম্মৎ জেবুন্নেসা প্রমুখ।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, সরকারি নির্দেশনা মতে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য ১০ একর জায়গা দরকার। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন করেছেন। সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতেই হাসপাতালটি নির্মাণে আগ্রহী। তাই কাজ দ্রুত শুরু করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই হাসপাতাল নির্মিত হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামের লাখো মানুষের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে