রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
বিএনপি আমলে নির্মিত খাগড়াছড়ির রামগড় স্মৃতিসৌধে ফুল দেওয়া হয় না গত এক দশকের বেশি সময় ধরে। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ার পর এবারও কোনো ফুল পড়েনি স্মৃতিসৌধটিতে।
এ প্রসঙ্গে রামগড় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত মোর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে প্রথম বৈঠকে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানানো হয়। বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন বলেন। কিন্তু মূল স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে গতকাল ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে রামগড় লেক সংলগ্ন বিজয় ভাস্কর্য চত্বরের ‘বিজয় বেদী’তে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে সর্বস্তরের মানুষ ও উপজেলা প্রশাসন।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভায় এ বিষয়ে আলোচনা করলে ইউএনও আমাদের জানান, সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পে স্মৃতিসৌধের কিছু অংশ অধিগ্রহণের তালিকায় পড়েছে। তাই এবার সংস্কার করা যায়নি। তবে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সামনের জাতীয় দিবসগুলো আমরা স্মৃতিসৌধেই শ্রদ্ধা নিবেদন করব।’
বিষয়টি নিয়ে জানতে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মমতা আফরিনকে একাধিক বার ফোন দিয়ে এবং খুদে বার্তা পাঠিয়েও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, ২০০৩ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সময় প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে রামগড়ের প্রাণকেন্দ্রে নির্মিত হয় রামগড় স্মৃতিসৌধ। আধুনিক সাজে সজ্জিত এই স্মৃতিসৌধ প্রায় এক যুগ ধরে অব্যবহৃত। গরু, ছাগলের চারণভূমিতে পরিণত হয়েছে এটি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের এক দশকের বেশি সময় ধরে রামগড় স্মৃতিসৌধে পড়েনি কোনো ফুল। জাতীয় দিবসগুলোতে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা না জানিয়ে ফুল দেওয়া হয় বিজয় ভাস্কর্যে। এ নিয়ে এলাকায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা প্রশাসন সংস্কারের দোহাই দিয়ে দীর্ঘ এক যুগেও স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে বিজয় ভাস্কর্যকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বেছে নিয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন জানায়, রামগড়-বারৈয়ারহাট সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পে রামগড় মহাসড়ক সংলগ্ন স্মৃতিসৌধের অল্প কিছু অংশ অধিগ্রহণের আওতায় পড়েছে। সড়ক নির্মাণের সময় কিছু অংশ ভাঙা পড়বে। কিন্তু রামগড় বাজার ও স্মৃতিসৌধের আশপাশের এলাকায় এখনো সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি।
রামগড় বাজারের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ আমিনুল হক (খান সাহেব) বলেন, এ স্মৃতিসৌধটি বিএনপি সরকারের সময় নির্মিত। এত বড় স্মৃতিসৌধ পুরো জেলাতে নেই। বিএনপির সময় নির্মিত হওয়ায় প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে আওয়ামী লীগ জাতীয় দিবস গুলোতে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে তাদের সময়ে নির্মিত বিজয় ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করা শুরু করে। অথচ জাতীয় দিবসগুলোতে স্মৃতিসৌধ কিংবা শহীদ মিনারেই শ্রদ্ধা নিবেদন করা নিয়ম। এ স্মৃতিসৌধ সংস্কারে এক দিনও লাগবে না।
রামগড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল বলেন, উপজেলা প্রশাসন জাতীয় দিবস গুলোতে শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করে। আমরা অনেক আগেই উপজেলা প্রশাসনকে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তবে সামনের জাতীয় দিবস গুলোতে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করব।
বিএনপি আমলে নির্মিত খাগড়াছড়ির রামগড় স্মৃতিসৌধে ফুল দেওয়া হয় না গত এক দশকের বেশি সময় ধরে। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ার পর এবারও কোনো ফুল পড়েনি স্মৃতিসৌধটিতে।
এ প্রসঙ্গে রামগড় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত মোর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে প্রথম বৈঠকে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানানো হয়। বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন বলেন। কিন্তু মূল স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে গতকাল ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে রামগড় লেক সংলগ্ন বিজয় ভাস্কর্য চত্বরের ‘বিজয় বেদী’তে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে সর্বস্তরের মানুষ ও উপজেলা প্রশাসন।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভায় এ বিষয়ে আলোচনা করলে ইউএনও আমাদের জানান, সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পে স্মৃতিসৌধের কিছু অংশ অধিগ্রহণের তালিকায় পড়েছে। তাই এবার সংস্কার করা যায়নি। তবে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সামনের জাতীয় দিবসগুলো আমরা স্মৃতিসৌধেই শ্রদ্ধা নিবেদন করব।’
বিষয়টি নিয়ে জানতে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মমতা আফরিনকে একাধিক বার ফোন দিয়ে এবং খুদে বার্তা পাঠিয়েও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, ২০০৩ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সময় প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে রামগড়ের প্রাণকেন্দ্রে নির্মিত হয় রামগড় স্মৃতিসৌধ। আধুনিক সাজে সজ্জিত এই স্মৃতিসৌধ প্রায় এক যুগ ধরে অব্যবহৃত। গরু, ছাগলের চারণভূমিতে পরিণত হয়েছে এটি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের এক দশকের বেশি সময় ধরে রামগড় স্মৃতিসৌধে পড়েনি কোনো ফুল। জাতীয় দিবসগুলোতে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা না জানিয়ে ফুল দেওয়া হয় বিজয় ভাস্কর্যে। এ নিয়ে এলাকায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা প্রশাসন সংস্কারের দোহাই দিয়ে দীর্ঘ এক যুগেও স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে বিজয় ভাস্কর্যকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বেছে নিয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন জানায়, রামগড়-বারৈয়ারহাট সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পে রামগড় মহাসড়ক সংলগ্ন স্মৃতিসৌধের অল্প কিছু অংশ অধিগ্রহণের আওতায় পড়েছে। সড়ক নির্মাণের সময় কিছু অংশ ভাঙা পড়বে। কিন্তু রামগড় বাজার ও স্মৃতিসৌধের আশপাশের এলাকায় এখনো সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি।
রামগড় বাজারের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ আমিনুল হক (খান সাহেব) বলেন, এ স্মৃতিসৌধটি বিএনপি সরকারের সময় নির্মিত। এত বড় স্মৃতিসৌধ পুরো জেলাতে নেই। বিএনপির সময় নির্মিত হওয়ায় প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে আওয়ামী লীগ জাতীয় দিবস গুলোতে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন না করে তাদের সময়ে নির্মিত বিজয় ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করা শুরু করে। অথচ জাতীয় দিবসগুলোতে স্মৃতিসৌধ কিংবা শহীদ মিনারেই শ্রদ্ধা নিবেদন করা নিয়ম। এ স্মৃতিসৌধ সংস্কারে এক দিনও লাগবে না।
রামগড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল বলেন, উপজেলা প্রশাসন জাতীয় দিবস গুলোতে শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করে। আমরা অনেক আগেই উপজেলা প্রশাসনকে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তবে সামনের জাতীয় দিবস গুলোতে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করব।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে