কুবি প্রতিনিধি
গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্রভাবে পরীক্ষা নেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। গতকাল মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা গতকালের সিন্ডিকেট সভায় গুচ্ছের ভালো-খারাপ সব দিক নিয়ে আলোচনা করেছি। সব দিক বিবেচনায় গুচ্ছে না থেকে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চাপ আছেই গুচ্ছে থাকার। তবে আমাদের সিন্ডিকেটের সবাই এই পদ্ধতি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। আমরা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।’
২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৩তম একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভায় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে গত ৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী গণমাধ্যমকে জানান, গুচ্ছ পদ্ধতিতেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
এর আগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতৃবৃন্দ গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে স্মারকলিপি দেন। এ ছাড়া গত ৫ জানুয়ারি সমন্বিত গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি ও পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কুবি শিক্ষার্থী ও সমন্বয়কেরা। ৯ জানুয়ারি গুচ্ছ নিয়ে প্রশাসনের সিদ্ধান্ত জানাতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে স্মারকলিপি দেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সবশেষ গত ১২ জানুয়ারি রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডিসহ শিক্ষকেরা গুচ্ছ থেকে বের হতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্রভাবে পরীক্ষা নেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। গতকাল মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা গতকালের সিন্ডিকেট সভায় গুচ্ছের ভালো-খারাপ সব দিক নিয়ে আলোচনা করেছি। সব দিক বিবেচনায় গুচ্ছে না থেকে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চাপ আছেই গুচ্ছে থাকার। তবে আমাদের সিন্ডিকেটের সবাই এই পদ্ধতি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। আমরা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।’
২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৩তম একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভায় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে গত ৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী গণমাধ্যমকে জানান, গুচ্ছ পদ্ধতিতেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
এর আগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতৃবৃন্দ গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে স্মারকলিপি দেন। এ ছাড়া গত ৫ জানুয়ারি সমন্বিত গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি ও পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কুবি শিক্ষার্থী ও সমন্বয়কেরা। ৯ জানুয়ারি গুচ্ছ নিয়ে প্রশাসনের সিদ্ধান্ত জানাতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে স্মারকলিপি দেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সবশেষ গত ১২ জানুয়ারি রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডিসহ শিক্ষকেরা গুচ্ছ থেকে বের হতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে