নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাস পুকুরে পড়ে হারেছ মিয়া (৫০) নামের এক মাছ ব্যবসায়ী মারা গেছেন। আজ শনিবার সকালে কুমিল্লা-হাসানপুর সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি উপজেলার রায়কোট গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও মৃত ব্যক্তির স্বজনেরা জানান, আজ সকালে হাসানপুর থেকে কুমিল্লাগামী গাড়িটির চালকের সিটে হেলপার বসেই যাত্রা শুরু করেন। মৌকরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কলিমুল্লাহর মালিকানাধীন ওই বাসের মালিক। মৎস্য ব্যবসায়ী হারেছ মিয়া মৌকরা গ্রাম থেকে ওই বাসে ওঠেন। বাসটি বিরুলী গ্রামের মসজিদের পাশের পুকুরে পড়ে যায়। এ সময় গাড়িতে থাকা চারজন যাত্রী ছিলেন। অন্য যাত্রীরা সাঁতরে পাড়ে উঠলেও হারেছ মিয়া আটকা পড়েন। পরে ক্রেন দিয়ে বাসটি তুললে হারেছ মিয়ার মরদেহ পাওয়া যায়। পরে স্থানীয় লোকজন মরদেহ উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান মজুমদারের বাড়িতে রাখেন।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা হয়ে হাসানপুর সড়কে চলাচলের জন্য একমাত্র বাস ‘শাহ আলী সুপার’। এই নামের অধিকাংশ গাড়ি সড়কে চলাচলের অনুপযোগী। এ সড়কের বাসচালকদের অধিকাংশেরই ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। তা ছাড়া গাড়িগুলো কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা এলেই চালকেরা নেমে যান। বাঙ্গড্ডা থেকে হাসানপুর ও আবার ফেরার পথে সড়কের এ অংশে গাড়ি চালান হেলপাররা। যার ফলে প্রতিনিয়তই ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জিয়াউল হক জিতু, সাইফুল ইসলাম ও সমাজসেবক নাছির উদ্দিন মজুমদার জানান, এ সড়কের অধিকাংশ চালক ও হেলপার মাদকাসক্ত। তা ছাড়া কয়েকজন ছাড়া কারও নেই ড্রাইভিং লাইসেন্স। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের উদ্যোগ প্রত্যাশা করেন তাঁরা। যদি এ ব্যাপারে প্রশাসন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করে তাহলে এ দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে বলে জানান তাঁরা।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি পুলিশ হেফাজতে আছে।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাস পুকুরে পড়ে হারেছ মিয়া (৫০) নামের এক মাছ ব্যবসায়ী মারা গেছেন। আজ শনিবার সকালে কুমিল্লা-হাসানপুর সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি উপজেলার রায়কোট গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও মৃত ব্যক্তির স্বজনেরা জানান, আজ সকালে হাসানপুর থেকে কুমিল্লাগামী গাড়িটির চালকের সিটে হেলপার বসেই যাত্রা শুরু করেন। মৌকরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কলিমুল্লাহর মালিকানাধীন ওই বাসের মালিক। মৎস্য ব্যবসায়ী হারেছ মিয়া মৌকরা গ্রাম থেকে ওই বাসে ওঠেন। বাসটি বিরুলী গ্রামের মসজিদের পাশের পুকুরে পড়ে যায়। এ সময় গাড়িতে থাকা চারজন যাত্রী ছিলেন। অন্য যাত্রীরা সাঁতরে পাড়ে উঠলেও হারেছ মিয়া আটকা পড়েন। পরে ক্রেন দিয়ে বাসটি তুললে হারেছ মিয়ার মরদেহ পাওয়া যায়। পরে স্থানীয় লোকজন মরদেহ উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান মজুমদারের বাড়িতে রাখেন।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা হয়ে হাসানপুর সড়কে চলাচলের জন্য একমাত্র বাস ‘শাহ আলী সুপার’। এই নামের অধিকাংশ গাড়ি সড়কে চলাচলের অনুপযোগী। এ সড়কের বাসচালকদের অধিকাংশেরই ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। তা ছাড়া গাড়িগুলো কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা এলেই চালকেরা নেমে যান। বাঙ্গড্ডা থেকে হাসানপুর ও আবার ফেরার পথে সড়কের এ অংশে গাড়ি চালান হেলপাররা। যার ফলে প্রতিনিয়তই ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জিয়াউল হক জিতু, সাইফুল ইসলাম ও সমাজসেবক নাছির উদ্দিন মজুমদার জানান, এ সড়কের অধিকাংশ চালক ও হেলপার মাদকাসক্ত। তা ছাড়া কয়েকজন ছাড়া কারও নেই ড্রাইভিং লাইসেন্স। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের উদ্যোগ প্রত্যাশা করেন তাঁরা। যদি এ ব্যাপারে প্রশাসন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করে তাহলে এ দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে বলে জানান তাঁরা।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি পুলিশ হেফাজতে আছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে