প্রতিনিধি, হাতিয়া (নোয়াখালী)
রোহিঙ্গাদের বিদেশে পালিয়ে যেতে সহযোগিতার অভিযোগে ৯ রোহিঙ্গা দালালকে আটক করেছে এপিবিএন পুলিশ। বুধবার রাত ও বৃহস্পতিবার সকালে অভিযান চালিয়ে ভাসানচরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, ৬৫ নম্বর ক্লাস্টারের মো. আলমের ছেলে মো. জোবায়ের (২২), ৬৪ নম্বর ক্লাস্টারের নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রেদোয়ান (২০), ৬৪ নম্বর ক্লাস্টারের জাকির হোসেনের ছেলে মো. সালাম (৩১), ৭৭ নম্বর ক্লাস্টারের নুর মোহাম্মদের ছেলে আব্দুর রহমান (১৯), ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের রফিক আলমের ছেলে সৈয়দ করিম (১৮), ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের সোরব হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২০), ২৬ নম্বর ক্লাস্টারের নুর মোহাম্মদের ছেলে শফি উল্লাহ (২২), ৬ নম্বর ক্লাস্টারের আবুবক্করের ছেলে নজিমুল্লাহ (৩৭) ও ৭৮ নম্বর ক্লাস্টারের হানিফের ছেলে মো. সালেহ (৪০)।
স্থানীয়রা জানান, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনার পর থেকে একটি গ্রুপ তাদের পালিয়ে যেতে সহযোগী করে আসছে। অর্থের বিনিময়ে তারা এই কাজ করে আসছে। সম্প্রতি পালাতে গিয়ে রোহিঙ্গা বহনকারী একটি ট্রলার বঙ্গোপসাগরে ডুবে যায়। এতে ১১ রোহিঙ্গার মৃত্যু ও ১৬ জন নিখোঁজ হন।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, আটক রোহিঙ্গা দালালদের বিরুদ্ধে বিদেশি নাগরিক সম্পর্কিত আইনে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাদের হাতিয়া আদালতে পাঠানো হয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম ধাপে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার আগমন দিয়ে শুরু হয় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনুষ্ঠানিক স্থানান্তর কার্যক্রম। এর পরে আরও ৬ ধাপে আসা নারী, পুরুষ ও শিশুসহ মোট ১৮ হাজার ৩৪৭ জন রোহিঙ্গা বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থান করছে।
রোহিঙ্গাদের বিদেশে পালিয়ে যেতে সহযোগিতার অভিযোগে ৯ রোহিঙ্গা দালালকে আটক করেছে এপিবিএন পুলিশ। বুধবার রাত ও বৃহস্পতিবার সকালে অভিযান চালিয়ে ভাসানচরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, ৬৫ নম্বর ক্লাস্টারের মো. আলমের ছেলে মো. জোবায়ের (২২), ৬৪ নম্বর ক্লাস্টারের নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রেদোয়ান (২০), ৬৪ নম্বর ক্লাস্টারের জাকির হোসেনের ছেলে মো. সালাম (৩১), ৭৭ নম্বর ক্লাস্টারের নুর মোহাম্মদের ছেলে আব্দুর রহমান (১৯), ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের রফিক আলমের ছেলে সৈয়দ করিম (১৮), ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের সোরব হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২০), ২৬ নম্বর ক্লাস্টারের নুর মোহাম্মদের ছেলে শফি উল্লাহ (২২), ৬ নম্বর ক্লাস্টারের আবুবক্করের ছেলে নজিমুল্লাহ (৩৭) ও ৭৮ নম্বর ক্লাস্টারের হানিফের ছেলে মো. সালেহ (৪০)।
স্থানীয়রা জানান, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনার পর থেকে একটি গ্রুপ তাদের পালিয়ে যেতে সহযোগী করে আসছে। অর্থের বিনিময়ে তারা এই কাজ করে আসছে। সম্প্রতি পালাতে গিয়ে রোহিঙ্গা বহনকারী একটি ট্রলার বঙ্গোপসাগরে ডুবে যায়। এতে ১১ রোহিঙ্গার মৃত্যু ও ১৬ জন নিখোঁজ হন।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, আটক রোহিঙ্গা দালালদের বিরুদ্ধে বিদেশি নাগরিক সম্পর্কিত আইনে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাদের হাতিয়া আদালতে পাঠানো হয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম ধাপে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার আগমন দিয়ে শুরু হয় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনুষ্ঠানিক স্থানান্তর কার্যক্রম। এর পরে আরও ৬ ধাপে আসা নারী, পুরুষ ও শিশুসহ মোট ১৮ হাজার ৩৪৭ জন রোহিঙ্গা বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থান করছে।
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের ওয়াচ টাওয়ার ও এর আশপাশের এলাকায় পর্যটকবাহী হাউসবোট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
৮ মিনিট আগেসরকারি চাকরির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সচিবালয়ে কর্মচারীদের দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গ্রন্থাগারে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা।
১২ মিনিট আগে২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্র হত্যা দিবস উপলক্ষে বিএনপির আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ঝালকাঠি জেলা মহিলা দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুক্তা বেগম বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মামলাটি দায়ের করেন।
৩২ মিনিট আগেরাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে