নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধের সঙ্গে জড়িত কুশীলবদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় যারা শহীদ জিয়ার নাম মুছে দিয়েছিল ও এটির বন্ধের জন্য কাজ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
আজ শনিবার নগরীর কাজীর দেউড়ি বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে যুবদলের উদ্যোগে এতিম শিশুদের অংশগ্রহণে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র ডা. শাহাদাত বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। বিপ্লব উদ্যান থেকে উই রিভোল্ট বলে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন, আবার অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন।’
মেয়র বলেন, ‘শহীদ জিয়া দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে চট্টগ্রামের এই সার্কিট হাউসে শাহাদাত বরণ করেন। এখানে শহীদ জিয়ার রক্ত মিশে আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার দীর্ঘদিন ধরে সার্কিট হাউসে জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধ করে রেখেছিল। জাদুঘর থেকে শহীদ জিয়ার নাম মুছে দিয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি। শহীদ জিয়ার নাম বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে। শহীদ জিয়া স্মৃতি জাদুঘর সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।’
ডা. শাহাদাত বলেন, ‘দেশের মঙ্গল যারা চায়নি, তারাই জিয়াউর রহমানকে সেদিন চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে নির্মমভাবে খুন করেছে। জিয়ার জীবনের শুরুই এই চট্টগ্রামে, শেষও এ চট্টগ্রামে। তিনি বলতেন, স্লোগানে মুক্তি আসবে না। আমাদের উৎপাদনমুখী হতে হবে। কর্মমুখী হতে হবে। প্রত্যেকটি মানুষের হাতে কাজ পৌঁছে দিতে হবে।’
যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন। উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।
এর আগে ২০২২ সালের ৮ মার্চ জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধ ও কিউরেটরকে বহিষ্কারের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেন চট্টগ্রামের আওয়ামী ঘরানার কিছু ব্যক্তি। এরপর সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে বিএনপি দাবি জানালেও খুলে দেওয়া হয়নি। গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অবশেষে জাদুঘরটি সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে।
জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধের সঙ্গে জড়িত কুশীলবদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় যারা শহীদ জিয়ার নাম মুছে দিয়েছিল ও এটির বন্ধের জন্য কাজ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
আজ শনিবার নগরীর কাজীর দেউড়ি বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে যুবদলের উদ্যোগে এতিম শিশুদের অংশগ্রহণে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র ডা. শাহাদাত বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। বিপ্লব উদ্যান থেকে উই রিভোল্ট বলে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন, আবার অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন।’
মেয়র বলেন, ‘শহীদ জিয়া দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে চট্টগ্রামের এই সার্কিট হাউসে শাহাদাত বরণ করেন। এখানে শহীদ জিয়ার রক্ত মিশে আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার দীর্ঘদিন ধরে সার্কিট হাউসে জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধ করে রেখেছিল। জাদুঘর থেকে শহীদ জিয়ার নাম মুছে দিয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি। শহীদ জিয়ার নাম বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে। শহীদ জিয়া স্মৃতি জাদুঘর সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।’
ডা. শাহাদাত বলেন, ‘দেশের মঙ্গল যারা চায়নি, তারাই জিয়াউর রহমানকে সেদিন চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে নির্মমভাবে খুন করেছে। জিয়ার জীবনের শুরুই এই চট্টগ্রামে, শেষও এ চট্টগ্রামে। তিনি বলতেন, স্লোগানে মুক্তি আসবে না। আমাদের উৎপাদনমুখী হতে হবে। কর্মমুখী হতে হবে। প্রত্যেকটি মানুষের হাতে কাজ পৌঁছে দিতে হবে।’
যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন। উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।
এর আগে ২০২২ সালের ৮ মার্চ জিয়া স্মৃতি জাদুঘর বন্ধ ও কিউরেটরকে বহিষ্কারের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেন চট্টগ্রামের আওয়ামী ঘরানার কিছু ব্যক্তি। এরপর সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে বিএনপি দাবি জানালেও খুলে দেওয়া হয়নি। গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অবশেষে জাদুঘরটি সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে