বান্দরবান প্রতিনিধি
বৌদ্ধ ভিক্ষুরা সমস্ত কাজ, লোভ, মোহ ও সংসার মায়া ত্যাগ করে ধর্মের কাজে নিযুক্ত থাকেন। তাঁরা কোনো বৈশ্বিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত নেই। তাঁদের কোনো শত্রু থাকার কথা নয়, তবুও কেন বৌদ্ধ ভিক্ষু ও ভান্তেরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন? এমন প্রশ্ন তুলেছেন বৌদ্ধ ভিক্ষু, ভান্তেসহ সাধারণ মানুষজন।
আজ রোববার সকালে বান্দরবানে বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে এমন প্রশ্ন তোলা হয়। খাগড়াছড়ির গুগড়াছড়ি বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ বিশুদ্ধা মহাথেরকে কুপিয়ে হত্যা ও চট্টগ্রামের বায়েজিদের জাদিগাং বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষুকের ওপর হামলার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ করা হয়েছে।
মানববন্ধনে অধ্যক্ষ ভদন্ত উপঞঞানান্দা মহাথের বলেন, বৌদ্ধ বিহার ও বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ওপর দেশের বিভিন্ন স্থানে হত্যা ও হামলা করা স্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা সংসারের সমস্ত মায়া ত্যাগ করে ধর্মীয় কাজে যুক্ত থাকেন। তাঁদের কেন হত্যা করা হয়? কেন তাঁদের ওপর হামলার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়?
অধ্যক্ষ আরও বলেন, বিভিন্ন স্বার্থান্বেষীয় মহল দেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য এ ধরনের নির্মম কাণ্ড ঘটাচ্ছে। তাঁদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ভবিষ্যতে এ ধরনের হত্যা ও হামলার ঘটনা ঘটবে না।
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন-পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদের সভাপতি রোয়াংছড়ি তেজবন বৌদ্ধ বিহারের সাধারণ সম্পাদক ভদন্ত উ. তেজপ্রিয় মহাথের, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিলের সভাপতি অং চিং উ মারমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাস, দি ওয়ার্ল্ড বুদ্ধ শাসন সেবক সংঘের সদস্য ভদন্ত গুনবন্ধন পঞঞা মহাথের এবং পার্বত্য ভিক্ষু কল্যাণ সমিতির সদস্য ভদন্ত উ. পঞঞাদীপা ভিক্ষু।
পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদের সভাপতি রোয়াংছড়ি তেজবন বৌদ্ধ বিহারের সহ-অধ্যক্ষ ভদন্ত উপঞঞানান্দা মহাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদ, দি ওয়ার্ড ভিক্ষু অ্যাসোসিয়েশন, সাসনা রক্ষিত ভিক্ষু কল্যাণ সমিতি, মারমা ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্য ও বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধনে অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ জানুয়ারি রাতে খাগড়াছড়ির গুগড়াছড়ি বৌদ্ধ বিহারে সন্ত্রাসীরা অবৈধভাবে প্রবেশ করে বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত বিশুদ্ধা মহাথেরকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এ ছাড়া সম্প্রতি চট্টগ্রামের বায়েজিদে জাদিগাং বৌদ্ধ বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষুর ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়।
বৌদ্ধ ভিক্ষুরা সমস্ত কাজ, লোভ, মোহ ও সংসার মায়া ত্যাগ করে ধর্মের কাজে নিযুক্ত থাকেন। তাঁরা কোনো বৈশ্বিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত নেই। তাঁদের কোনো শত্রু থাকার কথা নয়, তবুও কেন বৌদ্ধ ভিক্ষু ও ভান্তেরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন? এমন প্রশ্ন তুলেছেন বৌদ্ধ ভিক্ষু, ভান্তেসহ সাধারণ মানুষজন।
আজ রোববার সকালে বান্দরবানে বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে এমন প্রশ্ন তোলা হয়। খাগড়াছড়ির গুগড়াছড়ি বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ বিশুদ্ধা মহাথেরকে কুপিয়ে হত্যা ও চট্টগ্রামের বায়েজিদের জাদিগাং বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষুকের ওপর হামলার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ করা হয়েছে।
মানববন্ধনে অধ্যক্ষ ভদন্ত উপঞঞানান্দা মহাথের বলেন, বৌদ্ধ বিহার ও বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ওপর দেশের বিভিন্ন স্থানে হত্যা ও হামলা করা স্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা সংসারের সমস্ত মায়া ত্যাগ করে ধর্মীয় কাজে যুক্ত থাকেন। তাঁদের কেন হত্যা করা হয়? কেন তাঁদের ওপর হামলার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়?
অধ্যক্ষ আরও বলেন, বিভিন্ন স্বার্থান্বেষীয় মহল দেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য এ ধরনের নির্মম কাণ্ড ঘটাচ্ছে। তাঁদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ভবিষ্যতে এ ধরনের হত্যা ও হামলার ঘটনা ঘটবে না।
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন-পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদের সভাপতি রোয়াংছড়ি তেজবন বৌদ্ধ বিহারের সাধারণ সম্পাদক ভদন্ত উ. তেজপ্রিয় মহাথের, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিলের সভাপতি অং চিং উ মারমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাস, দি ওয়ার্ল্ড বুদ্ধ শাসন সেবক সংঘের সদস্য ভদন্ত গুনবন্ধন পঞঞা মহাথের এবং পার্বত্য ভিক্ষু কল্যাণ সমিতির সদস্য ভদন্ত উ. পঞঞাদীপা ভিক্ষু।
পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদের সভাপতি রোয়াংছড়ি তেজবন বৌদ্ধ বিহারের সহ-অধ্যক্ষ ভদন্ত উপঞঞানান্দা মহাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পার্বত্য ভিক্ষু পরিষদ, দি ওয়ার্ড ভিক্ষু অ্যাসোসিয়েশন, সাসনা রক্ষিত ভিক্ষু কল্যাণ সমিতি, মারমা ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্য ও বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধনে অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ জানুয়ারি রাতে খাগড়াছড়ির গুগড়াছড়ি বৌদ্ধ বিহারে সন্ত্রাসীরা অবৈধভাবে প্রবেশ করে বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত বিশুদ্ধা মহাথেরকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এ ছাড়া সম্প্রতি চট্টগ্রামের বায়েজিদে জাদিগাং বৌদ্ধ বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষুর ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৭ মিনিট আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
১১ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
১৫ মিনিট আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩৩ মিনিট আগে