জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার কুমিরা স্টেশনের পাশে রেলের জলাশয় ভরাট করে কারখানা সম্প্রসারণের অভিযোগ উঠেছে ভোজ্যতেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ দখল করে মাটি ফেলে জলাশয় ভরাটের কাজ এগিয়ে নিয়েছে গ্রুপটি। এতে মাটির শ্রেণি পরিবর্তন হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয় পরিবেশের ভারসাম্য হারাচ্ছে বলে মনে করছেন সচেতন লোকজন।
রেলওয়ে ভূ-সম্পত্তি বিভাগ জানায়, সীতাকুণ্ডের কুমিরা স্টেশন এলাকায় রেলওয়ের ৭ একর জায়গা রয়েছে। স্টেশনের পশ্চিম পাশে ২৫ শতক জায়গা নিয়ে এই জলাশয় অবস্থিত। এর পাশে টিকে গ্রুপের ভোজ্যতেলের কারখানা। তাঁরা কারখানা সম্প্রসারণের জন্য জলাশয়টি ভরাট করছে এক সপ্তাহ ধরে। সরেজমিনে জানা গেছে, জলাশয়ের দুই-তৃতীয়াংশ মাটি ফেলে ভরাট করে ফেলেছেন কারখানার লোকজন।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ভরাট করা বেআইনি। ৫ ধারা অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। কোনো ব্যক্তি এই বিধান লঙ্ঘন করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই সঙ্গে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন (২০১০ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী, যেকোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা নিষিদ্ধ।’
আখতার কবির চৌধুরী আরও বলেন, ‘আইন থাকা সত্ত্বেও আমরা জলাশয় ভরাট বা দখল হতে দেখি। বিশেষ করে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসব জলাশয় ভরাট করছে। ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপের মাস্টারপ্ল্যান এবং আইন ভেঙে জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা হচ্ছে না। যার যেটা মন চায়, সে সেটা করছে।’
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার রেলের কর্মকর্তারা ঘটনস্থল পরিদর্শন করে জলাশয় ভরাটের সত্যতা পেয়েছেন। কিন্তু তারা কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেননি।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা সুজন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলের জলাশয় ভরাট করে টিকে গ্রুপের কারখানা সম্প্রসারণের সত্যতা পেয়েছি। আমরা এই বিষয়ে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি। তাঁরা মাটি সরিয়ে নেবেন বলে জানিয়েছেন।’
এই বিষয়ে জানতে টিকে গ্রুপের পরিচালক তারিক আহমেদের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হয়, তিনি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার কুমিরা স্টেশনের পাশে রেলের জলাশয় ভরাট করে কারখানা সম্প্রসারণের অভিযোগ উঠেছে ভোজ্যতেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ দখল করে মাটি ফেলে জলাশয় ভরাটের কাজ এগিয়ে নিয়েছে গ্রুপটি। এতে মাটির শ্রেণি পরিবর্তন হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয় পরিবেশের ভারসাম্য হারাচ্ছে বলে মনে করছেন সচেতন লোকজন।
রেলওয়ে ভূ-সম্পত্তি বিভাগ জানায়, সীতাকুণ্ডের কুমিরা স্টেশন এলাকায় রেলওয়ের ৭ একর জায়গা রয়েছে। স্টেশনের পশ্চিম পাশে ২৫ শতক জায়গা নিয়ে এই জলাশয় অবস্থিত। এর পাশে টিকে গ্রুপের ভোজ্যতেলের কারখানা। তাঁরা কারখানা সম্প্রসারণের জন্য জলাশয়টি ভরাট করছে এক সপ্তাহ ধরে। সরেজমিনে জানা গেছে, জলাশয়ের দুই-তৃতীয়াংশ মাটি ফেলে ভরাট করে ফেলেছেন কারখানার লোকজন।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ভরাট করা বেআইনি। ৫ ধারা অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। কোনো ব্যক্তি এই বিধান লঙ্ঘন করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই সঙ্গে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন (২০১০ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী, যেকোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা নিষিদ্ধ।’
আখতার কবির চৌধুরী আরও বলেন, ‘আইন থাকা সত্ত্বেও আমরা জলাশয় ভরাট বা দখল হতে দেখি। বিশেষ করে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসব জলাশয় ভরাট করছে। ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপের মাস্টারপ্ল্যান এবং আইন ভেঙে জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা হচ্ছে না। যার যেটা মন চায়, সে সেটা করছে।’
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার রেলের কর্মকর্তারা ঘটনস্থল পরিদর্শন করে জলাশয় ভরাটের সত্যতা পেয়েছেন। কিন্তু তারা কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেননি।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা সুজন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলের জলাশয় ভরাট করে টিকে গ্রুপের কারখানা সম্প্রসারণের সত্যতা পেয়েছি। আমরা এই বিষয়ে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি। তাঁরা মাটি সরিয়ে নেবেন বলে জানিয়েছেন।’
এই বিষয়ে জানতে টিকে গ্রুপের পরিচালক তারিক আহমেদের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হয়, তিনি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে