খান রফিক, বরিশাল

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় জমি কিনেছেন তিনি। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি।
সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে তিন দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে বিসিসি কার্যালয় এলাকায়। নগর ভবনে না ঢুকতে পেরে গত মঙ্গলবার বরিশাল ছেড়েছেন বিদায়ী এই প্রশাসক। সূত্র জানিয়েছে, ১২ নভেম্বর থেকে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর মধ্যে ১৬ নভেম্বর বরিশাল নগর ভবনে একটি ভুয়া সভা দেখিয়ে উপস্থাপন করা ৪৬টি ভবনের প্ল্যানের মধ্যে ১৬টি সুউচ্চ ভবনের (৭ তলা থেকে ১০ তলা) প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। করপোরেশনের ওয়েবসাইটে অনুমোদনের আদেশ পরদিন প্রকাশ করা হয়।
করপোরেশনের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশ্ন, প্রশাসক কার্যালয়ে না ঢুকে কীভাবে এতগুলো ভবনের নকশা অনুমোদন দিলেন। এ প্রসঙ্গে বিসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের অনুমোদন প্রশাসক দেন। স্থপতি এ বিষয়ে বলতে পারবেন।
জানতে চাইলে বিসিসির স্থপতি সাইদুল ইসলাম বলেন, রেজল্যুশনে হয়তো ভুল হয়েছে। সভা করেছেন অডিটরিয়ামে। উৎকোচের মাধ্যমে এসব প্ল্যান অনুমোদন দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ পারলে প্রমাণ দেখাক।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী প্রশাসক রায়হান কাওছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত পরশু তিনি ১৬টি প্ল্যানের অনুমোদন দিয়েছেন। তবে ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি কোনো কথা বলেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, সাবেক প্রশাসক ১২ নভেম্বরের পর আর নগর ভবনে ঢোকেননি। ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে যে সভা দেখিয়েছেন, তা ভুয়া।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নকশা অনুমোদন পাওয়া নগরীর একজন বাসিন্দা বলেন, ভবনের প্ল্যান করতে গিয়ে তাঁর পায়ের জুতা কয়েকটি ছিঁড়তে হয়েছে। এক বছর ধরে তিনি ঘুরছেন। সব শেষে করপোরেশনের স্টাফদের মাধ্যমে প্রশাসককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। প্রশাসক বদলি না হলে তাঁদের প্ল্যান পাস হতো না।
নিয়োগে অনিয়ম: সম্প্রতি বিসিসির অস্থায়ী ১৫৯ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ১২১ জন কর্মী বিক্ষোভ করছেন বিসিসি এলাকায়।
বিসিসি সূত্রে আরও জানা গেছে, অস্থায়ী কর্মচারী সত্ত্বেও নিয়োগবিধি লঙ্ঘন করে নুরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে চিফ অ্যাসেসর করে গেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার। বেশ কয়েকজনকে পদায়নও করেছেন গায়ের জোরে। অবসরে যাওয়ার আগে চুক্তি বাড়ানোর নিয়ম না থাকলেও কয়েকজনের এক বছর বৃদ্ধি করেছেন। নতুন করে আটজনকে নিয়োগ দিয়ে গেছেন।
এ প্রসঙ্গে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, টাকার বিনিময়ে তিনি অনেককে আইনবহির্ভূত নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি। বিশেষ করে ১২১ জনকে স্থায়ীকরণে নানা টালবাহানা করেছেন।
গতকাল কর্মচারীদের বিক্ষোভে এ নিয়ে কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার তাঁদের ১২ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের নামে হয়রানি করেছেন। বরং অনেককে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন।
জমি কেনায় অনিয়ম: এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় সাত একর জায়গা কিনেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক। ১৭ কোটি টাকায় কেনা হয়েছে এই জমি। জমি কিনতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে প্রশাসকের বিরুদ্ধে। কুয়াকাটায় রিসোর্ট করার নামে জমি কেনা নিয়ে এখন ক্ষুব্ধ করপোরেশনের কর্মচারীরাও।
তবে রিসোর্টের জন্য জমি কেনার ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা জারির কিছু জানেন না দাবি করে রায়হান কাওছার বলেন, তিনি কম দামে জমি কিনেছেন।
তবে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, প্রতি কাঠা জমিতে প্রশাসক ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।
এ নিয়ে গতকাল কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, এ অবৈধ কর্মকাণ্ড হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। এরপরও প্রশাসক কীভাবে রিসোর্ট করার জন্য জমি কেনেন?

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় জমি কিনেছেন তিনি। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি।
সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে তিন দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে বিসিসি কার্যালয় এলাকায়। নগর ভবনে না ঢুকতে পেরে গত মঙ্গলবার বরিশাল ছেড়েছেন বিদায়ী এই প্রশাসক। সূত্র জানিয়েছে, ১২ নভেম্বর থেকে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর মধ্যে ১৬ নভেম্বর বরিশাল নগর ভবনে একটি ভুয়া সভা দেখিয়ে উপস্থাপন করা ৪৬টি ভবনের প্ল্যানের মধ্যে ১৬টি সুউচ্চ ভবনের (৭ তলা থেকে ১০ তলা) প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। করপোরেশনের ওয়েবসাইটে অনুমোদনের আদেশ পরদিন প্রকাশ করা হয়।
করপোরেশনের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশ্ন, প্রশাসক কার্যালয়ে না ঢুকে কীভাবে এতগুলো ভবনের নকশা অনুমোদন দিলেন। এ প্রসঙ্গে বিসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের অনুমোদন প্রশাসক দেন। স্থপতি এ বিষয়ে বলতে পারবেন।
জানতে চাইলে বিসিসির স্থপতি সাইদুল ইসলাম বলেন, রেজল্যুশনে হয়তো ভুল হয়েছে। সভা করেছেন অডিটরিয়ামে। উৎকোচের মাধ্যমে এসব প্ল্যান অনুমোদন দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ পারলে প্রমাণ দেখাক।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী প্রশাসক রায়হান কাওছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত পরশু তিনি ১৬টি প্ল্যানের অনুমোদন দিয়েছেন। তবে ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি কোনো কথা বলেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, সাবেক প্রশাসক ১২ নভেম্বরের পর আর নগর ভবনে ঢোকেননি। ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে যে সভা দেখিয়েছেন, তা ভুয়া।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নকশা অনুমোদন পাওয়া নগরীর একজন বাসিন্দা বলেন, ভবনের প্ল্যান করতে গিয়ে তাঁর পায়ের জুতা কয়েকটি ছিঁড়তে হয়েছে। এক বছর ধরে তিনি ঘুরছেন। সব শেষে করপোরেশনের স্টাফদের মাধ্যমে প্রশাসককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। প্রশাসক বদলি না হলে তাঁদের প্ল্যান পাস হতো না।
নিয়োগে অনিয়ম: সম্প্রতি বিসিসির অস্থায়ী ১৫৯ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ১২১ জন কর্মী বিক্ষোভ করছেন বিসিসি এলাকায়।
বিসিসি সূত্রে আরও জানা গেছে, অস্থায়ী কর্মচারী সত্ত্বেও নিয়োগবিধি লঙ্ঘন করে নুরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে চিফ অ্যাসেসর করে গেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার। বেশ কয়েকজনকে পদায়নও করেছেন গায়ের জোরে। অবসরে যাওয়ার আগে চুক্তি বাড়ানোর নিয়ম না থাকলেও কয়েকজনের এক বছর বৃদ্ধি করেছেন। নতুন করে আটজনকে নিয়োগ দিয়ে গেছেন।
এ প্রসঙ্গে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, টাকার বিনিময়ে তিনি অনেককে আইনবহির্ভূত নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি। বিশেষ করে ১২১ জনকে স্থায়ীকরণে নানা টালবাহানা করেছেন।
গতকাল কর্মচারীদের বিক্ষোভে এ নিয়ে কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার তাঁদের ১২ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের নামে হয়রানি করেছেন। বরং অনেককে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন।
জমি কেনায় অনিয়ম: এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় সাত একর জায়গা কিনেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক। ১৭ কোটি টাকায় কেনা হয়েছে এই জমি। জমি কিনতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে প্রশাসকের বিরুদ্ধে। কুয়াকাটায় রিসোর্ট করার নামে জমি কেনা নিয়ে এখন ক্ষুব্ধ করপোরেশনের কর্মচারীরাও।
তবে রিসোর্টের জন্য জমি কেনার ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা জারির কিছু জানেন না দাবি করে রায়হান কাওছার বলেন, তিনি কম দামে জমি কিনেছেন।
তবে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, প্রতি কাঠা জমিতে প্রশাসক ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।
এ নিয়ে গতকাল কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, এ অবৈধ কর্মকাণ্ড হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। এরপরও প্রশাসক কীভাবে রিসোর্ট করার জন্য জমি কেনেন?
খান রফিক, বরিশাল

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় জমি কিনেছেন তিনি। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি।
সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে তিন দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে বিসিসি কার্যালয় এলাকায়। নগর ভবনে না ঢুকতে পেরে গত মঙ্গলবার বরিশাল ছেড়েছেন বিদায়ী এই প্রশাসক। সূত্র জানিয়েছে, ১২ নভেম্বর থেকে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর মধ্যে ১৬ নভেম্বর বরিশাল নগর ভবনে একটি ভুয়া সভা দেখিয়ে উপস্থাপন করা ৪৬টি ভবনের প্ল্যানের মধ্যে ১৬টি সুউচ্চ ভবনের (৭ তলা থেকে ১০ তলা) প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। করপোরেশনের ওয়েবসাইটে অনুমোদনের আদেশ পরদিন প্রকাশ করা হয়।
করপোরেশনের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশ্ন, প্রশাসক কার্যালয়ে না ঢুকে কীভাবে এতগুলো ভবনের নকশা অনুমোদন দিলেন। এ প্রসঙ্গে বিসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের অনুমোদন প্রশাসক দেন। স্থপতি এ বিষয়ে বলতে পারবেন।
জানতে চাইলে বিসিসির স্থপতি সাইদুল ইসলাম বলেন, রেজল্যুশনে হয়তো ভুল হয়েছে। সভা করেছেন অডিটরিয়ামে। উৎকোচের মাধ্যমে এসব প্ল্যান অনুমোদন দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ পারলে প্রমাণ দেখাক।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী প্রশাসক রায়হান কাওছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত পরশু তিনি ১৬টি প্ল্যানের অনুমোদন দিয়েছেন। তবে ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি কোনো কথা বলেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, সাবেক প্রশাসক ১২ নভেম্বরের পর আর নগর ভবনে ঢোকেননি। ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে যে সভা দেখিয়েছেন, তা ভুয়া।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নকশা অনুমোদন পাওয়া নগরীর একজন বাসিন্দা বলেন, ভবনের প্ল্যান করতে গিয়ে তাঁর পায়ের জুতা কয়েকটি ছিঁড়তে হয়েছে। এক বছর ধরে তিনি ঘুরছেন। সব শেষে করপোরেশনের স্টাফদের মাধ্যমে প্রশাসককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। প্রশাসক বদলি না হলে তাঁদের প্ল্যান পাস হতো না।
নিয়োগে অনিয়ম: সম্প্রতি বিসিসির অস্থায়ী ১৫৯ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ১২১ জন কর্মী বিক্ষোভ করছেন বিসিসি এলাকায়।
বিসিসি সূত্রে আরও জানা গেছে, অস্থায়ী কর্মচারী সত্ত্বেও নিয়োগবিধি লঙ্ঘন করে নুরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে চিফ অ্যাসেসর করে গেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার। বেশ কয়েকজনকে পদায়নও করেছেন গায়ের জোরে। অবসরে যাওয়ার আগে চুক্তি বাড়ানোর নিয়ম না থাকলেও কয়েকজনের এক বছর বৃদ্ধি করেছেন। নতুন করে আটজনকে নিয়োগ দিয়ে গেছেন।
এ প্রসঙ্গে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, টাকার বিনিময়ে তিনি অনেককে আইনবহির্ভূত নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি। বিশেষ করে ১২১ জনকে স্থায়ীকরণে নানা টালবাহানা করেছেন।
গতকাল কর্মচারীদের বিক্ষোভে এ নিয়ে কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার তাঁদের ১২ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের নামে হয়রানি করেছেন। বরং অনেককে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন।
জমি কেনায় অনিয়ম: এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় সাত একর জায়গা কিনেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক। ১৭ কোটি টাকায় কেনা হয়েছে এই জমি। জমি কিনতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে প্রশাসকের বিরুদ্ধে। কুয়াকাটায় রিসোর্ট করার নামে জমি কেনা নিয়ে এখন ক্ষুব্ধ করপোরেশনের কর্মচারীরাও।
তবে রিসোর্টের জন্য জমি কেনার ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা জারির কিছু জানেন না দাবি করে রায়হান কাওছার বলেন, তিনি কম দামে জমি কিনেছেন।
তবে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, প্রতি কাঠা জমিতে প্রশাসক ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।
এ নিয়ে গতকাল কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, এ অবৈধ কর্মকাণ্ড হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। এরপরও প্রশাসক কীভাবে রিসোর্ট করার জন্য জমি কেনেন?

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় জমি কিনেছেন তিনি। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি।
সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে তিন দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে বিসিসি কার্যালয় এলাকায়। নগর ভবনে না ঢুকতে পেরে গত মঙ্গলবার বরিশাল ছেড়েছেন বিদায়ী এই প্রশাসক। সূত্র জানিয়েছে, ১২ নভেম্বর থেকে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর মধ্যে ১৬ নভেম্বর বরিশাল নগর ভবনে একটি ভুয়া সভা দেখিয়ে উপস্থাপন করা ৪৬টি ভবনের প্ল্যানের মধ্যে ১৬টি সুউচ্চ ভবনের (৭ তলা থেকে ১০ তলা) প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। করপোরেশনের ওয়েবসাইটে অনুমোদনের আদেশ পরদিন প্রকাশ করা হয়।
করপোরেশনের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশ্ন, প্রশাসক কার্যালয়ে না ঢুকে কীভাবে এতগুলো ভবনের নকশা অনুমোদন দিলেন। এ প্রসঙ্গে বিসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের অনুমোদন প্রশাসক দেন। স্থপতি এ বিষয়ে বলতে পারবেন।
জানতে চাইলে বিসিসির স্থপতি সাইদুল ইসলাম বলেন, রেজল্যুশনে হয়তো ভুল হয়েছে। সভা করেছেন অডিটরিয়ামে। উৎকোচের মাধ্যমে এসব প্ল্যান অনুমোদন দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ পারলে প্রমাণ দেখাক।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী প্রশাসক রায়হান কাওছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত পরশু তিনি ১৬টি প্ল্যানের অনুমোদন দিয়েছেন। তবে ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি কোনো কথা বলেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, সাবেক প্রশাসক ১২ নভেম্বরের পর আর নগর ভবনে ঢোকেননি। ১৬ নভেম্বর নগর ভবনে যে সভা দেখিয়েছেন, তা ভুয়া।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নকশা অনুমোদন পাওয়া নগরীর একজন বাসিন্দা বলেন, ভবনের প্ল্যান করতে গিয়ে তাঁর পায়ের জুতা কয়েকটি ছিঁড়তে হয়েছে। এক বছর ধরে তিনি ঘুরছেন। সব শেষে করপোরেশনের স্টাফদের মাধ্যমে প্রশাসককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। প্রশাসক বদলি না হলে তাঁদের প্ল্যান পাস হতো না।
নিয়োগে অনিয়ম: সম্প্রতি বিসিসির অস্থায়ী ১৫৯ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ১২১ জন কর্মী বিক্ষোভ করছেন বিসিসি এলাকায়।
বিসিসি সূত্রে আরও জানা গেছে, অস্থায়ী কর্মচারী সত্ত্বেও নিয়োগবিধি লঙ্ঘন করে নুরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে চিফ অ্যাসেসর করে গেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার। বেশ কয়েকজনকে পদায়নও করেছেন গায়ের জোরে। অবসরে যাওয়ার আগে চুক্তি বাড়ানোর নিয়ম না থাকলেও কয়েকজনের এক বছর বৃদ্ধি করেছেন। নতুন করে আটজনকে নিয়োগ দিয়ে গেছেন।
এ প্রসঙ্গে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, টাকার বিনিময়ে তিনি অনেককে আইনবহির্ভূত নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন। ১৫৯ জনকে ছাঁটাই করেও তাঁদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেননি। বিশেষ করে ১২১ জনকে স্থায়ীকরণে নানা টালবাহানা করেছেন।
গতকাল কর্মচারীদের বিক্ষোভে এ নিয়ে কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, সাবেক প্রশাসক রায়হান কাওছার তাঁদের ১২ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের নামে হয়রানি করেছেন। বরং অনেককে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়োগ ও পদোন্নতি দিয়েছেন।
জমি কেনায় অনিয়ম: এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনের রিসোর্টের জন্য কুয়াকাটায় সাত একর জায়গা কিনেছেন সদ্য সাবেক প্রশাসক। ১৭ কোটি টাকায় কেনা হয়েছে এই জমি। জমি কিনতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে প্রশাসকের বিরুদ্ধে। কুয়াকাটায় রিসোর্ট করার নামে জমি কেনা নিয়ে এখন ক্ষুব্ধ করপোরেশনের কর্মচারীরাও।
তবে রিসোর্টের জন্য জমি কেনার ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা জারির কিছু জানেন না দাবি করে রায়হান কাওছার বলেন, তিনি কম দামে জমি কিনেছেন।
তবে সিটি করপোরেশন কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান বলেন, প্রতি কাঠা জমিতে প্রশাসক ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন।
এ নিয়ে গতকাল কথা বলেন উপসহকারী প্রকৌশলী আরাফাত মনির। তিনি বলেন, এ অবৈধ কর্মকাণ্ড হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। এরপরও প্রশাসক কীভাবে রিসোর্ট করার জন্য জমি কেনেন?

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৫ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৪ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
এবার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। এ ওয়ার্ডে ২৫টি শয্যা আছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য সাতটি, শিশু-কিশোরদের জন্য পাঁচটি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য তিনটি শয্যা সংরক্ষিত। এ ছাড়া রোগীদের থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করা হয়েছে এ ওয়ার্ডে।
রামেক হাসপাতালের সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের উদ্যোগে হাসপাতালের পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই ওয়ার্ড করা হয়েছে। গত বুধবার তিনি এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। তারা মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমবে। এ ছাড়া মেডিকেল কলেজের অ্যাক্রেডিটেশনেও সমস্যা হতে পারে। তখন এ কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাওয়ার সুযোগ কমবে। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এই ওয়ার্ডটি জরুরি ছিল।
তাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পক্ষ থেকে এই ওয়ার্ড চালু করার জন্য হাসপাতাল পরিচালকের কাছে অনুরোধ করা হয়। সবকিছু শুনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন। ওয়ার্ডে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এ হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটিই অবাক করার বিষয়। প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও চিকিৎসা নিতে পারবে।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহাম্মদ রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি। এরপর তিনি হাসপাতাল ও রোগীদের কল্যাণে নতুন অনেক উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন। হাসপাতালকে করে তুলেছেন রোগীবান্ধব। বাড়িয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান। বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
মানসিক রোগীদের জন্য নতুন ওয়ার্ড চালুর আগে গেল ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য হাসপাতালে বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করেন শামীম আহাম্মদ। এরপর এখন পর্যন্ত হাসপাতালে একজন সাপে কাটা রোগীরও মৃত্যু হয়নি। আগে প্রায় প্রতিদিনই সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হতো এ হাসপাতালে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
এবার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। এ ওয়ার্ডে ২৫টি শয্যা আছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য সাতটি, শিশু-কিশোরদের জন্য পাঁচটি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য তিনটি শয্যা সংরক্ষিত। এ ছাড়া রোগীদের থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করা হয়েছে এ ওয়ার্ডে।
রামেক হাসপাতালের সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের উদ্যোগে হাসপাতালের পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই ওয়ার্ড করা হয়েছে। গত বুধবার তিনি এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। তারা মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমবে। এ ছাড়া মেডিকেল কলেজের অ্যাক্রেডিটেশনেও সমস্যা হতে পারে। তখন এ কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাওয়ার সুযোগ কমবে। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এই ওয়ার্ডটি জরুরি ছিল।
তাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পক্ষ থেকে এই ওয়ার্ড চালু করার জন্য হাসপাতাল পরিচালকের কাছে অনুরোধ করা হয়। সবকিছু শুনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন। ওয়ার্ডে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এ হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটিই অবাক করার বিষয়। প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও চিকিৎসা নিতে পারবে।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহাম্মদ রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি। এরপর তিনি হাসপাতাল ও রোগীদের কল্যাণে নতুন অনেক উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন। হাসপাতালকে করে তুলেছেন রোগীবান্ধব। বাড়িয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান। বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
মানসিক রোগীদের জন্য নতুন ওয়ার্ড চালুর আগে গেল ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য হাসপাতালে বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করেন শামীম আহাম্মদ। এরপর এখন পর্যন্ত হাসপাতালে একজন সাপে কাটা রোগীরও মৃত্যু হয়নি। আগে প্রায় প্রতিদিনই সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হতো এ হাসপাতালে।

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক।
১৬ দিন আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৫ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৪ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩৯ মিনিট আগেশিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি

আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা খেলাপি ঋণ পরিশোধে ‘কলব্যাক নোটিশ’ জারি করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, বগুড়া শাখা। গত বুধবার ইসলামী ব্যাংক, বগুড়া শাখার প্রধান মো. তৌহিদ রেজার স্বাক্ষরে এ নোটিশ ইস্যু করা হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। নোটিশে বলা হয়, আফাকু কোল্ড স্টোরেজ একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও মান্না ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ করেননি। বারবার নোটিশ দেওয়া হলেও টাকা পরিশোধের কোনো চেষ্টাও করেননি তিনি।

বগুড়া শাখাপ্রধান তৌহিদ রেজা স্বাক্ষরিত নোটিশে আরও বলা হয়, ‘মঞ্জুরিপত্রের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি ডিলে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা পরিশোধের কথা থাকলেও আপনাকে/আপনাদেরকে মৌখিকভাবে, ব্যক্তিগতভাবে ও মোবাইল ফোনে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও আপনি/আপনারা তা পরিশোধ করেননি। ইতিপূর্বে আপনাকে লিখিতভাবে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে, তবুও বিনিয়োগের দায় পরিশোধ করেননি। আপনার/আপনাদের লেনদেনের পরিস্থিতি দেখে আমাদের কাছে অনুমিত হচ্ছে যে, আপনার/আপনাদের সঙ্গে আমাদের আর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অতএব, আগামী ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগের সমুদয় দায় ৩৮৪.৭৬ মিলিয়ন টাকা পরিশোধ করে হিসাবসমূহ নিষ্পত্তি করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবে।’
এদিকে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) তৃতীয় অধ্যায় (নির্বাচন) ১২(১)(ঠ) ধারা অনুসারে কোনো ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে তিনি নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ আছে, এটা সঠিক। তবে চিঠির বিষয়ে এখনো কিছু জানি না।’

আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা খেলাপি ঋণ পরিশোধে ‘কলব্যাক নোটিশ’ জারি করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, বগুড়া শাখা। গত বুধবার ইসলামী ব্যাংক, বগুড়া শাখার প্রধান মো. তৌহিদ রেজার স্বাক্ষরে এ নোটিশ ইস্যু করা হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। নোটিশে বলা হয়, আফাকু কোল্ড স্টোরেজ একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও মান্না ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ করেননি। বারবার নোটিশ দেওয়া হলেও টাকা পরিশোধের কোনো চেষ্টাও করেননি তিনি।

বগুড়া শাখাপ্রধান তৌহিদ রেজা স্বাক্ষরিত নোটিশে আরও বলা হয়, ‘মঞ্জুরিপত্রের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি ডিলে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা পরিশোধের কথা থাকলেও আপনাকে/আপনাদেরকে মৌখিকভাবে, ব্যক্তিগতভাবে ও মোবাইল ফোনে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও আপনি/আপনারা তা পরিশোধ করেননি। ইতিপূর্বে আপনাকে লিখিতভাবে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে, তবুও বিনিয়োগের দায় পরিশোধ করেননি। আপনার/আপনাদের লেনদেনের পরিস্থিতি দেখে আমাদের কাছে অনুমিত হচ্ছে যে, আপনার/আপনাদের সঙ্গে আমাদের আর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অতএব, আগামী ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগের সমুদয় দায় ৩৮৪.৭৬ মিলিয়ন টাকা পরিশোধ করে হিসাবসমূহ নিষ্পত্তি করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবে।’
এদিকে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) তৃতীয় অধ্যায় (নির্বাচন) ১২(১)(ঠ) ধারা অনুসারে কোনো ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে তিনি নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ আছে, এটা সঠিক। তবে চিঠির বিষয়ে এখনো কিছু জানি না।’

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক।
১৬ দিন আগে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৪ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩৯ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক।
১৬ দিন আগে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৫ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩৯ মিনিট আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

বিদায়বেলায় নানা সেক্টরে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সদ্য সাবেক বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) প্রশাসক রায়হান কাওছারের বিরুদ্ধে। ভুয়া একটি সভা দেখিয়ে ১৬টি হাইরাইজ ভবনের প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। মেয়াদ শেষ হলেও কয়েকজনের চুক্তি বাড়িয়ে গেছেন প্রশাসক।
১৬ দিন আগে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৫ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৪ মিনিট আগে