প্রতিনিধি, মুলাদী (বরিশাল)
মুলাদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে দুই ঘণ্টার মধ্যে নুরু বাবুর্চির পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে তাঁর স্ত্রী খাজিদা বেগম লাশটি শনাক্ত করেন। এর আগে গত শনিবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন নুরু বাবুর্চি। তিনি হিজলা উপজেলার গুয়াবাড়িয়ার মৃত হাচেন বাবুর্চির ছেলে।
জানা গেছে, আজ বিকেলে নয়াভাঙ্গনী নদীর হিজলা-মুলাদী সংযোগ সেতুর উত্তর দিকে লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা মুলাদী থানায় খবর দেন। থানা-পুলিশ সাড়ে ৪টায় নদী থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশটি উদ্ধার করেন। লাশ উদ্ধারের সংবাদ পেয়ে নুরু বাবুর্চির স্ত্রী ও তাঁর স্বজনরা থানায় আসেন। পরে মৃতের কাপড় চোপর এবং মাথা দেখে লাশটি শনাক্ত করেন।
মুলাদী থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নুরু বাবুর্চিকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর পেটসহ শরীরের বিভিন্ন স্থান ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে। পরে তাঁর হাত-পা বালুর বস্তায় বেঁধে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। হাত খুলে যাওয়ায় লাশ ভেসে উঠেছে।
মৃতের স্ত্রী খাদিজা বেগম বলেন, গত ৭ আগস্ট বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাসায় ফেরেননি আমার স্বামী। পরে বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে খোঁজ নেওয়া হয়। তাঁকে না পেয়ে গতকাল সোমবার হিজলা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। কিন্তু হিজলা থানার ওসি অসীম সরকার জিডি না করে উল্টো আমার ছেলে ইমরান হোসেন (২০), এনামুল হোসেন (১৮) এবং এহসান (১৬) কে আটক করেন। পরে আজ সকালে তাদের জেল হাজতে পাঠিয়ে দেন।
খাদিজা বেগম আরও বলেন, আজ বিকেলে মুলাদী থানায় লাশ উদ্ধারের সংবাদ পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে আমার স্বামীর মৃতদেহ দেখতে পাই।
জিডি না করার বিষয়ে হিজলা থানার ওসি বলেন, নুরু বাবুর্চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছিল মামলার ভয়ে তিনি পালিয়ে রয়েছেন। তাই হিজলা থানায় জিডি করা হয়নি। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে সর্বশেষ কথা বলার সময় নুরু বাবুর্চি মুলাদী থানার জনৈক কাসেমের সঙ্গে রয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন। তাই তাঁদের মুলাদী থানায় জিডি করতে বলা হয়েছিল।
জিডি করতে আসা নুরু বাবুর্চির তিন ছেলেকে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
মুলাদী থানার ওসি এসএম মাকসুদুর রহমান বলেন, স্থানীয়দের সংবাদের ভিত্তিতে আজ বিকেলে উপজেলার নয়াভাঙ্গনী নদী থেকে একটি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে তাঁর স্বজনরা এসে লাশটি শনাক্ত করেছেন। তবে লাশটি নুরু বাবুর্চির কিনা বিষয়টি নিশ্চিত করতে সিআইডির সহযোগিতা নেওয়া হবে।
মুলাদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে দুই ঘণ্টার মধ্যে নুরু বাবুর্চির পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে তাঁর স্ত্রী খাজিদা বেগম লাশটি শনাক্ত করেন। এর আগে গত শনিবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন নুরু বাবুর্চি। তিনি হিজলা উপজেলার গুয়াবাড়িয়ার মৃত হাচেন বাবুর্চির ছেলে।
জানা গেছে, আজ বিকেলে নয়াভাঙ্গনী নদীর হিজলা-মুলাদী সংযোগ সেতুর উত্তর দিকে লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা মুলাদী থানায় খবর দেন। থানা-পুলিশ সাড়ে ৪টায় নদী থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশটি উদ্ধার করেন। লাশ উদ্ধারের সংবাদ পেয়ে নুরু বাবুর্চির স্ত্রী ও তাঁর স্বজনরা থানায় আসেন। পরে মৃতের কাপড় চোপর এবং মাথা দেখে লাশটি শনাক্ত করেন।
মুলাদী থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নুরু বাবুর্চিকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর পেটসহ শরীরের বিভিন্ন স্থান ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে। পরে তাঁর হাত-পা বালুর বস্তায় বেঁধে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। হাত খুলে যাওয়ায় লাশ ভেসে উঠেছে।
মৃতের স্ত্রী খাদিজা বেগম বলেন, গত ৭ আগস্ট বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাসায় ফেরেননি আমার স্বামী। পরে বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে খোঁজ নেওয়া হয়। তাঁকে না পেয়ে গতকাল সোমবার হিজলা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। কিন্তু হিজলা থানার ওসি অসীম সরকার জিডি না করে উল্টো আমার ছেলে ইমরান হোসেন (২০), এনামুল হোসেন (১৮) এবং এহসান (১৬) কে আটক করেন। পরে আজ সকালে তাদের জেল হাজতে পাঠিয়ে দেন।
খাদিজা বেগম আরও বলেন, আজ বিকেলে মুলাদী থানায় লাশ উদ্ধারের সংবাদ পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে আমার স্বামীর মৃতদেহ দেখতে পাই।
জিডি না করার বিষয়ে হিজলা থানার ওসি বলেন, নুরু বাবুর্চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছিল মামলার ভয়ে তিনি পালিয়ে রয়েছেন। তাই হিজলা থানায় জিডি করা হয়নি। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে সর্বশেষ কথা বলার সময় নুরু বাবুর্চি মুলাদী থানার জনৈক কাসেমের সঙ্গে রয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন। তাই তাঁদের মুলাদী থানায় জিডি করতে বলা হয়েছিল।
জিডি করতে আসা নুরু বাবুর্চির তিন ছেলেকে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
মুলাদী থানার ওসি এসএম মাকসুদুর রহমান বলেন, স্থানীয়দের সংবাদের ভিত্তিতে আজ বিকেলে উপজেলার নয়াভাঙ্গনী নদী থেকে একটি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে তাঁর স্বজনরা এসে লাশটি শনাক্ত করেছেন। তবে লাশটি নুরু বাবুর্চির কিনা বিষয়টি নিশ্চিত করতে সিআইডির সহযোগিতা নেওয়া হবে।
কৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ এলাকায় গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে কোটি কোটি টাকার পাথর লুটপাটের ঘটনায় ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাদাপাথরে লুটে আলোচনা-সমালোচনার সপ্তাহখানেক পর শুক্রবার বিকেলে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) মহাপরিচালক মো. আনোয়ারুল হাবীর বাদী হয়ে এই মামল
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটক করা নিয়ে বিজিবি ও এলাকাবাসী পাল্টাপাল্টি দাবি করেছে। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ টুটুলকে (৩০) আটক করে
৩ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৪ ঘণ্টা আগে