ভোলা সংবাদদাতা
উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক মানুষের ছয় মাসব্যাপী চোখের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় চরফ্যাশনের শশীভূষণে মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘আমার চোখ আমার আলো’ প্রকল্পের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি), বাংলাদেশ ডিজাস্টার প্রিপেয়ার্ডনেস সেন্টার (বিডিপিসি), আদ্-দ্বীন হাসপাতাল, ডাটা ইয়াক্কা ও ডা. কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগে এ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সিপিপির পরিচালক আহমাদুল হক।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বিডিপিসির পরিচালক মুহাম্মদ সাইদুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য দেন ডাটা ইয়াক্কা অস্ট্রেলিয়ার আইটি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মাদ হাসিবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুজাফর, এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. আনোয়ার হোসেন, ভোলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক খায়ের আহমেদ চৌধুরী, পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিচালক মীর সাজেদুর রহমান এবং চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রসনা শারমিন মিতি।
অংশীজন সভায় বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক র্যান্ডেল স্ট্যাফোর্ড, আদ্-দীন ফাউন্ডেশনের রবিউল হক, বিএনএসবি হাসপাতালের শরিফুজ্জামান পরাগ, সাইটসেভারসের বি এম জাহিদুল ইসলাম, ফ্রেড হলোস ফাউন্ডেশনের এ কে এম বদরুল হক, ভিশনস্প্রিংয়ের মাইশা মেহজাবিন এবং অরবিস ইন্টারন্যাশনালের মুনীর আহমেদ।
উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক মানুষের ছয় মাসব্যাপী চোখের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় চরফ্যাশনের শশীভূষণে মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘আমার চোখ আমার আলো’ প্রকল্পের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি), বাংলাদেশ ডিজাস্টার প্রিপেয়ার্ডনেস সেন্টার (বিডিপিসি), আদ্-দ্বীন হাসপাতাল, ডাটা ইয়াক্কা ও ডা. কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগে এ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সিপিপির পরিচালক আহমাদুল হক।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বিডিপিসির পরিচালক মুহাম্মদ সাইদুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য দেন ডাটা ইয়াক্কা অস্ট্রেলিয়ার আইটি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মাদ হাসিবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুজাফর, এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. আনোয়ার হোসেন, ভোলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক খায়ের আহমেদ চৌধুরী, পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিচালক মীর সাজেদুর রহমান এবং চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রসনা শারমিন মিতি।
অংশীজন সভায় বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক র্যান্ডেল স্ট্যাফোর্ড, আদ্-দীন ফাউন্ডেশনের রবিউল হক, বিএনএসবি হাসপাতালের শরিফুজ্জামান পরাগ, সাইটসেভারসের বি এম জাহিদুল ইসলাম, ফ্রেড হলোস ফাউন্ডেশনের এ কে এম বদরুল হক, ভিশনস্প্রিংয়ের মাইশা মেহজাবিন এবং অরবিস ইন্টারন্যাশনালের মুনীর আহমেদ।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১১ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে