কাঠালিয়া (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের বানাই ভারানী খালের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার হচ্ছে মানুষ। শিক্ষার্থী, রোগী, বৃদ্ধসহ গ্রামের সকল মানুষ সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করছে।
জানা গেছে, খালের উত্তর পাড়ে রয়েছে ১২ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বানাই রাবেয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বানাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বানাই বাজার। দক্ষিণ পাড়ে রয়েছে বানাই দক্ষিণ, ভায়লাবুনিয়া ও কালিশংকরসহ চার থেকে পাঁচটি গ্রাম। এসব গ্রামের হাজারো মানুষের একমাত্র ভরসা ওই সাঁকো। সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করেন তাঁরা।
১২ নং বানাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল রহিম জানায়, ব্রিজ না থাকায় স্কুলে যাওয়া-আসার সময় প্রতিদিন সাঁকোর কাছে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এক একজন করে পার হতে হয়। ভিড়ের কারণে স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পার হতে গিয়ে অনেকে সাঁকো থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়। বই-খাতা নষ্ট হয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মাহবুব খান, হাবিবুর রহমান ও বেলায়েত হোসেন বলেন, 'একটি সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন গ্রামের হাজারো মানুষকে পার হতে হয়। এতে অসুস্থ রোগী ও বৃদ্ধদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। এছাড়া এসব গ্রামের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ও সুপারি বাজারে নেওয়ার সময় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এলাকার মানুষের দুর্ভোগ দূর করতে একটি ব্রিজ খুব জরুরি।'
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. নাসির উদ্দিন বলেন, 'স্বাধীনতার পর থেকে এলাকাবাসী এখানে একটি ব্রিজের দাবি করে আসছেন। সবাই প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউ তা বাস্তবায়ন করেনি। এলাকার মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য বানাই ভারানী খালের ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করে দিতে আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি।'
১ নং চেঁচরী রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. হারুন অর রশীদ ওই এলাকার দুর্ভোগের কথা শিকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বানাই খালের ওপর ব্রিজ এর চাহিদা পাঠানো হবে।'
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের বানাই ভারানী খালের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার হচ্ছে মানুষ। শিক্ষার্থী, রোগী, বৃদ্ধসহ গ্রামের সকল মানুষ সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করছে।
জানা গেছে, খালের উত্তর পাড়ে রয়েছে ১২ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বানাই রাবেয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বানাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বানাই বাজার। দক্ষিণ পাড়ে রয়েছে বানাই দক্ষিণ, ভায়লাবুনিয়া ও কালিশংকরসহ চার থেকে পাঁচটি গ্রাম। এসব গ্রামের হাজারো মানুষের একমাত্র ভরসা ওই সাঁকো। সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করেন তাঁরা।
১২ নং বানাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল রহিম জানায়, ব্রিজ না থাকায় স্কুলে যাওয়া-আসার সময় প্রতিদিন সাঁকোর কাছে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এক একজন করে পার হতে হয়। ভিড়ের কারণে স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পার হতে গিয়ে অনেকে সাঁকো থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়। বই-খাতা নষ্ট হয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মাহবুব খান, হাবিবুর রহমান ও বেলায়েত হোসেন বলেন, 'একটি সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন গ্রামের হাজারো মানুষকে পার হতে হয়। এতে অসুস্থ রোগী ও বৃদ্ধদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। এছাড়া এসব গ্রামের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ও সুপারি বাজারে নেওয়ার সময় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এলাকার মানুষের দুর্ভোগ দূর করতে একটি ব্রিজ খুব জরুরি।'
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. নাসির উদ্দিন বলেন, 'স্বাধীনতার পর থেকে এলাকাবাসী এখানে একটি ব্রিজের দাবি করে আসছেন। সবাই প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউ তা বাস্তবায়ন করেনি। এলাকার মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য বানাই ভারানী খালের ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করে দিতে আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি।'
১ নং চেঁচরী রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. হারুন অর রশীদ ওই এলাকার দুর্ভোগের কথা শিকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বানাই খালের ওপর ব্রিজ এর চাহিদা পাঠানো হবে।'
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে