কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
প্রতি বছরই শেষ সূর্যাস্ত ও প্রথম সূর্যোদয় উপভোগ করতে কুয়াকাটায় আগমন ঘটে হাজারো পর্যটকের। তবে এবার কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাড়তি চাপ নেই। হোটেল-মোটেল ও ব্যবসায়ীদের আগাম প্রস্তুতি থাকলেও পর্যটকদের সাড়া নেই। পর্যটক খরার জন্য অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে দুষছেন ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা যায়—হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, বিনোদন স্পটসহ বিভিন্ন স্থানকে রঙিন লাইট, বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বেশির ভাগ হোটেল ধোয়া-মোছা করে পরিপাটি করে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে কাঙ্ক্ষিত বুকিং না পেয়ে হতাশ বেশির ভাগ হোটেল মালিক ও ব্যবসায়ীরা।
হোটেল-মোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটের কাছাকাছি কোনো সরকারি বন্ধ না থাকা এবং দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে প্রথম শ্রেণির হোটেলগুলোতে মাত্র ২০-৩০ শতাংশ বুকিং হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির হোটেলগুলোতে কোনো প্রকার অগ্রিম বুকিং না থাকায় কাঙ্ক্ষিত পর্যটক থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা পর্যটক ব্যবসায়ীদের।
হোটেল খান প্যালেসের পরিচালক মো. সাকুর বলেন, ‘প্রতিবছরে থার্টি ফার্স্ট নাইটের এক সপ্তাহ আগে আমাদের পুরো হোটেল অগ্রিম বুকিং পেতাম কিন্তু বর্তমানে আমাদের মোট রুমের মাত্র ২০ শতাংশ বুকিং পেয়েছি। আগামী দুই দিনে ৩০ শতাংশ রুম বুকিং পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমরা যে প্রস্তুতি নিয়েছি, সে পরিমাণ পর্যটক এই বছর পাচ্ছি না।’
হোটেল সমুদ্র বিলাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. ইসমাইল ইমন বলেন, ‘গত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া হরতাল-অবরোধের ধাক্কায় থার্টি ফার্স্টের মতো বড় বাজারেও আমরা লোকসান দিচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের রুম খালি যাচ্ছে, যা করোনাকালীন সময়ের পরে এই প্রথম।’
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, বছরে যতগুলো বন্ধে কুয়াকাটায় পর্যটকে টইটুম্বুর থাকে তার মধ্যে থার্টি ফার্স্ট নাইট অন্যতম। তাই এই বন্ধকে কেন্দ্র করে আমাদের অনেক আয়োজন থাকে, তবে আকাঙ্ক্ষার ২০ শতাংশও বুকিং হচ্ছে না। যে কারণে হোটেল মালিক ও পর্যটকদের সেবা দেওয়া ২৬টি পেশার মানুষ এখন হিমশিম খাচ্ছে।’
কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ডিসেম্বর জুড়ে পর্যটকদের চাপ। তবে বর্তমানে কিছুটা কম, তারপরেও সার্বিকভাবে আমরা তৎপর রয়েছি। যাতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।’
প্রতি বছরই শেষ সূর্যাস্ত ও প্রথম সূর্যোদয় উপভোগ করতে কুয়াকাটায় আগমন ঘটে হাজারো পর্যটকের। তবে এবার কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাড়তি চাপ নেই। হোটেল-মোটেল ও ব্যবসায়ীদের আগাম প্রস্তুতি থাকলেও পর্যটকদের সাড়া নেই। পর্যটক খরার জন্য অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে দুষছেন ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা যায়—হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, বিনোদন স্পটসহ বিভিন্ন স্থানকে রঙিন লাইট, বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বেশির ভাগ হোটেল ধোয়া-মোছা করে পরিপাটি করে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে কাঙ্ক্ষিত বুকিং না পেয়ে হতাশ বেশির ভাগ হোটেল মালিক ও ব্যবসায়ীরা।
হোটেল-মোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটের কাছাকাছি কোনো সরকারি বন্ধ না থাকা এবং দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে প্রথম শ্রেণির হোটেলগুলোতে মাত্র ২০-৩০ শতাংশ বুকিং হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির হোটেলগুলোতে কোনো প্রকার অগ্রিম বুকিং না থাকায় কাঙ্ক্ষিত পর্যটক থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা পর্যটক ব্যবসায়ীদের।
হোটেল খান প্যালেসের পরিচালক মো. সাকুর বলেন, ‘প্রতিবছরে থার্টি ফার্স্ট নাইটের এক সপ্তাহ আগে আমাদের পুরো হোটেল অগ্রিম বুকিং পেতাম কিন্তু বর্তমানে আমাদের মোট রুমের মাত্র ২০ শতাংশ বুকিং পেয়েছি। আগামী দুই দিনে ৩০ শতাংশ রুম বুকিং পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমরা যে প্রস্তুতি নিয়েছি, সে পরিমাণ পর্যটক এই বছর পাচ্ছি না।’
হোটেল সমুদ্র বিলাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. ইসমাইল ইমন বলেন, ‘গত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া হরতাল-অবরোধের ধাক্কায় থার্টি ফার্স্টের মতো বড় বাজারেও আমরা লোকসান দিচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের রুম খালি যাচ্ছে, যা করোনাকালীন সময়ের পরে এই প্রথম।’
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, বছরে যতগুলো বন্ধে কুয়াকাটায় পর্যটকে টইটুম্বুর থাকে তার মধ্যে থার্টি ফার্স্ট নাইট অন্যতম। তাই এই বন্ধকে কেন্দ্র করে আমাদের অনেক আয়োজন থাকে, তবে আকাঙ্ক্ষার ২০ শতাংশও বুকিং হচ্ছে না। যে কারণে হোটেল মালিক ও পর্যটকদের সেবা দেওয়া ২৬টি পেশার মানুষ এখন হিমশিম খাচ্ছে।’
কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ডিসেম্বর জুড়ে পর্যটকদের চাপ। তবে বর্তমানে কিছুটা কম, তারপরেও সার্বিকভাবে আমরা তৎপর রয়েছি। যাতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৩ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
১৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা জবায়দুর রহমান হত্যা মামলায় বিএনপির ১২৩ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সমরেশ শীল আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২০ মিনিট আগেকর্মসূচিতে অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের সব বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আগেও আন্দোলন করেছিলাম। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে স্থগিত করেছি। কিন্তু বর্তমানে এই প্রশাসন আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। দেশের বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বহাল থাকলেও আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করার জবাব
৩৪ মিনিট আগে