বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনার বামনার দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বামনা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম সারোয়ার বাদী হয়ে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন।
জাতীয় শোক দিবসে ফুল দেওয়ার সময় যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম সারোয়ার একজনকে মারধর করেন। এ ঘটনা নিয়ে সংবাদ প্রকাশ ও ফেসবুকে শেয়ার করায় সম্মানহানি হয়েছে দাবি করে তিনি মামলাটি করেন।
বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী নুরুল ইসলাম কাঁকন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম ফারুক অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদী সাইফুল বামনা উপজেলার পূর্ব সফিপুর গ্রামের বাসিন্দা। আসামি দুজন হলেন অনলাইন পত্রিকা দৈনিক সাগরকুলের প্রকাশক ও সম্পাদক নেছার উদ্দিন এবং বার্তা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান আসিফ। নেছার উদ্দিন যুগান্তরের বামনা উপজেলা প্রতিনিধিও।
সাইফুল ইসলামের অভিযোগ, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, সৈনিক লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়। বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় নেতারা মীমাংসা করে দেন। কিন্তু ওই দিন যুগান্তর পত্রিকার বামনা প্রতিনিধি নেছার উদ্দিনের করা প্রতিবেদন অনলাইন সংস্করণে ‘শোক দিবসের অনুষ্ঠানে হাতাহাতি, এমপির পুষ্পস্তবক ভাঙচুর’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়। পরে নেছার উদ্দিন ফেসবুকে এর লিংক শেয়ার করেন। একই প্রতিবেদন তাঁর সম্পাদিত দৈনিক সাগরকুল পত্রিকার অনলাইন ও ছাপা সংস্করণে প্রকাশ করেন। সংবাদটি পত্রিকার বার্তা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান আসিফও ফেসবুকে শেয়ার করেন।
যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম নষ্ট করার জন্য অনুমতি ছাড়া ছবি ও তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়। এ সংবাদ প্রকাশের কারণে আমার ও পরিবারের স্বাভাবিক জীবন যাপন অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম নষ্ট করার ক্ষেত্রে এই মিথ্যা সংবাদ প্রচার ভূমিকা রেখেছে।’
তবে সাংবাদিক মো. নেছার উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনার সময় যুবলীগ নেতার হামলার শিকার সৈনিক লীগের নেতার বক্তব্যের ভিডিও ও ঘটনাস্থলের ছবির ওপর ভিত্তি করে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যান্য গণমাধ্যমেও সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের দুজনের বিরুদ্ধেই কেন মামলা করা হয়েছে তা বোধগম্য নয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের নির্দেশ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
বরগুনার বামনার দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বামনা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম সারোয়ার বাদী হয়ে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন।
জাতীয় শোক দিবসে ফুল দেওয়ার সময় যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম সারোয়ার একজনকে মারধর করেন। এ ঘটনা নিয়ে সংবাদ প্রকাশ ও ফেসবুকে শেয়ার করায় সম্মানহানি হয়েছে দাবি করে তিনি মামলাটি করেন।
বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী নুরুল ইসলাম কাঁকন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম ফারুক অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদী সাইফুল বামনা উপজেলার পূর্ব সফিপুর গ্রামের বাসিন্দা। আসামি দুজন হলেন অনলাইন পত্রিকা দৈনিক সাগরকুলের প্রকাশক ও সম্পাদক নেছার উদ্দিন এবং বার্তা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান আসিফ। নেছার উদ্দিন যুগান্তরের বামনা উপজেলা প্রতিনিধিও।
সাইফুল ইসলামের অভিযোগ, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, সৈনিক লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়। বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় নেতারা মীমাংসা করে দেন। কিন্তু ওই দিন যুগান্তর পত্রিকার বামনা প্রতিনিধি নেছার উদ্দিনের করা প্রতিবেদন অনলাইন সংস্করণে ‘শোক দিবসের অনুষ্ঠানে হাতাহাতি, এমপির পুষ্পস্তবক ভাঙচুর’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়। পরে নেছার উদ্দিন ফেসবুকে এর লিংক শেয়ার করেন। একই প্রতিবেদন তাঁর সম্পাদিত দৈনিক সাগরকুল পত্রিকার অনলাইন ও ছাপা সংস্করণে প্রকাশ করেন। সংবাদটি পত্রিকার বার্তা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান আসিফও ফেসবুকে শেয়ার করেন।
যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম নষ্ট করার জন্য অনুমতি ছাড়া ছবি ও তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়। এ সংবাদ প্রকাশের কারণে আমার ও পরিবারের স্বাভাবিক জীবন যাপন অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম নষ্ট করার ক্ষেত্রে এই মিথ্যা সংবাদ প্রচার ভূমিকা রেখেছে।’
তবে সাংবাদিক মো. নেছার উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনার সময় যুবলীগ নেতার হামলার শিকার সৈনিক লীগের নেতার বক্তব্যের ভিডিও ও ঘটনাস্থলের ছবির ওপর ভিত্তি করে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যান্য গণমাধ্যমেও সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের দুজনের বিরুদ্ধেই কেন মামলা করা হয়েছে তা বোধগম্য নয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের নির্দেশ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
চুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
৫ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে