প্রতিনিধি, কলাপাড়া (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন করেছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত টিম। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে তিন ভাগে তারা এসব ঘর পরিদর্শন করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হুমায়ূন কবির, কলাপাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক, জেলার ডিআরও কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসমাঈল রহমান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎবন্ধু মণ্ডল, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূন কবির, ধানখালী ইউপির চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার, মিঠাগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান হেমায়েত উদ্দিন হিরণ প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, গণমাধ্যমে মুজিব শতবর্ষের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), জেলার ডিআরও কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির কর্মকর্তারা তিন ভাগ হয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের শতাধিক ঘর পরিদর্শন করেন।
এ সময় গরিব অসহায় ভূমিহীনদের ঘর পাইয়ে দিতে টাকা নেওয়া হয়েছে কি না এবং এসব ঘরে অবকাঠামোগত কোনো সমস্যা আছে কি না, সে বিষয়ে ঘুরে দেখেন এবং ঘরে ওঠা সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নেন।
পরিদর্শন শেষে বিকেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলার এলজিইডি প্রকৌশলী কর্মকর্তা, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান এবং কলাপাড়ায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য গ্রহণ করেন।
ধানখালীর ইউপি চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার জানান, বঙ্গবন্ধুর নামের ঘরে দুর্নীতি করে কেউ রেহাই পাবে না। নিজের ইউনিয়নে শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে এ কার্যক্রম হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসানাত মো. শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে জানান, কলাপাড়া উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৫৬০টি ঘর দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, অসহায়, স্বামী পরিত্যক্ত ও গৃহহীন গরিব মানুষকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে এ ঘরগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক হুমায়ূন কবির বলেন, মুজিব শতবর্ষের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের বরাদ্দকৃত ৬৫০টির মধ্যে ১০২টি ঘর পরিদর্শন করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, সংশ্লিষ্ট সবার লিখিত বক্তব্য গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন করেছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত টিম। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে তিন ভাগে তারা এসব ঘর পরিদর্শন করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হুমায়ূন কবির, কলাপাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক, জেলার ডিআরও কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসমাঈল রহমান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎবন্ধু মণ্ডল, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূন কবির, ধানখালী ইউপির চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার, মিঠাগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান হেমায়েত উদ্দিন হিরণ প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, গণমাধ্যমে মুজিব শতবর্ষের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), জেলার ডিআরও কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির কর্মকর্তারা তিন ভাগ হয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের শতাধিক ঘর পরিদর্শন করেন।
এ সময় গরিব অসহায় ভূমিহীনদের ঘর পাইয়ে দিতে টাকা নেওয়া হয়েছে কি না এবং এসব ঘরে অবকাঠামোগত কোনো সমস্যা আছে কি না, সে বিষয়ে ঘুরে দেখেন এবং ঘরে ওঠা সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নেন।
পরিদর্শন শেষে বিকেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলার এলজিইডি প্রকৌশলী কর্মকর্তা, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান এবং কলাপাড়ায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য গ্রহণ করেন।
ধানখালীর ইউপি চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার জানান, বঙ্গবন্ধুর নামের ঘরে দুর্নীতি করে কেউ রেহাই পাবে না। নিজের ইউনিয়নে শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে এ কার্যক্রম হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসানাত মো. শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে জানান, কলাপাড়া উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৫৬০টি ঘর দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, অসহায়, স্বামী পরিত্যক্ত ও গৃহহীন গরিব মানুষকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে এ ঘরগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক হুমায়ূন কবির বলেন, মুজিব শতবর্ষের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের বরাদ্দকৃত ৬৫০টির মধ্যে ১০২টি ঘর পরিদর্শন করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, সংশ্লিষ্ট সবার লিখিত বক্তব্য গ্রহণ করা হয়েছে।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৭ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে