দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
গত বছর তরমুজের ভালো ফলন পেয়ে এবার পটুয়াখালীর দশমিনার চাষিরা লাভের আশায় আরও বেশি জমিতে চাষাবাদ করছেন। এবারও ভালো ফলনের আশায় জমি প্রস্তুতে নেমেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দশমিনায় গত বছর ৪০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়। এবার হচ্ছে ৫০০ হেক্টর জমিতে। অর্থাৎ, আগের বছরের চেয়ে চাষের জমির পরিমাণ বেড়েছে ২৫ শতাংশ। কৃষকদের তরমুজ চাষে পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
গতবার ২৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেন চর শাহজালাল এলাকার চাষি মো. মাসুদ। এবার তিনি ৭৫ একর জমি চাষের জন্য প্রস্তুত করছেন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গত বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজ চাষ করে লাভ করেছি ২৫ লাখ টাকা। তাই এ বছর তিন গুণ জমি তরমুজ চাষের জন্য প্রস্তুত করেছি।’
মাসুদ জানান, ভোলার চরফ্যাশনের চাষিদের কাছ থেকে চাষাবাদ শিখে দ্বিতীয়বারের মতো তরমুজ চাষ করছেন। কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শের অপেক্ষা না করে তিনি নিজে ‘ড্রাগন’ ও ‘বিগ ফ্যামিলি’ জাতের বীজ রোপণ করেছেন।
চরফ্যাশন এলাকার অনেক কৃষক দশমিনায় জমি বন্ধক নিয়ে তরমুজের চাষ করছেন। তাঁদের সঙ্গে থেকে উপজেলার সদর ইউনয়নের গোলখালী এলাকার মাহাবুল সরদার তরমুজ চাষের পদ্ধতি শিখেছেন।
মাহাবুল সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা চতুর্থবার তরমুজ চাষ করছি। জমি প্রস্তুত থেকে শুরু করে ফলন আসা পর্যন্ত নিজ থেকে কীটনাশক, ভিটামিন, ছত্রাকনাশক, রাসায়নিক সার ব্যবহার করি। আমার খেতের তরমুজ ছয় থেকে আট কেজি ওজনের হয়।’
তরমুজ চাষাবাদ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ বলেন, উপজেলায় চলতি বছর ৫০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হচ্ছে। কৃষি কার্যালয় থেকে বিনা মূল্যে সার ও কীটনাশক সরবরাহের পাশাপাশি কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
গত বছর তরমুজের ভালো ফলন পেয়ে এবার পটুয়াখালীর দশমিনার চাষিরা লাভের আশায় আরও বেশি জমিতে চাষাবাদ করছেন। এবারও ভালো ফলনের আশায় জমি প্রস্তুতে নেমেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দশমিনায় গত বছর ৪০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়। এবার হচ্ছে ৫০০ হেক্টর জমিতে। অর্থাৎ, আগের বছরের চেয়ে চাষের জমির পরিমাণ বেড়েছে ২৫ শতাংশ। কৃষকদের তরমুজ চাষে পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
গতবার ২৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেন চর শাহজালাল এলাকার চাষি মো. মাসুদ। এবার তিনি ৭৫ একর জমি চাষের জন্য প্রস্তুত করছেন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গত বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজ চাষ করে লাভ করেছি ২৫ লাখ টাকা। তাই এ বছর তিন গুণ জমি তরমুজ চাষের জন্য প্রস্তুত করেছি।’
মাসুদ জানান, ভোলার চরফ্যাশনের চাষিদের কাছ থেকে চাষাবাদ শিখে দ্বিতীয়বারের মতো তরমুজ চাষ করছেন। কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শের অপেক্ষা না করে তিনি নিজে ‘ড্রাগন’ ও ‘বিগ ফ্যামিলি’ জাতের বীজ রোপণ করেছেন।
চরফ্যাশন এলাকার অনেক কৃষক দশমিনায় জমি বন্ধক নিয়ে তরমুজের চাষ করছেন। তাঁদের সঙ্গে থেকে উপজেলার সদর ইউনয়নের গোলখালী এলাকার মাহাবুল সরদার তরমুজ চাষের পদ্ধতি শিখেছেন।
মাহাবুল সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা চতুর্থবার তরমুজ চাষ করছি। জমি প্রস্তুত থেকে শুরু করে ফলন আসা পর্যন্ত নিজ থেকে কীটনাশক, ভিটামিন, ছত্রাকনাশক, রাসায়নিক সার ব্যবহার করি। আমার খেতের তরমুজ ছয় থেকে আট কেজি ওজনের হয়।’
তরমুজ চাষাবাদ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ বলেন, উপজেলায় চলতি বছর ৫০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হচ্ছে। কৃষি কার্যালয় থেকে বিনা মূল্যে সার ও কীটনাশক সরবরাহের পাশাপাশি কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে