আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে চার দিন ধরে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে বরগুনার তালতলী উপজেলার ফাতরার বন। প্রচণ্ড বাতাস ও ঢেউয়ের আঘাতে সাগরঘেঁষা এই বনের কয়েক হাজার গাছ ভেঙে ও উপড়ে পড়েছে। বন বিভাগের উদাসীনতায় গাছগুলো নিয়ে যাওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দ্রুত গাছগুলো সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৩ হাজার ৬৪৪ একর আয়তনের ফাতরার বনে রয়েছে অসংখ্য প্রজাতির গাছপালা। ২০১০ সালে এই বনের ভেতরে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় ট্যাংরাগিরি ইকোপার্ক। এখানে হরিণ, বানর, ভালুক, কুমিরসহ নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী বাস করে। গত মঙ্গলবার থেকে সাগর উত্তাল থাকায় ফাতরার বনে ঢুকে পড়ে বিশাল ঢেউ। এতে বনভূমির একাংশের গাছপালা ভেঙে পড়ে এবং উপড়ে যায়।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, শুভসন্ধ্যা, ট্যাংরাগিরি, গৈয়মতলাসহ সাগরসংলগ্ন বন এলাকায় গাছগুলো ভেঙে পড়ে আছে। কিছু গাছ সাগরকূলের ঝোপ-জঙ্গলে আটকে রয়েছে।
নলবুনিয়া গ্রামের রোজিনা আক্তার বলেন, বনের অনেক বড় ক্ষতি হয়েছে। এত গাছ একসঙ্গে পড়ে গেছে যে তা গুনে শেষ করা যাবে না। বিগত বড় বন্যায়ও এত ক্ষতি হয়নি।
শুভসন্ধ্যার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম হাওলাদার জানান, সাগরে পানি অনেক বেড়েছিল, ঢেউ ছিল প্রচণ্ড। সেই ঢেউয়ের ধাক্কায় তীরবর্তী বনাঞ্চলের হাজার হাজার গাছ পড়ে গেছে।
ফকিরহাটের ইউপি সদস্য মো. টুকু মিয়া বলেন, গাছগুলো দ্রুত সংরক্ষণ করা না হলে বনখেকোরা সুযোগ বুঝে নিয়ে যেতে পারে।
নলবুনিয়া বিট কর্মকর্তা মো. শাওন বলেন, ‘সাগরের প্রচণ্ড ঢেউয়ের আঘাতে অসংখ্য গাছ উপড়ে গেছে। আমরা গাছ সংরক্ষণের উদ্যোগ নিচ্ছি। তবে বনের স্থায়ী রক্ষা নিশ্চিত করতে হলে এখানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ করতে হবে।’
নিশানবাড়িয়া বিট কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী জানান, জোয়ারের পানিতে বন তলিয়ে গেছে। গৈয়মতলা ইকোপার্কের পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ভাঙনকবলিত বন এলাকা পরিদর্শন করা হবে।
নিন্দ্রাসকিনা বিট কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ট্যাংরাগিরি ইকোপার্কে পানি ঢুকলেও প্রাণীর কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে ভেঙে পড়া গাছগুলো সংরক্ষণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মতিয়ার রহমান মল্লিক বলেন, ‘সাগরঘেঁষা এলাকায় গাছ ভেঙে পড়ার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দ্রুত গাছ সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে চার দিন ধরে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে বরগুনার তালতলী উপজেলার ফাতরার বন। প্রচণ্ড বাতাস ও ঢেউয়ের আঘাতে সাগরঘেঁষা এই বনের কয়েক হাজার গাছ ভেঙে ও উপড়ে পড়েছে। বন বিভাগের উদাসীনতায় গাছগুলো নিয়ে যাওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দ্রুত গাছগুলো সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৩ হাজার ৬৪৪ একর আয়তনের ফাতরার বনে রয়েছে অসংখ্য প্রজাতির গাছপালা। ২০১০ সালে এই বনের ভেতরে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় ট্যাংরাগিরি ইকোপার্ক। এখানে হরিণ, বানর, ভালুক, কুমিরসহ নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী বাস করে। গত মঙ্গলবার থেকে সাগর উত্তাল থাকায় ফাতরার বনে ঢুকে পড়ে বিশাল ঢেউ। এতে বনভূমির একাংশের গাছপালা ভেঙে পড়ে এবং উপড়ে যায়।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, শুভসন্ধ্যা, ট্যাংরাগিরি, গৈয়মতলাসহ সাগরসংলগ্ন বন এলাকায় গাছগুলো ভেঙে পড়ে আছে। কিছু গাছ সাগরকূলের ঝোপ-জঙ্গলে আটকে রয়েছে।
নলবুনিয়া গ্রামের রোজিনা আক্তার বলেন, বনের অনেক বড় ক্ষতি হয়েছে। এত গাছ একসঙ্গে পড়ে গেছে যে তা গুনে শেষ করা যাবে না। বিগত বড় বন্যায়ও এত ক্ষতি হয়নি।
শুভসন্ধ্যার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম হাওলাদার জানান, সাগরে পানি অনেক বেড়েছিল, ঢেউ ছিল প্রচণ্ড। সেই ঢেউয়ের ধাক্কায় তীরবর্তী বনাঞ্চলের হাজার হাজার গাছ পড়ে গেছে।
ফকিরহাটের ইউপি সদস্য মো. টুকু মিয়া বলেন, গাছগুলো দ্রুত সংরক্ষণ করা না হলে বনখেকোরা সুযোগ বুঝে নিয়ে যেতে পারে।
নলবুনিয়া বিট কর্মকর্তা মো. শাওন বলেন, ‘সাগরের প্রচণ্ড ঢেউয়ের আঘাতে অসংখ্য গাছ উপড়ে গেছে। আমরা গাছ সংরক্ষণের উদ্যোগ নিচ্ছি। তবে বনের স্থায়ী রক্ষা নিশ্চিত করতে হলে এখানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ করতে হবে।’
নিশানবাড়িয়া বিট কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী জানান, জোয়ারের পানিতে বন তলিয়ে গেছে। গৈয়মতলা ইকোপার্কের পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ভাঙনকবলিত বন এলাকা পরিদর্শন করা হবে।
নিন্দ্রাসকিনা বিট কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ট্যাংরাগিরি ইকোপার্কে পানি ঢুকলেও প্রাণীর কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে ভেঙে পড়া গাছগুলো সংরক্ষণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মতিয়ার রহমান মল্লিক বলেন, ‘সাগরঘেঁষা এলাকায় গাছ ভেঙে পড়ার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দ্রুত গাছ সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে