পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
ইঞ্জিন বিকল হয়ে বঙ্গোপসাগরে ৩ দিন ধরে ভাসমান ১৪ জেলেসহ একটি ট্রলার উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড সদস্যরা। আজ রোববার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জেলেদের উদ্ধার করে বরগুনার পাথরঘাটা ঘাটে নিয়ে আসা হয়। এর আগে ১৫ মে পাথরঘাটা ঘাট থেকে মাছ শিকারের জন্য ১৪ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যান বরগুনার পাথরঘাটার ছগির হোসেনের মালিকানাধীন এফবি মারিয়া নামে ওই ট্রলারটি।
ট্রলারের মালিক ছগির হোসেনের বরাত দিয়ে গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ মে দুপুরে পাঁচদিনের জ্বালানি ও রসদ নিয়ে ১৪ জন মাঝিমাল্লা সাগরে রওয়ানা দেয় এফবি মারিয়া নামে ট্রলারটি। যা ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধের আগেই ঘাটে আসার কথা ছিল। কিন্তু ১৮ মে ইঞ্জিনে পানি ডুকে বিকল হয়ে যায়। সেই থেকেই সাগরে ভাসতে ছিল ট্রলারটি।
তিনি আরও বলেন, রোববার সকাল ১০টার দিকে ট্রলারটি ভাসতে ভাসতে নেটওয়ার্কের আওতায় আসলে মালিক সমিতিকে বিষয়টি অবগত করেন ট্রলার মালিক ও মাঝি সগির হোসেন। এরপর কোস্টগার্ডকে জানিয়ে ট্রলারটি উদ্ধারে ট্রলার মালিক সমিতির আরেকটি ট্রলার ভাসমান জেলেদের উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডসহ পাঠানো হয়।
ফিরে আসার জেলেরা জানান, আমাদের কপাল ভালো যে বঙ্গোপসাগরে দক্ষিণা বাতাস ছিল। সে কারণে পাল তুলে আমরা উপকূলের দিকে আসতে পেরেছি। যদি বাতাস বিপরীত দিকে থাকত তাহলে ভাসতে ভাসতে ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করতে হতো।
ট্রলারের মালিক ও মাঝি সগির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধ চলায় আমরা সাগরে কোনো দেশীয় ট্রলার পাইনি, যারা আমাদের উদ্ধার করে ঘাটে পৌঁছে দেবে। বাতাস আমাদের অনুকূলে থাকায় আমরা সুস্থভাবে ফিরতে পেরেছি।
পাথরঘাটা দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে গভীর বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলারের ১৪ জেলেকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা ও শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। জেলেরা সবাই সুস্থ আছেন।’
ইঞ্জিন বিকল হয়ে বঙ্গোপসাগরে ৩ দিন ধরে ভাসমান ১৪ জেলেসহ একটি ট্রলার উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড সদস্যরা। আজ রোববার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জেলেদের উদ্ধার করে বরগুনার পাথরঘাটা ঘাটে নিয়ে আসা হয়। এর আগে ১৫ মে পাথরঘাটা ঘাট থেকে মাছ শিকারের জন্য ১৪ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যান বরগুনার পাথরঘাটার ছগির হোসেনের মালিকানাধীন এফবি মারিয়া নামে ওই ট্রলারটি।
ট্রলারের মালিক ছগির হোসেনের বরাত দিয়ে গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ মে দুপুরে পাঁচদিনের জ্বালানি ও রসদ নিয়ে ১৪ জন মাঝিমাল্লা সাগরে রওয়ানা দেয় এফবি মারিয়া নামে ট্রলারটি। যা ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধের আগেই ঘাটে আসার কথা ছিল। কিন্তু ১৮ মে ইঞ্জিনে পানি ডুকে বিকল হয়ে যায়। সেই থেকেই সাগরে ভাসতে ছিল ট্রলারটি।
তিনি আরও বলেন, রোববার সকাল ১০টার দিকে ট্রলারটি ভাসতে ভাসতে নেটওয়ার্কের আওতায় আসলে মালিক সমিতিকে বিষয়টি অবগত করেন ট্রলার মালিক ও মাঝি সগির হোসেন। এরপর কোস্টগার্ডকে জানিয়ে ট্রলারটি উদ্ধারে ট্রলার মালিক সমিতির আরেকটি ট্রলার ভাসমান জেলেদের উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডসহ পাঠানো হয়।
ফিরে আসার জেলেরা জানান, আমাদের কপাল ভালো যে বঙ্গোপসাগরে দক্ষিণা বাতাস ছিল। সে কারণে পাল তুলে আমরা উপকূলের দিকে আসতে পেরেছি। যদি বাতাস বিপরীত দিকে থাকত তাহলে ভাসতে ভাসতে ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করতে হতো।
ট্রলারের মালিক ও মাঝি সগির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধ চলায় আমরা সাগরে কোনো দেশীয় ট্রলার পাইনি, যারা আমাদের উদ্ধার করে ঘাটে পৌঁছে দেবে। বাতাস আমাদের অনুকূলে থাকায় আমরা সুস্থভাবে ফিরতে পেরেছি।
পাথরঘাটা দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে গভীর বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলারের ১৪ জেলেকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা ও শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। জেলেরা সবাই সুস্থ আছেন।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে