কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
বিসমিল্লাহ-১ নামের একটি ট্রলারে কয়েকজন জেলে বঙ্গোপসাগরে গিয়েছিলেন মাছ শিকারে। চার দিন বাদেই ট্রলারটি ফিরেছে ১৯৫ মণ ইলিশ নিয়ে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ট্রলারটি পটুয়াখালীর কুয়াকাটা উপজেলার আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ফেরে। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) নিলামে ৪০ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি করা হয় ইলিশগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এফবি বিসমিল্লাহ-১ নামের ট্রলারটি ৬ জানুয়ারি আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে নিয়ে গভীর সমুদ্রে যায়। প্রথম দুই দিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেললেও হতাশ হন জেলেরা।
গত মঙ্গল ও বুধবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে মাছগুলো ধরা পড়ে। পরে মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ নামের আড়তে নেওয়া হয়। সেখানে নিলামে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।
আলীপুর মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ আড়তের ম্যানেজার রাব্বি জানান, ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৪০ হাজার, ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২৫ হাজার এবং ছোটগুলো প্রতি মণ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করা হয়।
ট্রলারের মাঝি এখলাস গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রোববার আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে সমুদ্রে যাই। কক্সবাজারসংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। বর্তমানে সমুদ্রে মাছ ধরা পড়েছে না। এর মধ্যেও মহান আল্লাহ মাছগুলো দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্।’
এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। আমাদের লোকসান গুনতে হচ্ছিল। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
আলীপুর মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ মৎস্য আড়তের ম্যানেজার রাব্বি জানান, ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৪০ হাজার, ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২৫ হাজার এবং ছোট সাইজের প্রতি মণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৫৪ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করা হয়েছে।
বিসমিল্লাহ-১ নামের একটি ট্রলারে কয়েকজন জেলে বঙ্গোপসাগরে গিয়েছিলেন মাছ শিকারে। চার দিন বাদেই ট্রলারটি ফিরেছে ১৯৫ মণ ইলিশ নিয়ে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ট্রলারটি পটুয়াখালীর কুয়াকাটা উপজেলার আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ফেরে। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) নিলামে ৪০ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি করা হয় ইলিশগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এফবি বিসমিল্লাহ-১ নামের ট্রলারটি ৬ জানুয়ারি আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে নিয়ে গভীর সমুদ্রে যায়। প্রথম দুই দিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেললেও হতাশ হন জেলেরা।
গত মঙ্গল ও বুধবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে মাছগুলো ধরা পড়ে। পরে মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ নামের আড়তে নেওয়া হয়। সেখানে নিলামে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।
আলীপুর মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ আড়তের ম্যানেজার রাব্বি জানান, ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৪০ হাজার, ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২৫ হাজার এবং ছোটগুলো প্রতি মণ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করা হয়।
ট্রলারের মাঝি এখলাস গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রোববার আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে সমুদ্রে যাই। কক্সবাজারসংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। বর্তমানে সমুদ্রে মাছ ধরা পড়েছে না। এর মধ্যেও মহান আল্লাহ মাছগুলো দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্।’
এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। আমাদের লোকসান গুনতে হচ্ছিল। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
আলীপুর মেসার্স ফাইভ স্টার ফিশ মৎস্য আড়তের ম্যানেজার রাব্বি জানান, ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৪০ হাজার, ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২৫ হাজার এবং ছোট সাইজের প্রতি মণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৫৪ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করা হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৯ মিনিট আগে