নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতের পাশে এখনো দাঁড়াননি ১৪ দলের নেতারা। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে অনেকটা দোটানায় ভুগছেন তাঁরা। এতে ভোটের মাঠে বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। যদিও জোটগত নির্বাচন নিয়ে আলোচনা চলছে বলে জানান প্রার্থীর সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সক্রিয় দলগুলো হচ্ছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ-মোজাফফর)।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক নীলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ১৪ দল কেন্দ্রীয়ভাবে কাউকে সমর্থন দেয় না। তবে দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ রয়েছে নিজ দলের প্রার্থী না থাকলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির প্রার্থীকে সমর্থন জানানো যাবে।’
অধ্যাপক নীলু আরও বলেন, মেয়র প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের অবসানের অপেক্ষায় আছেন তাঁরা। এরপরে তাঁরা সভা করে দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
অপর দিকে জেলা জাসদের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই মাহবুব বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির প্রার্থীর পাশে থাকার জন্য প্রস্তুত আছি। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত জাসদ দুই পক্ষের কারও কাছে যাবে না।’
ন্যাপের সভাপতি দাশগুপ্ত আশিষ কুমার বলেন, ‘বড় দল হিসেবে আওয়ামী লীগে প্রার্থী নিয়ে মতানৈক্য থাকতেই পারে। দলের শীর্ষ নেতারা তাঁদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করবেন। বরিশাল ন্যাপ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের ঐক্যের অপেক্ষা করছে।’
১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতা ও জাসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোহসীন বলেন, ‘প্রার্থী নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ থাকে, সেটা দ্রুত মিটমাট করা হোক। অন্যথায় নির্বাচনে সুযোগ নেবে ধর্মান্ধ একটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী।’
এ বিষয়ে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি নির্বাচনে মিডিয়া উপকমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরহাদ বিন আলম জাকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৪ দলের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। নেতারা এ বিষয়ে পরিকল্পনা নিচ্ছেন। আমার জানামতে, এরই মধ্যে জাসদের মাহবুব ভাই ও ওয়ার্কার্স পার্টির নীলু ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে।’ তাঁদের সঙ্গে অচিরেই বসা হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ, বরিশালে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাদিকের অনুসারীরা নৌকা প্রতীকের পক্ষে এখনো সক্রিয় হননি। মেয়র থাকাকালীন সাদিকের সঙ্গে তাঁদের সখ্য গড়ে ওঠে। কিন্তু তিনি মনোনয়নবঞ্চিত হওয়ায় ১৪ দলের নেতারা দ্বিধাদ্বন্দ্ব পড়েছেন।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতের পাশে এখনো দাঁড়াননি ১৪ দলের নেতারা। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে অনেকটা দোটানায় ভুগছেন তাঁরা। এতে ভোটের মাঠে বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। যদিও জোটগত নির্বাচন নিয়ে আলোচনা চলছে বলে জানান প্রার্থীর সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সক্রিয় দলগুলো হচ্ছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ-মোজাফফর)।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক নীলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ১৪ দল কেন্দ্রীয়ভাবে কাউকে সমর্থন দেয় না। তবে দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ রয়েছে নিজ দলের প্রার্থী না থাকলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির প্রার্থীকে সমর্থন জানানো যাবে।’
অধ্যাপক নীলু আরও বলেন, মেয়র প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের অবসানের অপেক্ষায় আছেন তাঁরা। এরপরে তাঁরা সভা করে দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
অপর দিকে জেলা জাসদের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই মাহবুব বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির প্রার্থীর পাশে থাকার জন্য প্রস্তুত আছি। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত জাসদ দুই পক্ষের কারও কাছে যাবে না।’
ন্যাপের সভাপতি দাশগুপ্ত আশিষ কুমার বলেন, ‘বড় দল হিসেবে আওয়ামী লীগে প্রার্থী নিয়ে মতানৈক্য থাকতেই পারে। দলের শীর্ষ নেতারা তাঁদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করবেন। বরিশাল ন্যাপ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের ঐক্যের অপেক্ষা করছে।’
১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতা ও জাসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোহসীন বলেন, ‘প্রার্থী নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ থাকে, সেটা দ্রুত মিটমাট করা হোক। অন্যথায় নির্বাচনে সুযোগ নেবে ধর্মান্ধ একটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী।’
এ বিষয়ে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিটি নির্বাচনে মিডিয়া উপকমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরহাদ বিন আলম জাকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৪ দলের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। নেতারা এ বিষয়ে পরিকল্পনা নিচ্ছেন। আমার জানামতে, এরই মধ্যে জাসদের মাহবুব ভাই ও ওয়ার্কার্স পার্টির নীলু ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে।’ তাঁদের সঙ্গে অচিরেই বসা হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ, বরিশালে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাদিকের অনুসারীরা নৌকা প্রতীকের পক্ষে এখনো সক্রিয় হননি। মেয়র থাকাকালীন সাদিকের সঙ্গে তাঁদের সখ্য গড়ে ওঠে। কিন্তু তিনি মনোনয়নবঞ্চিত হওয়ায় ১৪ দলের নেতারা দ্বিধাদ্বন্দ্ব পড়েছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে