নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ছুটছেন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। যে কারণে লঞ্চ ও বাসে শুক্রবার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। নৌবন্দর ঘুরে শুক্রবার বিকেলে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। যেন যৌবন ফিরেছে নৌপথে লঞ্চ সার্ভিসের। এদিকে নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ মিনিট পরপর ঢাকার উদ্দেশে বাস ছাড়ছে।
শুক্রবার বরিশাল নৌবন্দর থেকে ১১টি লঞ্চ ছেড়েছে ঢাকার উদ্দেশে। প্রতিটি লঞ্চ যাত্রীতে ঠাসা ছিল। যাত্রীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় ঢাকার উদ্দেশে ছাড়া লঞ্চগুলোয় যাত্রী সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষকে। প্রতিটি লঞ্চে তিলধারণের ঠাঁই ছিল না। প্রথম শ্রেণির কেবিনের যাত্রীদের চলার পথও দখল করে নেন সাধারণ যাত্রীরা।
বিআইডব্লিউটিএর পরিদর্শক জুলফিকার আলী জানান, শুক্রবার যাত্রীতে পূর্ণ হলেই লঞ্চগুলোকে পন্টুন ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে। অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
লঞ্চের একাধিক যাত্রী জানিয়েছেন, যতক্ষণ লঞ্চে একজন যাত্রীর পা ফেলার জায়গা ছিল, ততক্ষণ লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে যাত্রী তোলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কথা হয় পারাবত-১১ লঞ্চের যাত্রী হাসান সরদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন পর লঞ্চে এত ভিড় দেখলাম। ডেকে, কেবিনের সামনে যে যেভাবে পারছে বসে পড়েছে। কোনো শৃঙ্খলা নেই।’
আসমা আক্তার নামের এক কলেজছাত্রী জানান, ঈদের ছুটিতে দাদাবাড়ি এসেছিলেন। ঢাকায় ফিরছেন। খুব ভিড়। তারপরও অনেক দিন পর লঞ্চের প্রাণ ফিরেছে।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী পরিচালক শহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সর্বোচ্চ ১১টি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে বরিশাল বন্দর ছেড়েছে। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের আগে ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্যবস্থা নিয়েছেন। রাত ৯টার মধ্যে সব লঞ্চ ছেড়েছে। তাঁদের তৎপরতায় কোনো ঝামেলা হয়নি।
শহিদুল ইসলাম বলেন, ঈদের আগে মাত্র দুটি করে লঞ্চ চলাচল করত। সে তুলনায় ১১টি লঞ্চ গন্তব্যে ছাড়ার ঘটনা অনেক দিন পর দেখা গেল।
বরিশালের নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে বিভিন্ন বাসের কাউন্টারে ভিড় ছিল ব্যাপক। টিকিটের জন্য লম্বা সারি পড়েছে কাউন্টারের সামনে। একই অবস্থা পার্শ্ববর্তী বিআরটিসি বাস ডিপোতে।
ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ছুটছেন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। যে কারণে লঞ্চ ও বাসে শুক্রবার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। নৌবন্দর ঘুরে শুক্রবার বিকেলে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। যেন যৌবন ফিরেছে নৌপথে লঞ্চ সার্ভিসের। এদিকে নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ মিনিট পরপর ঢাকার উদ্দেশে বাস ছাড়ছে।
শুক্রবার বরিশাল নৌবন্দর থেকে ১১টি লঞ্চ ছেড়েছে ঢাকার উদ্দেশে। প্রতিটি লঞ্চ যাত্রীতে ঠাসা ছিল। যাত্রীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় ঢাকার উদ্দেশে ছাড়া লঞ্চগুলোয় যাত্রী সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষকে। প্রতিটি লঞ্চে তিলধারণের ঠাঁই ছিল না। প্রথম শ্রেণির কেবিনের যাত্রীদের চলার পথও দখল করে নেন সাধারণ যাত্রীরা।
বিআইডব্লিউটিএর পরিদর্শক জুলফিকার আলী জানান, শুক্রবার যাত্রীতে পূর্ণ হলেই লঞ্চগুলোকে পন্টুন ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে। অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
লঞ্চের একাধিক যাত্রী জানিয়েছেন, যতক্ষণ লঞ্চে একজন যাত্রীর পা ফেলার জায়গা ছিল, ততক্ষণ লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে যাত্রী তোলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কথা হয় পারাবত-১১ লঞ্চের যাত্রী হাসান সরদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন পর লঞ্চে এত ভিড় দেখলাম। ডেকে, কেবিনের সামনে যে যেভাবে পারছে বসে পড়েছে। কোনো শৃঙ্খলা নেই।’
আসমা আক্তার নামের এক কলেজছাত্রী জানান, ঈদের ছুটিতে দাদাবাড়ি এসেছিলেন। ঢাকায় ফিরছেন। খুব ভিড়। তারপরও অনেক দিন পর লঞ্চের প্রাণ ফিরেছে।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী পরিচালক শহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সর্বোচ্চ ১১টি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে বরিশাল বন্দর ছেড়েছে। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের আগে ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্যবস্থা নিয়েছেন। রাত ৯টার মধ্যে সব লঞ্চ ছেড়েছে। তাঁদের তৎপরতায় কোনো ঝামেলা হয়নি।
শহিদুল ইসলাম বলেন, ঈদের আগে মাত্র দুটি করে লঞ্চ চলাচল করত। সে তুলনায় ১১টি লঞ্চ গন্তব্যে ছাড়ার ঘটনা অনেক দিন পর দেখা গেল।
বরিশালের নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে বিভিন্ন বাসের কাউন্টারে ভিড় ছিল ব্যাপক। টিকিটের জন্য লম্বা সারি পড়েছে কাউন্টারের সামনে। একই অবস্থা পার্শ্ববর্তী বিআরটিসি বাস ডিপোতে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে