বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলী পৌরসভা নির্বাচনে জয়ী হলে বিরোধীদের আখের মেশিনে নিংড়িয়ে রস বের করার মতো করে পৌরসভার বিভিন্ন বিল আদায় করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন এক মেয়র পদপ্রার্থী।
প্রার্থী নাজমুল আহসান নান্নু গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচনী কার্যালয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকের নিয়ে এক প্রস্তুতি সভায় এমন মন্তব্য করেন। তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিও বক্তব্যে নাজমুল জানান, তিনি নির্বাচিত হলে যেসব ভোটার তাঁর পক্ষে কাজ করবেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের বিপক্ষে থাকবেন, তাঁদের ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ির প্ল্যান, ওয়ারিশ সার্টিফিকেটসহ সব কাজ চোখের পলকে করে দেবেন। আর যাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রশংসা করবেন, তাঁদের আখের মেশিনে যেভাবে রস বের করা হয়; সেভাবে নিংড়িয়ে নিংড়িয়ে টাকা আদায় করা হবে।
নাজমুলের এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন অপর প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মতিয়ার রহমান। তিনি নাজমুলের বিরুদ্ধে প্রতীক বরাদ্দের আগেই নির্বাচনী প্রস্তুতিসভার নামে প্রচার চালানো এবং সভায় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগ তোলেন।
মতিয়ার বলেন, ‘মেয়র পদপ্রার্থী নাজমুল আহসান নান্নুর ইন্ধনে তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী সরকারি জমি দখল করে স্টল নির্মাণ, পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ধীরাজ কুমার বিশ্বাসসহ আমার একাধিক কর্মী-সমর্থককে মারধর করে নির্বাচনে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে নাজমুলের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ‘আমি একটা জনসভার মধ্যে, পরে কথা বলব’ বলে কল কেটে দেন। পরে একাধিকবার কল করলেও আর রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হাই আল হাদি আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগের বিষয়ে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার আমতলী পৌরসভা নির্বাচনে জয়ী হলে বিরোধীদের আখের মেশিনে নিংড়িয়ে রস বের করার মতো করে পৌরসভার বিভিন্ন বিল আদায় করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন এক মেয়র পদপ্রার্থী।
প্রার্থী নাজমুল আহসান নান্নু গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচনী কার্যালয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকের নিয়ে এক প্রস্তুতি সভায় এমন মন্তব্য করেন। তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিও বক্তব্যে নাজমুল জানান, তিনি নির্বাচিত হলে যেসব ভোটার তাঁর পক্ষে কাজ করবেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের বিপক্ষে থাকবেন, তাঁদের ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ির প্ল্যান, ওয়ারিশ সার্টিফিকেটসহ সব কাজ চোখের পলকে করে দেবেন। আর যাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রশংসা করবেন, তাঁদের আখের মেশিনে যেভাবে রস বের করা হয়; সেভাবে নিংড়িয়ে নিংড়িয়ে টাকা আদায় করা হবে।
নাজমুলের এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন অপর প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মতিয়ার রহমান। তিনি নাজমুলের বিরুদ্ধে প্রতীক বরাদ্দের আগেই নির্বাচনী প্রস্তুতিসভার নামে প্রচার চালানো এবং সভায় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগ তোলেন।
মতিয়ার বলেন, ‘মেয়র পদপ্রার্থী নাজমুল আহসান নান্নুর ইন্ধনে তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী সরকারি জমি দখল করে স্টল নির্মাণ, পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ধীরাজ কুমার বিশ্বাসসহ আমার একাধিক কর্মী-সমর্থককে মারধর করে নির্বাচনে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে নাজমুলের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ‘আমি একটা জনসভার মধ্যে, পরে কথা বলব’ বলে কল কেটে দেন। পরে একাধিকবার কল করলেও আর রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হাই আল হাদি আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগের বিষয়ে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে