খান রফিক, নিজস্ব প্রতিবেদক (বরিশাল)
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়েছে পাঁচ দিন আগে। এর আগে থেকেই এই পদে বসতে এক ডজন পদপ্রত্যাশী তৎপর হয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশ বিভিন্ন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অথবা সমমানের পদে কর্মরত। জানা গেছে, চেয়ারম্যান হতে বরিশালের এই অধ্যাপকদের তদবির চলছে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের মাধ্যমেও।
তবে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, তিনটি কারণে সরকার শিগগিরই এই বোর্ডে চেয়ারম্যান দিচ্ছে না। বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে আসতে পারেন এমন সম্ভাব্য ব্যক্তিরা হচ্ছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বরিশাল অঞ্চলের পরিচালক অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, সরকারি বি এম কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন আহমেদ, ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান, শিক্ষা বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম, সরকারি বি এম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া, সরকারি বরিশাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্বাস উদ্দিন, মডেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এহতেসামুল হকসহ বেশ কয়েকজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চেয়ারম্যান পদ নিয়ে বরিশালের শিক্ষা বিভাগে এখন তোলপাড় চলছে। চলছে উচ্চপর্যায়ে নানা কৌশলে তদবির। এর মধ্যে দুইজন অধ্যাপকের জন্য ক্ষমতাসীন দলের দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ দুই নেতা জোর লবিং করছেন। তাঁদের জন্য আমলাদের তদবিরও জোরালো। অন্য একজন অধ্যাপকের পক্ষে জাহাঙ্গীরনগর গ্রুপ বেশ তৎপর। দেশের প্রথম সারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশীর্বাদও রয়েছে অপর এক অধ্যাপকের পক্ষে।
চেয়ারম্যান হতে আগ্রহী অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়া লোকাল ক্যাপাসিটির বিষয়। সরকার যোগ্য মনে করে বিবেচনায় নিলে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থন থাকলে পেতেও পারি।’ ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, ‘চেষ্টা করছি। তবে ভাগ্যেও থাকতে হবে।’
এদিকে সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান বলছেন অন্য সম্ভাবনার কথা। তিনি বোর্ডে চেয়ারম্যান হতে আবেদন করেননি। আবেদন না করেও মহিলা কলেজে অধ্যক্ষ হয়েছেন। এই অধ্যাপক বলেন, ‘সরকারের নানা ধরনের সোর্স রয়েছে। চাইলে আবেদনের বাইরেও যে কাউকে দিতে পারে।’
বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁর নামে সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বি এম কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া। তবে সরকারের ইচ্ছাই চূড়ান্ত।
এ পদের ব্যাপারে নিজের আগ্রহের কথা জানিয়ে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক আ ফ ম বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যান হতে এক ডজন অধ্যাপক ইচ্ছুক। সরকার চাইলে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ডের মতো সচিবকেই চেয়ারম্যান করতে পারেন।’
কবে নাগাদ নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হতে পারে জানতে চাইলে সচিব বাহারুল আলম বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা চলমান। প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তার ওপর ৬ নভেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিবেচনায় সহসাই হয়তো বরিশাল শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান পাচ্ছে না।’ এর আগে পর্যন্ত তিনিই চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১৩তম চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস অবসরে যান। বর্তমানে দায়িত্বে আছেন বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়েছে পাঁচ দিন আগে। এর আগে থেকেই এই পদে বসতে এক ডজন পদপ্রত্যাশী তৎপর হয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশ বিভিন্ন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অথবা সমমানের পদে কর্মরত। জানা গেছে, চেয়ারম্যান হতে বরিশালের এই অধ্যাপকদের তদবির চলছে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের মাধ্যমেও।
তবে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, তিনটি কারণে সরকার শিগগিরই এই বোর্ডে চেয়ারম্যান দিচ্ছে না। বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে আসতে পারেন এমন সম্ভাব্য ব্যক্তিরা হচ্ছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বরিশাল অঞ্চলের পরিচালক অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, সরকারি বি এম কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন আহমেদ, ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান, শিক্ষা বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম, সরকারি বি এম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া, সরকারি বরিশাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্বাস উদ্দিন, মডেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এহতেসামুল হকসহ বেশ কয়েকজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চেয়ারম্যান পদ নিয়ে বরিশালের শিক্ষা বিভাগে এখন তোলপাড় চলছে। চলছে উচ্চপর্যায়ে নানা কৌশলে তদবির। এর মধ্যে দুইজন অধ্যাপকের জন্য ক্ষমতাসীন দলের দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ দুই নেতা জোর লবিং করছেন। তাঁদের জন্য আমলাদের তদবিরও জোরালো। অন্য একজন অধ্যাপকের পক্ষে জাহাঙ্গীরনগর গ্রুপ বেশ তৎপর। দেশের প্রথম সারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশীর্বাদও রয়েছে অপর এক অধ্যাপকের পক্ষে।
চেয়ারম্যান হতে আগ্রহী অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়া লোকাল ক্যাপাসিটির বিষয়। সরকার যোগ্য মনে করে বিবেচনায় নিলে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থন থাকলে পেতেও পারি।’ ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, ‘চেষ্টা করছি। তবে ভাগ্যেও থাকতে হবে।’
এদিকে সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান বলছেন অন্য সম্ভাবনার কথা। তিনি বোর্ডে চেয়ারম্যান হতে আবেদন করেননি। আবেদন না করেও মহিলা কলেজে অধ্যক্ষ হয়েছেন। এই অধ্যাপক বলেন, ‘সরকারের নানা ধরনের সোর্স রয়েছে। চাইলে আবেদনের বাইরেও যে কাউকে দিতে পারে।’
বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁর নামে সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বি এম কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া। তবে সরকারের ইচ্ছাই চূড়ান্ত।
এ পদের ব্যাপারে নিজের আগ্রহের কথা জানিয়ে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক আ ফ ম বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যান হতে এক ডজন অধ্যাপক ইচ্ছুক। সরকার চাইলে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ডের মতো সচিবকেই চেয়ারম্যান করতে পারেন।’
কবে নাগাদ নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হতে পারে জানতে চাইলে সচিব বাহারুল আলম বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা চলমান। প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তার ওপর ৬ নভেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিবেচনায় সহসাই হয়তো বরিশাল শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান পাচ্ছে না।’ এর আগে পর্যন্ত তিনিই চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১৩তম চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস অবসরে যান। বর্তমানে দায়িত্বে আছেন বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে