নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালে জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ৯ মাস পর মামলা করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুক আব্দুল্লাহ এবার নিজ সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন। শনিবার তিনি স্থানীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, তাঁর মামলাকে পুঁজি করে সংগঠনের জেলা আহ্বায়ক সাব্বির হোসেন ও মুখপাত্র সুমি হক বাণিজ্য করছেন। নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মারজুক দাবি করেন, ‘এসব অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই।’
১৪ মে মামলা করার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটি সংবাদ সম্মেলন করে মারজুকের বিরুদ্ধে মামলা-বাণিজ্যের অভিযোগ করে এবং তাঁর সাংগঠনিক পদ স্থগিত করা হয়। এর পাল্টা জবাব দিতে শনিবার সংবাদ সম্মেলন করেন মারজুক।
সংবাদ সম্মেলনে মারজুক বলেন, ভুল তথ্যের কারণে কিছু নিরীহ লোক মামলায় আসামি হয়েছেন। তাঁদের নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আহ্বায়ক সাব্বির বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন। একেকজনের কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন মারজুক। তিনি দাবি করেন, এক ছাত্রলীগ নেতার নাম বাদ দিতে তদবির করেছিলেন সুমি হক। তিনি রাজি না হওয়ায় সংগঠনে তাঁর পদ স্থগিত করা হয়েছে।
মারজুক সংবাদ সম্মেলনে জামাল খান নামের এক আসামিকেও হাজির করেন।
এর আগে ওই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মিজানুর রহমানের পরিবার বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, মারজুক ১০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছিলেন। টাকা না দেওয়ায় তিনি মিজানুরকে আসামি করেন এবং পরে দোকানের মধ্যে আটকে পুলিশে ধরিয়ে দেন।
অভিযোগের বিষযে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেছেন, বাদী মারজুক নিজের লোকজন নিজে আসামি ধরে পুলিশে খবর দেন। তিনি বাদী হওয়ায় আসামি থানায় আনতে হয়। তখন আটক না করলে মেরে ফেলার ভয় থাকে।
এ ব্যাপারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক সাব্বির হোসেন বলেন, ক্ষোভের কারণে মারজুক তাঁদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলেছেন। প্রকৃত অর্থে স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা পরিচয়ধারী যে ব্যক্তি চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন, তাঁকে তিনি চিনেনই না। তাঁর সংগঠনের মুখপাত্র সুমি হকের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেতাকে রক্ষা করার যে অভিযোগ তুলেছেন, তার প্রমাণ দেখাক মারজুক আব্দুল্লাহ। সাব্বির বলেন, ‘মারজুক যে মামলা করেছেন তার কয়জনকে তিনি চেনেন সে বিষয়ে আমরা সন্দিহান।’
বরিশালে জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ৯ মাস পর মামলা করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুক আব্দুল্লাহ এবার নিজ সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন। শনিবার তিনি স্থানীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, তাঁর মামলাকে পুঁজি করে সংগঠনের জেলা আহ্বায়ক সাব্বির হোসেন ও মুখপাত্র সুমি হক বাণিজ্য করছেন। নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মারজুক দাবি করেন, ‘এসব অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই।’
১৪ মে মামলা করার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটি সংবাদ সম্মেলন করে মারজুকের বিরুদ্ধে মামলা-বাণিজ্যের অভিযোগ করে এবং তাঁর সাংগঠনিক পদ স্থগিত করা হয়। এর পাল্টা জবাব দিতে শনিবার সংবাদ সম্মেলন করেন মারজুক।
সংবাদ সম্মেলনে মারজুক বলেন, ভুল তথ্যের কারণে কিছু নিরীহ লোক মামলায় আসামি হয়েছেন। তাঁদের নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আহ্বায়ক সাব্বির বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন। একেকজনের কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন মারজুক। তিনি দাবি করেন, এক ছাত্রলীগ নেতার নাম বাদ দিতে তদবির করেছিলেন সুমি হক। তিনি রাজি না হওয়ায় সংগঠনে তাঁর পদ স্থগিত করা হয়েছে।
মারজুক সংবাদ সম্মেলনে জামাল খান নামের এক আসামিকেও হাজির করেন।
এর আগে ওই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মিজানুর রহমানের পরিবার বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, মারজুক ১০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছিলেন। টাকা না দেওয়ায় তিনি মিজানুরকে আসামি করেন এবং পরে দোকানের মধ্যে আটকে পুলিশে ধরিয়ে দেন।
অভিযোগের বিষযে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেছেন, বাদী মারজুক নিজের লোকজন নিজে আসামি ধরে পুলিশে খবর দেন। তিনি বাদী হওয়ায় আসামি থানায় আনতে হয়। তখন আটক না করলে মেরে ফেলার ভয় থাকে।
এ ব্যাপারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক সাব্বির হোসেন বলেন, ক্ষোভের কারণে মারজুক তাঁদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলেছেন। প্রকৃত অর্থে স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা পরিচয়ধারী যে ব্যক্তি চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন, তাঁকে তিনি চিনেনই না। তাঁর সংগঠনের মুখপাত্র সুমি হকের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেতাকে রক্ষা করার যে অভিযোগ তুলেছেন, তার প্রমাণ দেখাক মারজুক আব্দুল্লাহ। সাব্বির বলেন, ‘মারজুক যে মামলা করেছেন তার কয়জনকে তিনি চেনেন সে বিষয়ে আমরা সন্দিহান।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪২ মিনিট আগে