লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার লালমোহন উপজেলার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে ৩ বছর ধরে চিকিৎসক নেই। প্রতিদিন প্রায় দু শ শিশু ও প্রসূতি মায়েরা সেবা নিতে আসেন এখানে। কিন্তু চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা।
কেন্দ্রটিতে আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দূর-দুরান্ত থেকে আসা শিশু ও প্রসূতি মায়েরা চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। চিকিৎসক না থাকায় ১০টি বেড খালি পড়ে আছে। পৌর সভার থানার মোড়ে ১৯৬৫ সালে নির্মিত হয় কেন্দ্রটি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেন্দ্রটির একটি অ্যাম্বুলেন্সও নেই।
উপজেলার ধলীগৌর নগর ইউনিয়ন থেকে চিকিৎসা নিতে আসা মো. নাসির ও সাথী বেগম দম্পতি বলেন, ‘প্রেগনেন্সি সমস্যা নিয়ে এখানে চিকিৎসা নিতে এসে দেখি চিকিৎসক নেই। তাই এখন বেসরকারি ক্লিনিকে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। আমাদের মতো নিম্নমধ্যবিত্তরা কী প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসক দেখাতে পারি? সেখানে অনেক টাকা খরচ। আবার কখনো কখনো ভোলা সদরেও যেতে হয়।’
এ দম্পতির মতো নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্ত অনেক পরিবারগুলোর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটির বারান্দা থেকে হতাশা নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। তাঁদের দাবি দ্রুত এই মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটিতে যেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেওয়া হয়।
কেন্দ্রটির পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা মিরা রানী দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখানে যেসব প্রসূতি মায়েরা আসছে, তাদের আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে চেষ্টা করি। আমরা নরমাল ডেলিভারিসহ প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থাকি। তবে জটিল ডেলিভারি হলে আমরা তা করতে পারি না। যার জন্য এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন।’
এ ব্যাপারে জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপপরিচালক মাহমুদুল হক আজাদ বলেন, ‘ওই কেন্দ্রটিতে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পদায়নের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে শিগগিরই সেখানে একজন চিকিৎসক দেওয়া হবে। চিকিৎসকের পদায়ন হলে আর এ সমস্যা থাকবে না।’
ভোলার লালমোহন উপজেলার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে ৩ বছর ধরে চিকিৎসক নেই। প্রতিদিন প্রায় দু শ শিশু ও প্রসূতি মায়েরা সেবা নিতে আসেন এখানে। কিন্তু চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা।
কেন্দ্রটিতে আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দূর-দুরান্ত থেকে আসা শিশু ও প্রসূতি মায়েরা চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। চিকিৎসক না থাকায় ১০টি বেড খালি পড়ে আছে। পৌর সভার থানার মোড়ে ১৯৬৫ সালে নির্মিত হয় কেন্দ্রটি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেন্দ্রটির একটি অ্যাম্বুলেন্সও নেই।
উপজেলার ধলীগৌর নগর ইউনিয়ন থেকে চিকিৎসা নিতে আসা মো. নাসির ও সাথী বেগম দম্পতি বলেন, ‘প্রেগনেন্সি সমস্যা নিয়ে এখানে চিকিৎসা নিতে এসে দেখি চিকিৎসক নেই। তাই এখন বেসরকারি ক্লিনিকে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। আমাদের মতো নিম্নমধ্যবিত্তরা কী প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসক দেখাতে পারি? সেখানে অনেক টাকা খরচ। আবার কখনো কখনো ভোলা সদরেও যেতে হয়।’
এ দম্পতির মতো নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্ত অনেক পরিবারগুলোর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটির বারান্দা থেকে হতাশা নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। তাঁদের দাবি দ্রুত এই মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটিতে যেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেওয়া হয়।
কেন্দ্রটির পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা মিরা রানী দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখানে যেসব প্রসূতি মায়েরা আসছে, তাদের আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে চেষ্টা করি। আমরা নরমাল ডেলিভারিসহ প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থাকি। তবে জটিল ডেলিভারি হলে আমরা তা করতে পারি না। যার জন্য এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন।’
এ ব্যাপারে জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপপরিচালক মাহমুদুল হক আজাদ বলেন, ‘ওই কেন্দ্রটিতে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পদায়নের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে শিগগিরই সেখানে একজন চিকিৎসক দেওয়া হবে। চিকিৎসকের পদায়ন হলে আর এ সমস্যা থাকবে না।’
ঝিনাইদহ সদরের দিঘিরপাড় এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে মোশাররফ হোসেন (৪৫) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোশাররফ হোসেন ওই গ্রামের সমসের আলী মোল্লার ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক।
৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
৯ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
১৬ মিনিট আগে