বরিশাল প্রতিনিধি
বরিশালের জলাবদ্ধতা নিরসনে অবিলম্বে নগরের সব খাল পুনরুদ্ধার ও পুনর্খনন এবং ভাঙাচোরা রাস্তাঘাট ও নালা সংস্কার, পার্কিং স্ট্যান্ড নির্ধারণসহ তিন দফা দাবিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ বুধবার সকালে বাসদ সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বাসদের বরিশালের সদস্যসচিব ডা. মনীষা চক্রবর্তী বলেন, বরিশালের ২৩টি খাল আজ মৃতপ্রায়। খননের অভাবে খালগুলো নর্দমায় পরিণত হয়েছে। জেলখাল, সাগরদী খাল, নাপিতবাড়ি খালের মতো বিশাল খালগুলো সচল না থাকায় সামান্য বর্ষায় রাস্তায় জল জমে, রাস্তাগুলো প্রবহমান খালে পরিণত হয়। ইতিমধ্যে বর্ষাকাল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বরিশালের বটতলা, বগুড়া রোডের মতো কেন্দ্রীয় সড়কগুলোতে কোমর সমান পানি জমে গিয়েছিল, যা ওই এলাকার খাল পুনরুদ্ধার না করার ফল। বরিশালের খালগুলোর এই দুরবস্থা থাকার পরও, চার বছর ধরে একটি খাল পুনরুদ্ধার বা পুনর্খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বরং সাম্প্রতিক সময়ে খাল খননের জন্য সরকারি বরাদ্দ এলেও কর্তৃত্ব নিশ্চিত করা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্দেশে খাল খননের কাজ স্থগিত করা হয়েছে।
এ সময় জানানো হয়, ‘কিছু জায়গায় খালগুলো নালা বানানো হয়েছে। আরেক দিকে নালাগুলো সংস্কারের অভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। নগরীর বিসিক এলাকা, জিয়া সড়ক, ফকিরবাড়ি, রূপাতলী হাউজিং, গ্যাস টারবাইন, মুক্তিযোদ্ধা সড়ক, গাউছিয়া সড়ক, শেবাচিম ক্যাম্পাস, কলেজ রোড, গোরস্থান রোড, অক্সফোর্ড মিশন রোড, নথুল্লাবাদ খালপাড় সড়ক, কাউনিয়া হাউজিং, ময়লাখোলা, সাবান ফ্যাক্টরির রাস্তা, ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোড, নিউ সার্কুলার রোড, পুরানপাড়া, টিয়াখালি, কাশিপুর চঠা, বাড়ুজ্যের হাটখোলা থেকে কুদঘাটাসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ এলাকার রাস্তাঘাট সংস্কারের অভাবে খানাখন্দে ভরে আছে। নাগরিক এসব সুবিধা দেওয়ার বেলায় যথেষ্ট উদ্যোগ না থাকলেও হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির বেলায় সিটি করপোরেশন তৎপর। আমরা অবিলম্বে বরিশালের রাস্তাঘাট ও নালা সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি এবং অযৌক্তিকভাবে বর্ধিত হোল্ডিং ট্যাক্স প্রত্যাহার করার দাবি জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বরিশালের ক্রমবর্ধমান যানজট নিরসনের জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে পার্কিং স্ট্যান্ড নির্ধারণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু চার বছর ধরে নানারকম প্রতিশ্রুতির কথা শুনলেও, বাস্তবতা হলো গত ৪ বছরে বরিশাল নগরীতে থ্রি হুইলার ও ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য সিটি করপোরেশন নির্ধারিত কোনো পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মিত হয়নি। এর ফলে প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাটে বিশৃঙ্খলভাবে গাড়ি পার্কিং হচ্ছে ও চালকেরা ভুল পার্কিংয়ের কারণে মামলার শিকার হচ্ছেন।
বরিশালের জলাবদ্ধতা নিরসনে অবিলম্বে নগরের সব খাল পুনরুদ্ধার ও পুনর্খনন এবং ভাঙাচোরা রাস্তাঘাট ও নালা সংস্কার, পার্কিং স্ট্যান্ড নির্ধারণসহ তিন দফা দাবিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ বুধবার সকালে বাসদ সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বাসদের বরিশালের সদস্যসচিব ডা. মনীষা চক্রবর্তী বলেন, বরিশালের ২৩টি খাল আজ মৃতপ্রায়। খননের অভাবে খালগুলো নর্দমায় পরিণত হয়েছে। জেলখাল, সাগরদী খাল, নাপিতবাড়ি খালের মতো বিশাল খালগুলো সচল না থাকায় সামান্য বর্ষায় রাস্তায় জল জমে, রাস্তাগুলো প্রবহমান খালে পরিণত হয়। ইতিমধ্যে বর্ষাকাল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বরিশালের বটতলা, বগুড়া রোডের মতো কেন্দ্রীয় সড়কগুলোতে কোমর সমান পানি জমে গিয়েছিল, যা ওই এলাকার খাল পুনরুদ্ধার না করার ফল। বরিশালের খালগুলোর এই দুরবস্থা থাকার পরও, চার বছর ধরে একটি খাল পুনরুদ্ধার বা পুনর্খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বরং সাম্প্রতিক সময়ে খাল খননের জন্য সরকারি বরাদ্দ এলেও কর্তৃত্ব নিশ্চিত করা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্দেশে খাল খননের কাজ স্থগিত করা হয়েছে।
এ সময় জানানো হয়, ‘কিছু জায়গায় খালগুলো নালা বানানো হয়েছে। আরেক দিকে নালাগুলো সংস্কারের অভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। নগরীর বিসিক এলাকা, জিয়া সড়ক, ফকিরবাড়ি, রূপাতলী হাউজিং, গ্যাস টারবাইন, মুক্তিযোদ্ধা সড়ক, গাউছিয়া সড়ক, শেবাচিম ক্যাম্পাস, কলেজ রোড, গোরস্থান রোড, অক্সফোর্ড মিশন রোড, নথুল্লাবাদ খালপাড় সড়ক, কাউনিয়া হাউজিং, ময়লাখোলা, সাবান ফ্যাক্টরির রাস্তা, ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোড, নিউ সার্কুলার রোড, পুরানপাড়া, টিয়াখালি, কাশিপুর চঠা, বাড়ুজ্যের হাটখোলা থেকে কুদঘাটাসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ এলাকার রাস্তাঘাট সংস্কারের অভাবে খানাখন্দে ভরে আছে। নাগরিক এসব সুবিধা দেওয়ার বেলায় যথেষ্ট উদ্যোগ না থাকলেও হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির বেলায় সিটি করপোরেশন তৎপর। আমরা অবিলম্বে বরিশালের রাস্তাঘাট ও নালা সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি এবং অযৌক্তিকভাবে বর্ধিত হোল্ডিং ট্যাক্স প্রত্যাহার করার দাবি জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বরিশালের ক্রমবর্ধমান যানজট নিরসনের জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে পার্কিং স্ট্যান্ড নির্ধারণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু চার বছর ধরে নানারকম প্রতিশ্রুতির কথা শুনলেও, বাস্তবতা হলো গত ৪ বছরে বরিশাল নগরীতে থ্রি হুইলার ও ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য সিটি করপোরেশন নির্ধারিত কোনো পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মিত হয়নি। এর ফলে প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাটে বিশৃঙ্খলভাবে গাড়ি পার্কিং হচ্ছে ও চালকেরা ভুল পার্কিংয়ের কারণে মামলার শিকার হচ্ছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে